বাংলা স্কুপ, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪:
নিম্ন আদালতের বিচারকদের ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারে সতর্ক করলো সুপ্রিম কোর্ট। না হলে অসদাচরণ ধরে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল আজিজ আহমেদ ভূঞা স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘সম্প্রতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে, কতিপয় বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারের ক্ষেত্রে অত্র কোর্ট প্রদত্ত নির্দেশনাসমূহ প্রতিপালন করছেন না, বিষয়টি অনাকাঙ্ক্ষিত, অনভিপ্রেত।
এছাড়া, অত্র কোর্টের গোচরীভূত হয়েছে যে, কোনো কোনো বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা বিচারিক কর্ম ঘণ্টায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করছেন এবং কোনো কোনো বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার নিয়োগকারী ও নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষ সম্পর্কে নানাবিধ বিরূপ মন্তব্য করছেন, যা চাকরি শৃঙ্খলা ও বিধিমালার পরিপন্থি এবং অসদাচরণের সামিল।
বর্ণিত প্রেক্ষাপটে, বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাগণ কর্তৃক সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারের ক্ষেত্রে অত্র কোর্ট প্রদত্ত নির্দেশনাসমূহ আবশ্যিকভাবে প্রতিপালন করত কোনো অবস্থাতেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চাকরি শৃঙ্খলা পরিপন্থি অপ্রয়োজনীয় কোনো স্ট্যাটাস, মন্তব্য/শেয়ার না করার জন্য কঠোরভাবে নির্দেশ প্রদান করেছেন।’
বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাগণ কর্তৃক সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার দেশের প্রচলিত আইন ও বিধি-বিধানের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ হতে হবে। কোনো অবস্থাতেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চাকরি শৃঙ্খলা পরিপন্থি অপ্রয়োজনীয় কোনো স্ট্যাটাস, মন্তব্য/শেয়ার না করার জন্য সংশ্লিষ্ট সকলকে আদিষ্ট হয়ে নির্দেশ প্রদান করা হলো।’
নোটিশে বলা হয়, ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারের ক্ষেত্রে সুপ্রিম কোর্ট কর্তৃক প্রচারিত এই নির্দেশনা অমান্য করলে তা 'অসদাচরণ' (Misconduct) হিসেবে গণ্য হবে এবং এক্ষেত্রে 'বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (শৃঙ্খলা) বিধিমালা, ২০১৭' এর পাশাপাশি প্রচলিত অন্যান্য আইন ও বিধি-বিধান প্রযোজ্য হবে।’
প্রতিবেদক/এসকে
নিম্ন আদালতের বিচারকদের ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারে সতর্ক করলো সুপ্রিম কোর্ট। না হলে অসদাচরণ ধরে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল আজিজ আহমেদ ভূঞা স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘সম্প্রতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে, কতিপয় বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারের ক্ষেত্রে অত্র কোর্ট প্রদত্ত নির্দেশনাসমূহ প্রতিপালন করছেন না, বিষয়টি অনাকাঙ্ক্ষিত, অনভিপ্রেত।
এছাড়া, অত্র কোর্টের গোচরীভূত হয়েছে যে, কোনো কোনো বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা বিচারিক কর্ম ঘণ্টায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করছেন এবং কোনো কোনো বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার নিয়োগকারী ও নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষ সম্পর্কে নানাবিধ বিরূপ মন্তব্য করছেন, যা চাকরি শৃঙ্খলা ও বিধিমালার পরিপন্থি এবং অসদাচরণের সামিল।
বর্ণিত প্রেক্ষাপটে, বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাগণ কর্তৃক সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারের ক্ষেত্রে অত্র কোর্ট প্রদত্ত নির্দেশনাসমূহ আবশ্যিকভাবে প্রতিপালন করত কোনো অবস্থাতেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চাকরি শৃঙ্খলা পরিপন্থি অপ্রয়োজনীয় কোনো স্ট্যাটাস, মন্তব্য/শেয়ার না করার জন্য কঠোরভাবে নির্দেশ প্রদান করেছেন।’
বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাগণ কর্তৃক সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার দেশের প্রচলিত আইন ও বিধি-বিধানের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ হতে হবে। কোনো অবস্থাতেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চাকরি শৃঙ্খলা পরিপন্থি অপ্রয়োজনীয় কোনো স্ট্যাটাস, মন্তব্য/শেয়ার না করার জন্য সংশ্লিষ্ট সকলকে আদিষ্ট হয়ে নির্দেশ প্রদান করা হলো।’
নোটিশে বলা হয়, ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারের ক্ষেত্রে সুপ্রিম কোর্ট কর্তৃক প্রচারিত এই নির্দেশনা অমান্য করলে তা 'অসদাচরণ' (Misconduct) হিসেবে গণ্য হবে এবং এক্ষেত্রে 'বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (শৃঙ্খলা) বিধিমালা, ২০১৭' এর পাশাপাশি প্রচলিত অন্যান্য আইন ও বিধি-বিধান প্রযোজ্য হবে।’
প্রতিবেদক/এসকে