বাংলা স্কুপ, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪:
ছোটপর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী হুমায়রা হিমুর রহস্যজনক মৃত্যুর ঘটনায় আদালতে চার্জশিট জমা দিয়েছে পুলিশ। এতে বলা হয়েছে, আত্মহত্যাই করেছিলেন তিনি। তবে এতে অভিযুক্ত করা হয় তার কথিত প্রেমিক মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন ওরফে রুফিকে।
ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে দাখিল করা চার্জশিটে রুফিকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। তার সঙ্গে দ্বন্দ্বের কারণেই আত্মহত্যা করেছিলেন হিমু। উত্তরা পশ্চিম থানার এসআই সাব্বির হোসেন এ চার্জশিট দাখিল করেছেন। সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) আদালতে চার্জশিট দাখিল করা হলেও বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) তা জানা গেছে।
চার্জশিটে বলা হয়, ছোটপর্দার অভিনেত্রী হুমায়রা হিমু থাকতেন রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানার ১০ নম্বর সেক্টরে। দুই দশকের দীর্ঘ ক্যারিয়ারে ছিল নানা চড়াই-উতরাই। বিয়ে করলেও সংসার ঠিকঠাক করা হয়ে ওঠেনি। একপর্যায়ে স্বামীর সঙ্গে বিচ্ছেদ হয়। হিমুর কথিত প্রেমিক ছিলেন মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন ওরফে রুফি (৩৬) নামের এক ব্যক্তি।
আত্মহত্যার ছয় মাস আগে থেকে হিমুর বাসায় নিয়মিত যাতায়াত করতেন রুফি। ওই বাসায় মঝেমধ্যেই রাতে থাকতেন তিনি। তাদের সম্পর্কের একপর্যায়ে হিমু তার বয়ফ্রেন্ড রুফির মোবাইল ফোন নম্বর ও বিগো আইডি ব্লক করে দেন। এ নিয়ে তাদের মধ্যে বাকবিতণ্ডা ও মনোমালিন্যের সৃষ্টি হয়। এক পর্যায়ে রুফি ভিকটিম হিমুকে আত্মহত্যার প্ররোচনা দেন। পরে রাগে ও অভিমানে গত বছরের ২ নভেম্বর হিমু বাথরুমে ঢুকে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন। এ ঘটনায় ২ নভেম্বর রাতেই হিমুকে আত্মহত্যার প্ররোচনার অভিযোগে তার মামা নাহিদ আক্তার বাদী হয়ে উত্তরা পশ্চিম থানায় একটি মামলা করেন।
হুমায়রা হিমু মঞ্চ নাটকের মাধ্যমে ২০০৬ সালে অভিনয়ে আসেন। এরপর থেকে নিয়মিত নাটকে অভিনয় করে গেছেন।
ডেস্ক/এসকে
ছোটপর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী হুমায়রা হিমুর রহস্যজনক মৃত্যুর ঘটনায় আদালতে চার্জশিট জমা দিয়েছে পুলিশ। এতে বলা হয়েছে, আত্মহত্যাই করেছিলেন তিনি। তবে এতে অভিযুক্ত করা হয় তার কথিত প্রেমিক মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন ওরফে রুফিকে।
ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে দাখিল করা চার্জশিটে রুফিকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। তার সঙ্গে দ্বন্দ্বের কারণেই আত্মহত্যা করেছিলেন হিমু। উত্তরা পশ্চিম থানার এসআই সাব্বির হোসেন এ চার্জশিট দাখিল করেছেন। সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) আদালতে চার্জশিট দাখিল করা হলেও বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) তা জানা গেছে।
চার্জশিটে বলা হয়, ছোটপর্দার অভিনেত্রী হুমায়রা হিমু থাকতেন রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানার ১০ নম্বর সেক্টরে। দুই দশকের দীর্ঘ ক্যারিয়ারে ছিল নানা চড়াই-উতরাই। বিয়ে করলেও সংসার ঠিকঠাক করা হয়ে ওঠেনি। একপর্যায়ে স্বামীর সঙ্গে বিচ্ছেদ হয়। হিমুর কথিত প্রেমিক ছিলেন মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন ওরফে রুফি (৩৬) নামের এক ব্যক্তি।
আত্মহত্যার ছয় মাস আগে থেকে হিমুর বাসায় নিয়মিত যাতায়াত করতেন রুফি। ওই বাসায় মঝেমধ্যেই রাতে থাকতেন তিনি। তাদের সম্পর্কের একপর্যায়ে হিমু তার বয়ফ্রেন্ড রুফির মোবাইল ফোন নম্বর ও বিগো আইডি ব্লক করে দেন। এ নিয়ে তাদের মধ্যে বাকবিতণ্ডা ও মনোমালিন্যের সৃষ্টি হয়। এক পর্যায়ে রুফি ভিকটিম হিমুকে আত্মহত্যার প্ররোচনা দেন। পরে রাগে ও অভিমানে গত বছরের ২ নভেম্বর হিমু বাথরুমে ঢুকে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন। এ ঘটনায় ২ নভেম্বর রাতেই হিমুকে আত্মহত্যার প্ররোচনার অভিযোগে তার মামা নাহিদ আক্তার বাদী হয়ে উত্তরা পশ্চিম থানায় একটি মামলা করেন।
হুমায়রা হিমু মঞ্চ নাটকের মাধ্যমে ২০০৬ সালে অভিনয়ে আসেন। এরপর থেকে নিয়মিত নাটকে অভিনয় করে গেছেন।
ডেস্ক/এসকে