ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রি বলেছেন, শেখ হাসিনার বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনাকে ভারত সমর্থন করে না। দুই দেশের মধ্যকার সম্পর্কের মধ্যে এটি একটি ছোট প্রতিবন্ধক হিসেবে রয়েছে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক কোনো একক রাজনৈতিক দল বা সরকারের সঙ্গে সীমাবদ্ধ নয়। বাংলাদেশের জনগণের স্বার্থকে অগ্রাধিকার দিয়ে সম্পর্কের বিষয়টি বিবেচনা করে ভারত।
বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুর এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
বাংলাদেশ ও ভারতের চলমান উত্তেজনার মধ্যেই সম্প্রতি দুই দেশের পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। সফর শেষে ভারতের সংসদ সদস্যদের ব্রিফ করেছেন দেশটির পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রি। সেখানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার ভারতে বসে রাজনৈতিক কার্যক্রম পরিচালনার বিষয়টি উঠে আসে।
দ্য হিন্দুর বরাতে জানা যায়, বুধবার (১১ ডিসেম্বর) সংসদীয় স্থায়ী কমিটিকে পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রি জানিয়েছেন, ভারতে বসে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনার বিষয়টি সমর্থন করে না নরেন্দ্র মোদি সরকার।
তিনি বলেন, শেখ হাসিনা রাজনৈতিক মন্তব্যের জন্য ব্যক্তিগত যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করছেন। ভারত সরকার তাকে কোনো প্ল্যাটফর্ম বা সুযোগ দেয়নি যা দিয়ে তিনি ভারতীয় ভূখণ্ডে বসে তার রাজনৈতিক কার্যক্রম চালিয়ে যেতে পারেন। তৃতীয় কোনো দেশে হস্তক্ষেপ এড়াতে এটি ভারতের ঐতিহ্যগত চর্চা।
ভারতের সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস জানায়, নয়াদিল্লির সংসদ ভবনের অ্যানেক্স বিল্ডিংয়ে আড়াই ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে এ ব্রিফিং চলে। এতে দেশটির ২১ থেকে ২২ জন সংসদ সদস্য উপস্থিত ছিলেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ব্রিফ্রিংয়ের সময় পররাষ্ট্র সচিব বিক্রম মিশ্রির কাছে ভারতের কয়েক সংসদ সদস্য জানতে চেয়েছেন, শেখ হাসিনা কোন মর্যাদায় ভারতে অবস্থান করছেন। এ সময় উপস্থিত সংসদ সদস্যরা প্রশ্নবাণে জর্জরিত করেছেন বিক্রম মিশ্রিকে।বিক্রম মিশ্রির সঙ্গে ব্রিফিং শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেছেন দেশটির বিরোধী দল কংগ্রেসের নেতা ও সংসদের পররাষ্ট্রবিষয়ক স্থায়ী কমিটির প্রধান শশী থারুর। তিনি জানান, ব্রিফিংয়ের সময় সচিবের কাছে অনেক বিষয়ে জানতে চাওয়া হয়েছিল। বাংলাদেশের বিষয়ে আমাদের চমৎকার ব্রিফিং অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকালই পররাষ্ট্র সচিব বাংলাদেশ থেকে ফিরে এসেছেন। সফরের বিষয়ে তিনি আমাদের একেবারে পুঙ্খানুপুঙ্খ ব্রিফ করেছেন। কিন্তু আমি এই বিষয়ে বিস্তারিত বলতে পারব না।
বাংলা স্কুপ/ ডেস্ক/ এসকে
তিনি বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক কোনো একক রাজনৈতিক দল বা সরকারের সঙ্গে সীমাবদ্ধ নয়। বাংলাদেশের জনগণের স্বার্থকে অগ্রাধিকার দিয়ে সম্পর্কের বিষয়টি বিবেচনা করে ভারত।
বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুর এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
বাংলাদেশ ও ভারতের চলমান উত্তেজনার মধ্যেই সম্প্রতি দুই দেশের পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। সফর শেষে ভারতের সংসদ সদস্যদের ব্রিফ করেছেন দেশটির পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রি। সেখানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার ভারতে বসে রাজনৈতিক কার্যক্রম পরিচালনার বিষয়টি উঠে আসে।
দ্য হিন্দুর বরাতে জানা যায়, বুধবার (১১ ডিসেম্বর) সংসদীয় স্থায়ী কমিটিকে পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রি জানিয়েছেন, ভারতে বসে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনার বিষয়টি সমর্থন করে না নরেন্দ্র মোদি সরকার।
তিনি বলেন, শেখ হাসিনা রাজনৈতিক মন্তব্যের জন্য ব্যক্তিগত যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করছেন। ভারত সরকার তাকে কোনো প্ল্যাটফর্ম বা সুযোগ দেয়নি যা দিয়ে তিনি ভারতীয় ভূখণ্ডে বসে তার রাজনৈতিক কার্যক্রম চালিয়ে যেতে পারেন। তৃতীয় কোনো দেশে হস্তক্ষেপ এড়াতে এটি ভারতের ঐতিহ্যগত চর্চা।
ভারতের সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস জানায়, নয়াদিল্লির সংসদ ভবনের অ্যানেক্স বিল্ডিংয়ে আড়াই ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে এ ব্রিফিং চলে। এতে দেশটির ২১ থেকে ২২ জন সংসদ সদস্য উপস্থিত ছিলেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ব্রিফ্রিংয়ের সময় পররাষ্ট্র সচিব বিক্রম মিশ্রির কাছে ভারতের কয়েক সংসদ সদস্য জানতে চেয়েছেন, শেখ হাসিনা কোন মর্যাদায় ভারতে অবস্থান করছেন। এ সময় উপস্থিত সংসদ সদস্যরা প্রশ্নবাণে জর্জরিত করেছেন বিক্রম মিশ্রিকে।বিক্রম মিশ্রির সঙ্গে ব্রিফিং শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেছেন দেশটির বিরোধী দল কংগ্রেসের নেতা ও সংসদের পররাষ্ট্রবিষয়ক স্থায়ী কমিটির প্রধান শশী থারুর। তিনি জানান, ব্রিফিংয়ের সময় সচিবের কাছে অনেক বিষয়ে জানতে চাওয়া হয়েছিল। বাংলাদেশের বিষয়ে আমাদের চমৎকার ব্রিফিং অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকালই পররাষ্ট্র সচিব বাংলাদেশ থেকে ফিরে এসেছেন। সফরের বিষয়ে তিনি আমাদের একেবারে পুঙ্খানুপুঙ্খ ব্রিফ করেছেন। কিন্তু আমি এই বিষয়ে বিস্তারিত বলতে পারব না।
বাংলা স্কুপ/ ডেস্ক/ এসকে