রাঙামাটির কাপ্তাই লেকে পানির পরিমাণ কমছে। এতে কর্ণফুলী পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদনও কমে আসছে। দীর্ঘদিনের অনাবৃষ্টি ও ঝর্ণার পানি শুকিয়ে যাওয়াতে কাপ্তাই লেকে পানির পরিমাণ কমে আসছে।
বর্তমানে রুলকার্ভের চেয়ে কাপ্তাই লেকে এখন প্রায় ৭ ফুট পানি কম রয়েছে। রুলকার্ভ অনুযায়ী লেকে এখন ১০২ ফুট এমএসএল (মিন সি লেভেল) পানি থাকার কথা। কিন্তু লেকে পানি রয়েছে ৯৫ ফুট এমএসএলের একটু বেশি।
কাপ্তাই পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্র সূত্র জানায়, বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ৫টি ইউনিটের মধ্যে বর্তমানে মাত্র দুটি ইউনিটে দৈনিক ৮০ থেকে ৯০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে। অথচ কাপ্তাই লেকে পানি থাকলে বর্তমানে ৫টি জেনারেটর চালু রেখে ২২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপন্ন করা সম্ভব হতো।
বিষয়টি নিশ্চিত করে কাপ্তাই পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ব্যবস্থাপক এটিএম আব্দুজ্জাহের বলেন, কাপ্তাই লেকে পানি বৃদ্ধির একমাত্র উপায় হলো বৃষ্টি এবং ঝর্ণাধারা। বৃষ্টি না থাকলে ঝর্ণা ধারা থেকেও পানি পাবার কোন সম্ভাবনা নেই। বৃষ্টি না হলে এবং কাপ্তাই লেকে পানি না বাড়লে বিদ্যুৎ উৎপাদনে মারাত্মক প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টির আশঙ্কা করেন তিনি।
প্রসঙ্গত, কাপ্তাই লেকের পানির উপর নির্ভরশীল কর্ণফুলী পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্র। যেখানে ৫টি ইউনিটে ২৩০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা রয়েছে।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে
বর্তমানে রুলকার্ভের চেয়ে কাপ্তাই লেকে এখন প্রায় ৭ ফুট পানি কম রয়েছে। রুলকার্ভ অনুযায়ী লেকে এখন ১০২ ফুট এমএসএল (মিন সি লেভেল) পানি থাকার কথা। কিন্তু লেকে পানি রয়েছে ৯৫ ফুট এমএসএলের একটু বেশি।
কাপ্তাই পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্র সূত্র জানায়, বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ৫টি ইউনিটের মধ্যে বর্তমানে মাত্র দুটি ইউনিটে দৈনিক ৮০ থেকে ৯০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে। অথচ কাপ্তাই লেকে পানি থাকলে বর্তমানে ৫টি জেনারেটর চালু রেখে ২২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপন্ন করা সম্ভব হতো।
বিষয়টি নিশ্চিত করে কাপ্তাই পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ব্যবস্থাপক এটিএম আব্দুজ্জাহের বলেন, কাপ্তাই লেকে পানি বৃদ্ধির একমাত্র উপায় হলো বৃষ্টি এবং ঝর্ণাধারা। বৃষ্টি না থাকলে ঝর্ণা ধারা থেকেও পানি পাবার কোন সম্ভাবনা নেই। বৃষ্টি না হলে এবং কাপ্তাই লেকে পানি না বাড়লে বিদ্যুৎ উৎপাদনে মারাত্মক প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টির আশঙ্কা করেন তিনি।
প্রসঙ্গত, কাপ্তাই লেকের পানির উপর নির্ভরশীল কর্ণফুলী পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্র। যেখানে ৫টি ইউনিটে ২৩০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা রয়েছে।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে