দেশ যখন ইতিবাচক ধারায় ফিরতে শুরু করেছে, তখন ফ্যাসিস্টরা দেশকে অশান্ত করার চেষ্টা করছে। ফ্যাসিস্ট ও ষড়যন্ত্রকারীদের চোখ রাঙানিকে দেশের মানুষ পরোয়া করে না বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।
বুধবার (১১ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর মগবাজারে আল ফালাহ মিলনায়তনে কেন্দ্রীয় মজলিস শূরার অধিবেশনে তিনি এসব কথা বলেন।
জাতীয় স্বার্থের জায়গায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়ে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ছাত্র-জনতার ত্যাগের বিনিময়ে নতুন বাংলাদেশের জন্ম হয়েছে। তাদের ত্যাগের মর্যাদা দিতে সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।
শফিকুর রহমান বলেন, বিভিন্ন দেশে কারারুদ্ধ বাংলাদেশিদের মুক্ত করার ব্যাপারে সরকারের উদ্যোগী হতে হবে। দেশের মানুষ আর কারও চোখ রাঙানিকে পরোয়া করে না। জাতীয় স্বার্থের জায়গায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জামায়াত আমিরের। তিনি বলেন, গত ১৫ বছরে জাতির সব মৌলিক অধিকার হরণ করা হয়েছিল। অনেক প্রতিভাবান কর্মকর্তাকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল, ওএসডি করা হয়েছে। গুম, খুনের ঘটনা ঘটেছে। আওয়ামী লীগের কাছে বিরোধী মতসহ কারও জীবনের কোনো নিরাপত্তা ছিল না।
শফিকুর রহমান বলেন, বয়স্ক মানুষরাও আওয়ামী লীগের জুলুম থেকে রেহাই পায়নি। তবে সবচেয়ে বেশি জুলুম ও ফ্যাসিজমের শিকার হয়েছে জামায়াতে ইসলামী। জামায়াত নেতাকর্মীদের বাড়ি ঘর গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল।
নির্বাচন নিয়ে জামায়াতের আমির বলেন, নির্বাচনকে সামনে রেখে একটা রোডম্যাপ দিতে হবে। বিগত সরকারে আসন পুনর্বিন্যাসের নামে জুলুম করেছে। সেগুলো আবার নতুন করে করতে হবে। যৌক্তিক সময়ের মধ্যে ভোটার তালিকা করে প্রবাসীদেরও ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার দাবিও জানান তিনি।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিবেদক/ এনআইএন/এসকে
বুধবার (১১ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর মগবাজারে আল ফালাহ মিলনায়তনে কেন্দ্রীয় মজলিস শূরার অধিবেশনে তিনি এসব কথা বলেন।
জাতীয় স্বার্থের জায়গায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়ে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ছাত্র-জনতার ত্যাগের বিনিময়ে নতুন বাংলাদেশের জন্ম হয়েছে। তাদের ত্যাগের মর্যাদা দিতে সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।
শফিকুর রহমান বলেন, বিভিন্ন দেশে কারারুদ্ধ বাংলাদেশিদের মুক্ত করার ব্যাপারে সরকারের উদ্যোগী হতে হবে। দেশের মানুষ আর কারও চোখ রাঙানিকে পরোয়া করে না। জাতীয় স্বার্থের জায়গায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জামায়াত আমিরের। তিনি বলেন, গত ১৫ বছরে জাতির সব মৌলিক অধিকার হরণ করা হয়েছিল। অনেক প্রতিভাবান কর্মকর্তাকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল, ওএসডি করা হয়েছে। গুম, খুনের ঘটনা ঘটেছে। আওয়ামী লীগের কাছে বিরোধী মতসহ কারও জীবনের কোনো নিরাপত্তা ছিল না।
শফিকুর রহমান বলেন, বয়স্ক মানুষরাও আওয়ামী লীগের জুলুম থেকে রেহাই পায়নি। তবে সবচেয়ে বেশি জুলুম ও ফ্যাসিজমের শিকার হয়েছে জামায়াতে ইসলামী। জামায়াত নেতাকর্মীদের বাড়ি ঘর গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল।
নির্বাচন নিয়ে জামায়াতের আমির বলেন, নির্বাচনকে সামনে রেখে একটা রোডম্যাপ দিতে হবে। বিগত সরকারে আসন পুনর্বিন্যাসের নামে জুলুম করেছে। সেগুলো আবার নতুন করে করতে হবে। যৌক্তিক সময়ের মধ্যে ভোটার তালিকা করে প্রবাসীদেরও ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার দাবিও জানান তিনি।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিবেদক/ এনআইএন/এসকে