বাংলা স্কুপ, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪:
লোডশেডিং দূর করতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। তিনি বলেন, ধীরে ধীরে উন্নতি হচ্ছে। ২০ দিনের মধ্যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে বলে জানান উপদেষ্টা।
বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে ফোরাম ফর এনার্জি রিপোর্টার্স বাংলাদেশ (এফইআরবি) নির্বাহী কমিটির সঙ্গে বৈঠকে তিনি এ মন্তব্য করেন।
উপদেষ্টা বলেন, একসঙ্গে কয়েকটি ঘটনা ঘটেছে যে কারণে লোডশেডিং হচ্ছে। হঠাৎ করে বড়পুকুরিয়া কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ হয়ে গেছে। একই সময়ে রামপালের একটি ইউনিটে যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দিয়েছে। গ্যাস সরবরাহ ঠিক থাকলে এই সংকট সামাল দেয়া সহজ হতো। কিন্তু সামিট গ্রুপের এফএসআরইউ (ভাসমান এলএনজি টার্মিনাল) কয়েক মাস ধরে বিকল থাকায় গ্যাস সরবরাহ বাড়ানো যাচ্ছে না। এলএনজি আমদানির কাজ চলছে, পনের ২০ দিনের মতো সময় লাগবে। তারপর গ্যাসের সরবরাহ বাড়বে।
তিনি বলেন, বড়পুকুরিয়া বিদ্যুৎ কেন্দ্র ও রামপাল দ্রুত চালু করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। আশা করছি ধীরে ধীরে পরিস্থিতি উন্নতি হবে। আমরা ধারণা করছি ১৫ থেকে ২০ দিনের মধ্যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসবে।
গত কিছুদিনে লোডশেডিং তীব্র আকার ধারণ করেছে। রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে মানুষ এ নিয়ে বেশ ভোগান্তিতে পড়েছে। গরম আর লোডশেডিং– দুই মিলিয়ে অস্থির হয়ে উঠেছে জনজীবন। তুলনামূলক শহরে কিছুটা কম হলেও গ্রামাঞ্চলে ব্যাপক লোডশেডিং হচ্ছে। কখনও কখনও ১২ ঘণ্টার বেশি সময় মিলছে না বিদ্যুৎ।
কর্তৃপক্ষ বলছে, চাহিদা বৃদ্ধি আর উৎপাদন কমে যাওয়ায় এই সংকট তৈরি হয়েছে।
দেশে দৈনিক গড়ে সাড়ে ১৬ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুতের চাহিদা রয়েছে। এর বিপরীতে উৎপাদন সক্ষমতা ২৭ হাজার মেগাওয়াট। একই সক্ষমতা থাকার পরও ২০২২ ও ২০২৩ সালে তাপপ্রবাহের সময়ে তীব্র লোডশেডিং হয়েছিল।
ডেস্ক/এসকে
লোডশেডিং দূর করতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। তিনি বলেন, ধীরে ধীরে উন্নতি হচ্ছে। ২০ দিনের মধ্যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে বলে জানান উপদেষ্টা।
বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে ফোরাম ফর এনার্জি রিপোর্টার্স বাংলাদেশ (এফইআরবি) নির্বাহী কমিটির সঙ্গে বৈঠকে তিনি এ মন্তব্য করেন।
উপদেষ্টা বলেন, একসঙ্গে কয়েকটি ঘটনা ঘটেছে যে কারণে লোডশেডিং হচ্ছে। হঠাৎ করে বড়পুকুরিয়া কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ হয়ে গেছে। একই সময়ে রামপালের একটি ইউনিটে যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দিয়েছে। গ্যাস সরবরাহ ঠিক থাকলে এই সংকট সামাল দেয়া সহজ হতো। কিন্তু সামিট গ্রুপের এফএসআরইউ (ভাসমান এলএনজি টার্মিনাল) কয়েক মাস ধরে বিকল থাকায় গ্যাস সরবরাহ বাড়ানো যাচ্ছে না। এলএনজি আমদানির কাজ চলছে, পনের ২০ দিনের মতো সময় লাগবে। তারপর গ্যাসের সরবরাহ বাড়বে।
তিনি বলেন, বড়পুকুরিয়া বিদ্যুৎ কেন্দ্র ও রামপাল দ্রুত চালু করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। আশা করছি ধীরে ধীরে পরিস্থিতি উন্নতি হবে। আমরা ধারণা করছি ১৫ থেকে ২০ দিনের মধ্যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসবে।
গত কিছুদিনে লোডশেডিং তীব্র আকার ধারণ করেছে। রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে মানুষ এ নিয়ে বেশ ভোগান্তিতে পড়েছে। গরম আর লোডশেডিং– দুই মিলিয়ে অস্থির হয়ে উঠেছে জনজীবন। তুলনামূলক শহরে কিছুটা কম হলেও গ্রামাঞ্চলে ব্যাপক লোডশেডিং হচ্ছে। কখনও কখনও ১২ ঘণ্টার বেশি সময় মিলছে না বিদ্যুৎ।
কর্তৃপক্ষ বলছে, চাহিদা বৃদ্ধি আর উৎপাদন কমে যাওয়ায় এই সংকট তৈরি হয়েছে।
দেশে দৈনিক গড়ে সাড়ে ১৬ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুতের চাহিদা রয়েছে। এর বিপরীতে উৎপাদন সক্ষমতা ২৭ হাজার মেগাওয়াট। একই সক্ষমতা থাকার পরও ২০২২ ও ২০২৩ সালে তাপপ্রবাহের সময়ে তীব্র লোডশেডিং হয়েছিল।
ডেস্ক/এসকে