জাতীয় ঐক্যের নামে অনৈক্যের সূচনা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের। শনিবার (৭ ডিসেম্বর) জাপা চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে এক আলোচনা সভায় এ মন্তব্য করেন তিনি।
জি এম কাদের বলেন, ৫০ শতাংশ মানুষকে জাতীয় ঐক্যের ডাক থেকে বাহিরে রেখে জাতীয় ঐক্যের নামে অনৈক্যর সূচনা করেছেন প্রধান উপদেষ্টা। তিনি বলেন, জাতিগতভাবে আমাদের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি সৃষ্টি হচ্ছে। আমরা বিভিন্নভাবে বঞ্চিত হচ্ছি। জি এম কাদের বলেন, জাতীয় ঐক্যের নামে জাতীয় অনৈক্যের সূচনা করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মোহাম্মদ ইউনুস। ৪৮ দলের মধ্যে মাত্র ১৮ দলকে আলোচনার জন্য ডাকা হয়েছে। তাহলে কি করে এটাকে জাতীয় ঐক্য বলা যায়। যাদের ডাকা হয়নি সেই দলগুলোর জনসমর্থন প্রায় অর্ধেক। এর মানে ৫০ শতাংশ মানুষকে জাতীয় ঐক্য থেকে বিরত রাখা হলো। এর ফলে জাতিগতভাবে ভুল বোঝাবুঝি বা অবিশ্বাস সৃষ্টি হলো। তিনি আরও বলেন, কাউকে বন্ধু ভাবলে সেও আপনাকে বন্ধু ভাববে। কাউকে নিশ্চিহ্ন করতে চাইলে সেও আপনাকে নিশ্চিহ্ন করতে চাইবে।
জাপা চেয়ারম্যান বলেন, দেশের প্রয়োজনেই হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ ক্ষমতা ছেড়েছিলেন। কিন্তু আজ পর্যন্ত কেউ গণতন্ত্রের পথে হাটেনি। এরশাদ ছিলেন সবচেয়ে গণতন্ত্রমনা। জনগণের মতের বিরুদ্ধে ইচ্ছার বিরুদ্ধে তিনি কোনো কিছু চাপিয়ে দেননি। জনগণের রায়ের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকেই ১৯৯০ সালে ৬ ডিসেম্বর রক্তপাতহীন ক্ষমতা হস্তান্তর করেছিলেন। তিনি বলেন, জাতীয় ঐক্যের আলোচনায় আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টিকেও ডাকা উচিৎ ছিল। আওয়ামী লীগকে তো নিষিদ্ধ করা হয়নি। তাদের কেউ অপরাধ করলে ব্যক্তির বিচার হবে। ঢালাওভাবে কেনো দল করলেই অপরাধী বানানো হচ্ছে। শেখ হাসিনার সঙ্গে তাহলে এই অন্তর্বর্তী সরকারের পার্থক্য কী থাকলো।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিবেদক/ এনআইএন/এসকে
জি এম কাদের বলেন, ৫০ শতাংশ মানুষকে জাতীয় ঐক্যের ডাক থেকে বাহিরে রেখে জাতীয় ঐক্যের নামে অনৈক্যর সূচনা করেছেন প্রধান উপদেষ্টা। তিনি বলেন, জাতিগতভাবে আমাদের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি সৃষ্টি হচ্ছে। আমরা বিভিন্নভাবে বঞ্চিত হচ্ছি। জি এম কাদের বলেন, জাতীয় ঐক্যের নামে জাতীয় অনৈক্যের সূচনা করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মোহাম্মদ ইউনুস। ৪৮ দলের মধ্যে মাত্র ১৮ দলকে আলোচনার জন্য ডাকা হয়েছে। তাহলে কি করে এটাকে জাতীয় ঐক্য বলা যায়। যাদের ডাকা হয়নি সেই দলগুলোর জনসমর্থন প্রায় অর্ধেক। এর মানে ৫০ শতাংশ মানুষকে জাতীয় ঐক্য থেকে বিরত রাখা হলো। এর ফলে জাতিগতভাবে ভুল বোঝাবুঝি বা অবিশ্বাস সৃষ্টি হলো। তিনি আরও বলেন, কাউকে বন্ধু ভাবলে সেও আপনাকে বন্ধু ভাববে। কাউকে নিশ্চিহ্ন করতে চাইলে সেও আপনাকে নিশ্চিহ্ন করতে চাইবে।
জাপা চেয়ারম্যান বলেন, দেশের প্রয়োজনেই হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ ক্ষমতা ছেড়েছিলেন। কিন্তু আজ পর্যন্ত কেউ গণতন্ত্রের পথে হাটেনি। এরশাদ ছিলেন সবচেয়ে গণতন্ত্রমনা। জনগণের মতের বিরুদ্ধে ইচ্ছার বিরুদ্ধে তিনি কোনো কিছু চাপিয়ে দেননি। জনগণের রায়ের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকেই ১৯৯০ সালে ৬ ডিসেম্বর রক্তপাতহীন ক্ষমতা হস্তান্তর করেছিলেন। তিনি বলেন, জাতীয় ঐক্যের আলোচনায় আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টিকেও ডাকা উচিৎ ছিল। আওয়ামী লীগকে তো নিষিদ্ধ করা হয়নি। তাদের কেউ অপরাধ করলে ব্যক্তির বিচার হবে। ঢালাওভাবে কেনো দল করলেই অপরাধী বানানো হচ্ছে। শেখ হাসিনার সঙ্গে তাহলে এই অন্তর্বর্তী সরকারের পার্থক্য কী থাকলো।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিবেদক/ এনআইএন/এসকে