কুড়িগ্রামে তীব্র শীত ও ঘনকুয়াশায় ব্যাহত হয়ে পড়েছে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। ঘনকুয়াশায় ঢাকা পড়েছে পথঘাট ও প্রকৃতি। শনিবার (৭ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১২ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
দিনের অধিকাংশ সময় সূর্য মেঘে ঢাকা থাকছে। সন্ধ্যার পর থেকে সকাল পর্যন্ত হিম বাতাসে শীতের তীব্রতা বেশি অনুভূত হতে থাকে। ঘনকুয়াশার কারণে যানবাহনগুলো হেডলাইট জ্বালিয়ে বিলম্বে যাতায়াত করছে। কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে প্রতিদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে শীতজনিত রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা।
অন্য দিকে, কুয়াশা ও শীতের কারণে কৃষি শ্রমিক ও খেটে খাওয়া মানুষগুলো বিপাকে পড়েছে। তারা সময়মতো কাজে যেতে পারছেন না। অপরদিকে হিমেল বাতাসে তীব্র শীতের কবলে পড়েছে জেলার ওপর দিয়ে প্রবাহিত ১৬টি নদ-নদী তীরবর্তী ৩ শতাধিক চর ও দ্বীপ চরের হতদরিদ্র মানুষ।
জেলার রাজারহাট উপজেলার চাকিরপশার ইউনিয়নের চাকিরপশার তালুকগ্রামের দিনমজুর সেকেন্দার আলী(৭০)বলেন, কয়েকদিন থেকে খুব ঠান্ডা ও কুয়াশা। কাজ করা খুব সমস্যা হইছে বাহে। আজও সেই শীতে রাস্তা দেখায় যায় না। কাজ করার সময় হাতে বরফ জমে যায়।
কুড়িগ্রাম আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার বলেন, এ মাসে তাপমাত্রা আরও কমে ২-৩টি শৈতপ্রবাহ এ জেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে
দিনের অধিকাংশ সময় সূর্য মেঘে ঢাকা থাকছে। সন্ধ্যার পর থেকে সকাল পর্যন্ত হিম বাতাসে শীতের তীব্রতা বেশি অনুভূত হতে থাকে। ঘনকুয়াশার কারণে যানবাহনগুলো হেডলাইট জ্বালিয়ে বিলম্বে যাতায়াত করছে। কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে প্রতিদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে শীতজনিত রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা।
অন্য দিকে, কুয়াশা ও শীতের কারণে কৃষি শ্রমিক ও খেটে খাওয়া মানুষগুলো বিপাকে পড়েছে। তারা সময়মতো কাজে যেতে পারছেন না। অপরদিকে হিমেল বাতাসে তীব্র শীতের কবলে পড়েছে জেলার ওপর দিয়ে প্রবাহিত ১৬টি নদ-নদী তীরবর্তী ৩ শতাধিক চর ও দ্বীপ চরের হতদরিদ্র মানুষ।
জেলার রাজারহাট উপজেলার চাকিরপশার ইউনিয়নের চাকিরপশার তালুকগ্রামের দিনমজুর সেকেন্দার আলী(৭০)বলেন, কয়েকদিন থেকে খুব ঠান্ডা ও কুয়াশা। কাজ করা খুব সমস্যা হইছে বাহে। আজও সেই শীতে রাস্তা দেখায় যায় না। কাজ করার সময় হাতে বরফ জমে যায়।
কুড়িগ্রাম আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার বলেন, এ মাসে তাপমাত্রা আরও কমে ২-৩টি শৈতপ্রবাহ এ জেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে