দিল্লিভিত্তিক ‘বিদ্যুৎ ব্যাপার নিগম’ (এনভিভিপি) লিমিটেডের সঙ্গে চুক্তি অনুযায়ী ত্রিপুরা স্টেট ইলেকট্রিসিটি করপোরেশন লিমিটেড (টিএসইসিএল) থেকে প্রতিদিন ৬০-৭০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানি করে বাংলাদেশ। কোম্পানিটি বর্তমানে বাংলাদেশের কাছে বিদ্যুৎ বিক্রির ১৬১ কোটি রুপি পাওনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন ত্রিপুরার বিদ্যুৎমন্ত্রী রতন লাল নাথ।
তিনি বকেয়া পাওনার বিষয়টি কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে উত্থাপন করেছেন বলে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের প্রতিবেদনে বলা হয়।
রতনলাল নাথ জানান, চুক্তি অনুযায়ী বর্তমানে প্রতিদিন ৬০ থেকে ৭০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ বাংলাদেশে সরবরাহ করছে টিএসইসিএল। বাংলাদেশকে বিদ্যুৎ সরবরাহ করার পর বকেয়ার পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৬১ কোটি রুপি।
তিনি বলেন, ‘বকেয়া আদায়ের জন্য আমরা ন্যাশনাল থারমাল পাওয়ার করপোরেশন (এনটিপিসি)-এর ‘বিদ্যুৎ ব্যাপার নিগম’ (এনভিভিপি) এবং কেন্দ্রীয় সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। তারা বাংলাদেশকে বকেয়া পরিশোধের জন্য বলেছে।’
ত্রিপুরা বিদ্যুৎ প্রকল্প থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহকারী প্রধান প্রতিষ্ঠানই হলো এনভিভিপি এবং তারাই এই প্রকল্পের অর্থ আদায়ের কাজটি করে বলে জানান মন্ত্রী রতনলাল। তিনি বলেন, ‘প্রচুর বকেয়া থাকারও থাকার পরও টিএসইসিএল বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে অব্যাহত থাকবে।’
সম্প্রতি বাংলাদেশে ভারতের জাতীয় পতাকার অবমাননার প্রতিবাদে ধারাবাহিক বিক্ষোভের প্রেক্ষাপটে মন্ত্রী এ মন্তব্য করলেন। এরই মধ্যে একটি বিক্ষোভের ফলে আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের ভাঙচুর ও হামলার ঘটনা ঘটে। যদিও ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ভাঙচুরের ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেছে।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/ এনআইএন/এসকে
তিনি বকেয়া পাওনার বিষয়টি কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে উত্থাপন করেছেন বলে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের প্রতিবেদনে বলা হয়।
রতনলাল নাথ জানান, চুক্তি অনুযায়ী বর্তমানে প্রতিদিন ৬০ থেকে ৭০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ বাংলাদেশে সরবরাহ করছে টিএসইসিএল। বাংলাদেশকে বিদ্যুৎ সরবরাহ করার পর বকেয়ার পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৬১ কোটি রুপি।
তিনি বলেন, ‘বকেয়া আদায়ের জন্য আমরা ন্যাশনাল থারমাল পাওয়ার করপোরেশন (এনটিপিসি)-এর ‘বিদ্যুৎ ব্যাপার নিগম’ (এনভিভিপি) এবং কেন্দ্রীয় সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। তারা বাংলাদেশকে বকেয়া পরিশোধের জন্য বলেছে।’
ত্রিপুরা বিদ্যুৎ প্রকল্প থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহকারী প্রধান প্রতিষ্ঠানই হলো এনভিভিপি এবং তারাই এই প্রকল্পের অর্থ আদায়ের কাজটি করে বলে জানান মন্ত্রী রতনলাল। তিনি বলেন, ‘প্রচুর বকেয়া থাকারও থাকার পরও টিএসইসিএল বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে অব্যাহত থাকবে।’
সম্প্রতি বাংলাদেশে ভারতের জাতীয় পতাকার অবমাননার প্রতিবাদে ধারাবাহিক বিক্ষোভের প্রেক্ষাপটে মন্ত্রী এ মন্তব্য করলেন। এরই মধ্যে একটি বিক্ষোভের ফলে আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের ভাঙচুর ও হামলার ঘটনা ঘটে। যদিও ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ভাঙচুরের ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেছে।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/ এনআইএন/এসকে