
কর্মস্থল থেকে বাড়ি ফিরছিলেন সজল দাস (৩০) নামে এক যুবক। পথে বরিশালের কীর্তনখোলা নদীতে স্পিডবোট দুর্ঘটনায় নিখোঁজ হন তিনি। তাকে বাড়ি পাঠাতে তার মোবাইল নম্বর থেকে মায়ের নম্বরে কল করে ২৫ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করা হয়েছে। এ ঘটনায় শুক্রবার (৬ ডিসেম্বর) বরিশাল কোতোয়ালি মডেল থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন নিখোঁজের চাচা শংকর দাস।
সজল দাস ভোলার লালমোহন উপজেলায় ব্র্যাকে চাকরি করতেন। কর্মস্থল থেকে বৃহস্পতিবার (৫ ডিসেম্বর) বাড়ি ফেরার পথে স্পিডবোটটি কীর্তনখোলা নদী ও লাহারহাট খালের সংযোগস্থলে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। দুর্ঘটনার পর থেকে সজলের কোনও খোঁজ মেলেনি। এরই মধ্যে সজলের মোবাইল নম্বর থেকে তাঁর মায়ের কাছে ফোন করে একটি অজ্ঞাত চক্র সজলকে ফেরত পাঠানোর জন্য ২৫ হাজার টাকা দাবি করে এবং বিকাশ নম্বর দেয়।
নিখোঁজের চাচা শংকর দাস জানান, দুর্ঘটনার পরপরই তারা নদী ও আশপাশের এলাকায় খোঁজখবর নেন। বরিশাল ডিসিঘাট এলাকা থেকে একজন অজ্ঞাত ব্যক্তি সজলের ব্যাগ বুঝিয়ে দেন, যা থেকে নিশ্চিত হওয়া গেছে, সজল দুর্ঘটনাকবলিত বোটে ছিলেন।
কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান বলেন, ‘প্রাথমিক তদন্তে সিম ক্লোনের বিষয়টি উঠে এসেছে। সিমের লোকেশন আগের জায়গাতেই রয়েছে, যা প্রতারণার প্রমাণ। পুলিশ আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ শুরু করেছে এবং প্রতারক চক্রকে ধরার চেষ্টা চালাচ্ছে।’
উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার বিকালে চরকাউয়া ইউনিয়ন-সংলগ্ন কীর্তনখোলা নদীতে ট্রলারের সঙ্গে সংঘর্ষে একটি স্পিডবোট ডুবে যায়। এতে একজন নিহত এবং তিন জন নিখোঁজ হন। বোটে অন্য যাত্রীদের সঙ্গে সজল দাসও ছিলেন।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে
সজল দাস ভোলার লালমোহন উপজেলায় ব্র্যাকে চাকরি করতেন। কর্মস্থল থেকে বৃহস্পতিবার (৫ ডিসেম্বর) বাড়ি ফেরার পথে স্পিডবোটটি কীর্তনখোলা নদী ও লাহারহাট খালের সংযোগস্থলে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। দুর্ঘটনার পর থেকে সজলের কোনও খোঁজ মেলেনি। এরই মধ্যে সজলের মোবাইল নম্বর থেকে তাঁর মায়ের কাছে ফোন করে একটি অজ্ঞাত চক্র সজলকে ফেরত পাঠানোর জন্য ২৫ হাজার টাকা দাবি করে এবং বিকাশ নম্বর দেয়।
নিখোঁজের চাচা শংকর দাস জানান, দুর্ঘটনার পরপরই তারা নদী ও আশপাশের এলাকায় খোঁজখবর নেন। বরিশাল ডিসিঘাট এলাকা থেকে একজন অজ্ঞাত ব্যক্তি সজলের ব্যাগ বুঝিয়ে দেন, যা থেকে নিশ্চিত হওয়া গেছে, সজল দুর্ঘটনাকবলিত বোটে ছিলেন।
কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান বলেন, ‘প্রাথমিক তদন্তে সিম ক্লোনের বিষয়টি উঠে এসেছে। সিমের লোকেশন আগের জায়গাতেই রয়েছে, যা প্রতারণার প্রমাণ। পুলিশ আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ শুরু করেছে এবং প্রতারক চক্রকে ধরার চেষ্টা চালাচ্ছে।’
উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার বিকালে চরকাউয়া ইউনিয়ন-সংলগ্ন কীর্তনখোলা নদীতে ট্রলারের সঙ্গে সংঘর্ষে একটি স্পিডবোট ডুবে যায়। এতে একজন নিহত এবং তিন জন নিখোঁজ হন। বোটে অন্য যাত্রীদের সঙ্গে সজল দাসও ছিলেন।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে