
পটুয়াখালীতে অপহৃত উদ্ধারসহ দুই অপহরণকারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। সোমবার (৯ ডিসেম্বর) দুপুরে পুলিশ সুপারের কার্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য নিশ্চিত করেন পুলিশ সুপার মো. আনোয়ার জাহিদ। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন শহরের বড় চৌরাস্তা এলাকার বাসিন্দা মাহামুদুল হাসান (২৭) এবং টাউন জৈনকাঠীর বাসিন্দা মোঃ আলী আজিম (৩০)। গ্রেপ্তারের সময় অপহরণের কাজে ব্যাবহৃত ২টি মোটর সাইকেল ও একটি অটোরিক্সা জব্দ করা হয়।
পুলিশ সুপার বলেন, রোববার (৮ ডিসেম্বর) দুপুর আড়াইটার দিকে পটুয়াখালী জজ কোর্ট এলাকা থেকে মোঃ আমিরুল ইসলাম (৪৩) ও মোঃ কুদ্দুস ঢালীকে জোরপূর্বক অপহরণ করে দুর্বৃত্তরা। এরপর তাদের আত্মীয়স্বজনের কাছে ২০ লক্ষ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে বিষয়টি পুলিশকে জানানো হলে তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় রাত সাড়ে ৯ টার দিকে শহরের বিসিক শিল্পনগরী এলাকা থেকে আসামিদের গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় অপহৃতদের উদ্ধার এবং অপহরণের কাজে ব্যাবহৃত মালামাল জব্দ করে ডিবি পুলিশ। জিজ্ঞাসাবাদে আসামিরা অপহরণপূর্বক মুক্তিপণ দাবি এবং মুক্তিপণ না দিলে খুন করার পরিকল্পনার কথা স্বীকার করে।
এ ঘটনায় তাদের আত্মীয় কাজী মোঃ সুমন বাদি হয়ে পটুয়াখালী সদর থানায় একটি মামলা করেছেন। মামলা নং (১৬)। আসামিদের আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনার সাথে আরো যারা জড়িত রয়েছে তাদের গ্রেপ্তারে চেষ্টা চলছে বলে জানান পুলিশ সুপার।
বাংলা স্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে
পুলিশ সুপার বলেন, রোববার (৮ ডিসেম্বর) দুপুর আড়াইটার দিকে পটুয়াখালী জজ কোর্ট এলাকা থেকে মোঃ আমিরুল ইসলাম (৪৩) ও মোঃ কুদ্দুস ঢালীকে জোরপূর্বক অপহরণ করে দুর্বৃত্তরা। এরপর তাদের আত্মীয়স্বজনের কাছে ২০ লক্ষ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে বিষয়টি পুলিশকে জানানো হলে তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় রাত সাড়ে ৯ টার দিকে শহরের বিসিক শিল্পনগরী এলাকা থেকে আসামিদের গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় অপহৃতদের উদ্ধার এবং অপহরণের কাজে ব্যাবহৃত মালামাল জব্দ করে ডিবি পুলিশ। জিজ্ঞাসাবাদে আসামিরা অপহরণপূর্বক মুক্তিপণ দাবি এবং মুক্তিপণ না দিলে খুন করার পরিকল্পনার কথা স্বীকার করে।
এ ঘটনায় তাদের আত্মীয় কাজী মোঃ সুমন বাদি হয়ে পটুয়াখালী সদর থানায় একটি মামলা করেছেন। মামলা নং (১৬)। আসামিদের আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনার সাথে আরো যারা জড়িত রয়েছে তাদের গ্রেপ্তারে চেষ্টা চলছে বলে জানান পুলিশ সুপার।
বাংলা স্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে