নাটোর সদরের এসিল্যান্ড কৃষ্ণ চন্দ্রের বিরুদ্ধে অনিয়ম, দুর্নীতি, হয়রানি, স্বেচ্ছাচারিতাসহ নানা অভিযোগ এনে তাঁর অফিস ঘেরাও করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুরে এ কর্মসূচি পালন করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা শেখ ওবায়দুল্লাহ, শিশির মাহমুদ ও ফরহাদ ইবনে রাহির নেতৃত্বে দুপুর ১২টার দিকে শিক্ষার্থীরা রানীভবানীর রাজবাড়িতে অবস্থিত ভূমি অফিসের সামনে অবস্থান নেয়। তবে সহকারী কমিশনার (ভূমি) কৃষ্ণ চন্দ্রকে অফিসে পাওয়া যায়নি। ফোনে তাঁকে অফিসে আসার আহ্বান জানানো হলেও তিনি অফিসে আসেননি। প্রায় এক ঘণ্টা পর অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) আরিফ হোসেন ও সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আখতার জাহান সাথী ঘটনাস্থলে গিয়ে শিক্ষার্থী ও ভুক্তভোগীদের সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দেন কর্মকর্তারা। পরে শিক্ষার্থীরা এক সপ্তাহের মধ্যে ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানান। এরমধ্যে ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে বৃহত্তর আন্দোলনের ঘোষণা দিয়ে কর্মসূচি সমাপ্ত করেন তাঁরা।
ছাত্রনেতা শেখ ওবায়দুল্লাহ অভিযোগ করেন, এসিল্যান্ড কৃষ্ণ চন্দ্র সব নিয়ম উপেক্ষা করে রাজবাড়ির জমি ইসকন মন্দিরের নামে লিখে দিয়েছেন। এ ছাড়া জনগণকে হয়রানি, অতিরিক্ত অর্থ আদায়সহ ভূমি অফিস কেন্দ্রিক দালাল চক্র তৈরির অভিযোগ করেন ছাত্র নেতারা।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) আরিফ হোসেন জানান, দুর্নীতি করে কেউ কোনো ছাড় পাবে না। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের সঙ্গে কথা হয়েছে। তাদের অভিযোগ অনুযায়ী বিষয়গুলো খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হবে ।
বাংলা স্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা শেখ ওবায়দুল্লাহ, শিশির মাহমুদ ও ফরহাদ ইবনে রাহির নেতৃত্বে দুপুর ১২টার দিকে শিক্ষার্থীরা রানীভবানীর রাজবাড়িতে অবস্থিত ভূমি অফিসের সামনে অবস্থান নেয়। তবে সহকারী কমিশনার (ভূমি) কৃষ্ণ চন্দ্রকে অফিসে পাওয়া যায়নি। ফোনে তাঁকে অফিসে আসার আহ্বান জানানো হলেও তিনি অফিসে আসেননি। প্রায় এক ঘণ্টা পর অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) আরিফ হোসেন ও সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আখতার জাহান সাথী ঘটনাস্থলে গিয়ে শিক্ষার্থী ও ভুক্তভোগীদের সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দেন কর্মকর্তারা। পরে শিক্ষার্থীরা এক সপ্তাহের মধ্যে ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানান। এরমধ্যে ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে বৃহত্তর আন্দোলনের ঘোষণা দিয়ে কর্মসূচি সমাপ্ত করেন তাঁরা।
ছাত্রনেতা শেখ ওবায়দুল্লাহ অভিযোগ করেন, এসিল্যান্ড কৃষ্ণ চন্দ্র সব নিয়ম উপেক্ষা করে রাজবাড়ির জমি ইসকন মন্দিরের নামে লিখে দিয়েছেন। এ ছাড়া জনগণকে হয়রানি, অতিরিক্ত অর্থ আদায়সহ ভূমি অফিস কেন্দ্রিক দালাল চক্র তৈরির অভিযোগ করেন ছাত্র নেতারা।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) আরিফ হোসেন জানান, দুর্নীতি করে কেউ কোনো ছাড় পাবে না। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের সঙ্গে কথা হয়েছে। তাদের অভিযোগ অনুযায়ী বিষয়গুলো খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হবে ।
বাংলা স্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে