মামলা নিষ্পত্তি হলেই বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশে ফিরবেন বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘আপনারা জানেন উনার বিরুদ্ধে (তারেক রহমান) অনেক মিথ্যা প্রতিহিংসামূলক মামলা রয়েছে। সেগুলো প্রত্যাহার হলে বা আদালতের মাধ্যমে শেষ হলে তিনি ফিরবেন।’
বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুর ১২টা ৪৫ মিনিটে লন্ডন থেকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে সস্ত্রীক অবতরণ করেন মির্জা ফখরুল। এরপর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি। এ সময় বিএনপি নেতা ফরহাদ হোসেন আজাদ, আবু মোহাম্মদ আহসান ফিরোজ, সাদী আহমেদ ও মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান উপস্থিত ছিলেন।
বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমি যে উদ্দেশ্যে লন্ডন গিয়েছিলাম.. ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সঙ্গে দেখা হয়েছে। এছাড়া প্রবাসী বাংলাদেশি ও বিএনপির নেতৃবৃন্দের সঙ্গে কথা হয়েছে। তাদের সভায় যোগ দিয়েছি। সেখানকার প্রেসের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। লন্ডনে আমার সফর ভালো ও ফলোপ্রসূ হয়েছে।’
তারেক রহমানের কাছ থেকে কী বার্তা এনে্ছেন, জানতে চাইলে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান সাহেব বলেছেন, আপনারা (দেশবাসী) ধৈর্য ধরবেন। একটা বিশাল বিজয় এসেছে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে… এই বিজয় ফলোপ্রসূ ও সার্থক করতে হলে অবশ্যই সকলকে ধৈর্য ধরে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে এবং গণতন্ত্রকে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে হবে। গণতন্ত্রের যে প্রথম পদক্ষেপ নির্বাচনের জন্য সকলকে প্রস্তুতি নিতে হবে।’
এক প্রশ্নের জবাবে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকারকে আমরা রাজনৈতিক দলগুলো সহযোগিতা করছি। আমরা প্রত্যাশা করি, ন্যূনতম যেসব সংস্কার জরুরি তা সম্পন্ন করে তারা নির্বাচন অনুষ্ঠানের পথে যাবেন।’
গত ৩০ নভেম্বর স্ত্রী রাহাত আরা বেগমকে নিয়ে বিএনপি মহাসচিব লন্ডন যান। লন্ডন অবস্থাকালে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন, কয়েকটি স্থানীয় দলীয় কর্মসূচিতে অংশ নেন। স্ত্রী রাহাত আরা বেগম লন্ডনে স্বাস্থ্য পরীক্ষা এবং সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকদের দেখান।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিবেদক/ এনআইএন/এসকে
বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুর ১২টা ৪৫ মিনিটে লন্ডন থেকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে সস্ত্রীক অবতরণ করেন মির্জা ফখরুল। এরপর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি। এ সময় বিএনপি নেতা ফরহাদ হোসেন আজাদ, আবু মোহাম্মদ আহসান ফিরোজ, সাদী আহমেদ ও মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান উপস্থিত ছিলেন।
বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমি যে উদ্দেশ্যে লন্ডন গিয়েছিলাম.. ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সঙ্গে দেখা হয়েছে। এছাড়া প্রবাসী বাংলাদেশি ও বিএনপির নেতৃবৃন্দের সঙ্গে কথা হয়েছে। তাদের সভায় যোগ দিয়েছি। সেখানকার প্রেসের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। লন্ডনে আমার সফর ভালো ও ফলোপ্রসূ হয়েছে।’
তারেক রহমানের কাছ থেকে কী বার্তা এনে্ছেন, জানতে চাইলে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান সাহেব বলেছেন, আপনারা (দেশবাসী) ধৈর্য ধরবেন। একটা বিশাল বিজয় এসেছে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে… এই বিজয় ফলোপ্রসূ ও সার্থক করতে হলে অবশ্যই সকলকে ধৈর্য ধরে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে এবং গণতন্ত্রকে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে হবে। গণতন্ত্রের যে প্রথম পদক্ষেপ নির্বাচনের জন্য সকলকে প্রস্তুতি নিতে হবে।’
এক প্রশ্নের জবাবে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকারকে আমরা রাজনৈতিক দলগুলো সহযোগিতা করছি। আমরা প্রত্যাশা করি, ন্যূনতম যেসব সংস্কার জরুরি তা সম্পন্ন করে তারা নির্বাচন অনুষ্ঠানের পথে যাবেন।’
গত ৩০ নভেম্বর স্ত্রী রাহাত আরা বেগমকে নিয়ে বিএনপি মহাসচিব লন্ডন যান। লন্ডন অবস্থাকালে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন, কয়েকটি স্থানীয় দলীয় কর্মসূচিতে অংশ নেন। স্ত্রী রাহাত আরা বেগম লন্ডনে স্বাস্থ্য পরীক্ষা এবং সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকদের দেখান।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিবেদক/ এনআইএন/এসকে