শীতকাল মানেই ঘুরতে যাওয়ার আদর্শ সময়। আর শীতের সকালের মিঠে রোদ যেমন মায়াময়, তেমনই শীতের সন্ধ্যা বা রাতে গাড়ি বা বাইক চালিয়ে লম্বা সফর করতে মন্দ লাগে না। ভ্রমণ যাঁদের নেশা, তাঁদের অনেকেই শীতের সন্ধ্যাটিকে বাইক সফর করার জন্যই বেছে নেন। কনকনে শীত এখনও পড়েনি। তবে পারদপতন হচ্ছে। বিকেল-সন্ধ্যার পরে তাপমাত্রা আরও নামছে। এই সময়ে যদি বাইকে চেপে সফর করতেই হয়, তা হলে কিছু নিয়ম মেনে চললে ভাল। সঙ্গে যদি শিশু থাকে, তা হলে নিয়ম মানতেই হবে। ঠান্ডা হাওয়া লেগেও যাতে সর্দিকাশি, জ্বর না হয় তার জন্য কী কী করা উচিত তা জেনে নিন।
প্রথমত, বিকেল বা সন্ধ্যার পরে অথবা খুব সকালে বাইক ছুটিয়ে বেরিয়ে পড়লে, ভাল করে কান ও মাথা ঢেকে রাখতে হবে। হিমেল হাওয়া থেকে বাঁচতে গরম পোশাক পরতেই হবে। হেলমেটে মাথা ঢাকবে ঠিকই, তবে মাথায় হালকা টুপি পরে তার উপর হেলমেট চাপাতে পারেন। শিশু থাকলে তার কান-মাথা ঢেকে রাখতে হবে। গলায় হালকা স্কার্ফ জড়িয়ে নিলে চট করে ঠাণ্ডা লেগে যাবে না।
শীতের বাতাসে প্রচুর ধুলো, কলকারখানা ও যানবাহনের ধোঁয়া বাতাসকে দূষিত করে। তাই কেবল গরম পোশাক পরলেই হবে না, দূষিত বাতাস লাগাতার নাক-মুখ দিয়ে ঢুকতে থাকলে ফুসফুসে সংক্রমণ হতে বাধ্য। তাই মাস্ক পরতেই হবে। সঙ্গে শিশু থাকলে তাকেও পরাতে হবে।
মনে রাখতে হবে, ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বাতাসে আর্দ্রতাজনিত কারণে ঠোঁট, গাল, নাক, হাত, পা এক কথায় শরীরের আঢাকা অংশের চামড়ায় টান ধরে। ত্বক ফাটতে শুরু করে। বেশি ঠান্ডা হাওয়া লাগলে ত্বক তাড়াতাড়ি শুষ্ক হয়ে যাবে। তাই শরীর ঢাকা পোশাকই পরতে হবে। হাতে-পায়ে ভাল করে ময়শ্চেরাইজ়ার লাগিয়ে নিয়ে তার পর গরম পোশাক পরুন। গ্লাভস ও মোজা পরতে ভুলবেন না।
শীতের সময়ে পানি খাওয়ার পরিমাণ কমে যায়। তাই এই সময়টাতেই পানিশূন্যতার সমস্যা দেখা দেয় অনেকের। তাই বেশি করে পানি খেলে শরীর খারাপ হবে না। সঙ্গে ফ্লাস্কে গরম পানি রেখে দিতে পারেন। যদি খুব লম্বা সফর হয়, তা হলে মাঝেমধ্যে গরম পানি খেয়ে নিলে ঠান্ডা লাগবে না।
শীতের সময়ে অ্যালার্জির সমস্যা বাড়ে অনেকের। রাস্তার ধোঁয়া-ধুলো বা ঠান্ডা বাতাসে অ্যালার্জি বেড়ে যেতে পারে। তাই বাইক সফর করবেন ভাবলে, আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। বেশি ঠান্ডায় শ্বাসের সমস্যা বা হাঁপানির টান ওঠে অনেকের। সে ক্ষেত্রে সঙ্গে ইনহেলার রাখতেই হবে। ফার্স্ট এড বাক্সে প্রয়োজনীয় ওষুধপত্রও নিয়ে নিন।
বাংলা স্কুপ/ডেস্ক/এইচ বাশার/এসকে
প্রথমত, বিকেল বা সন্ধ্যার পরে অথবা খুব সকালে বাইক ছুটিয়ে বেরিয়ে পড়লে, ভাল করে কান ও মাথা ঢেকে রাখতে হবে। হিমেল হাওয়া থেকে বাঁচতে গরম পোশাক পরতেই হবে। হেলমেটে মাথা ঢাকবে ঠিকই, তবে মাথায় হালকা টুপি পরে তার উপর হেলমেট চাপাতে পারেন। শিশু থাকলে তার কান-মাথা ঢেকে রাখতে হবে। গলায় হালকা স্কার্ফ জড়িয়ে নিলে চট করে ঠাণ্ডা লেগে যাবে না।
শীতের বাতাসে প্রচুর ধুলো, কলকারখানা ও যানবাহনের ধোঁয়া বাতাসকে দূষিত করে। তাই কেবল গরম পোশাক পরলেই হবে না, দূষিত বাতাস লাগাতার নাক-মুখ দিয়ে ঢুকতে থাকলে ফুসফুসে সংক্রমণ হতে বাধ্য। তাই মাস্ক পরতেই হবে। সঙ্গে শিশু থাকলে তাকেও পরাতে হবে।
মনে রাখতে হবে, ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বাতাসে আর্দ্রতাজনিত কারণে ঠোঁট, গাল, নাক, হাত, পা এক কথায় শরীরের আঢাকা অংশের চামড়ায় টান ধরে। ত্বক ফাটতে শুরু করে। বেশি ঠান্ডা হাওয়া লাগলে ত্বক তাড়াতাড়ি শুষ্ক হয়ে যাবে। তাই শরীর ঢাকা পোশাকই পরতে হবে। হাতে-পায়ে ভাল করে ময়শ্চেরাইজ়ার লাগিয়ে নিয়ে তার পর গরম পোশাক পরুন। গ্লাভস ও মোজা পরতে ভুলবেন না।
শীতের সময়ে পানি খাওয়ার পরিমাণ কমে যায়। তাই এই সময়টাতেই পানিশূন্যতার সমস্যা দেখা দেয় অনেকের। তাই বেশি করে পানি খেলে শরীর খারাপ হবে না। সঙ্গে ফ্লাস্কে গরম পানি রেখে দিতে পারেন। যদি খুব লম্বা সফর হয়, তা হলে মাঝেমধ্যে গরম পানি খেয়ে নিলে ঠান্ডা লাগবে না।
শীতের সময়ে অ্যালার্জির সমস্যা বাড়ে অনেকের। রাস্তার ধোঁয়া-ধুলো বা ঠান্ডা বাতাসে অ্যালার্জি বেড়ে যেতে পারে। তাই বাইক সফর করবেন ভাবলে, আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। বেশি ঠান্ডায় শ্বাসের সমস্যা বা হাঁপানির টান ওঠে অনেকের। সে ক্ষেত্রে সঙ্গে ইনহেলার রাখতেই হবে। ফার্স্ট এড বাক্সে প্রয়োজনীয় ওষুধপত্রও নিয়ে নিন।
বাংলা স্কুপ/ডেস্ক/এইচ বাশার/এসকে