প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ বলেছেন, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও সহাবস্থান আমাদের জাতীয় অগ্রগতির অন্যতম মূল ভিত্তি। বিভেদের দেয়ালগুলোকে সম্প্রীতির বন্ধনে রূপান্তরিত করার মধ্যেই মানবজাতির মুক্তির পথ। রাষ্ট্রের দায়িত্বশীল নাগরিক হিসেবে আমরা যে যার অবস্থান থেকে সাম্প্রদায়িক বিভেদকে প্রতিহত করার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাব।
বৃহস্পতিবার (৫ ডিসেম্বর) বিকেলে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি মিলনায়তনে বিজয়া পুনর্মিলনী উপলক্ষে আলোচনাসভা ও বিজয়া-এর মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
প্রধান বিচারপতি বলেন, বাংলার ইতিহাস মূলত সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতির বন্ধনের ইতিহাস। সেই আবহমানকাল হতে এই ভূখণ্ডের মানুষ ধর্ম-বর্ণ নির্বেশেষে ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে একে অপরের পাশে দাঁড়িয়েছে।
আইনজীবীদের উদ্দেশ্যে প্রধান বিচারপতি বলেন, আপনাদের সবার প্রতি আমার অনুরোধ থাকবে, রাষ্ট্রের দায়িত্বশীল নাগরিক হিসেবে আমরা যে যার অবস্থান থেকে সাম্প্রায়িক বিভেদকে প্রতিহত করার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাবেন। আমাদের সম্মিলিত প্রয়াসের মাধ্যমে সুপ্রিম কোর্ট বারকে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির উদাহরণ হিসেবে দেশবাসীর কাছে তুলে ধরব।
তিনি বলেন, প্রচলিত সকল ধর্মেই সুবিচার বা ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। তাই আমরা যদি নিজেদের ধার্মিক কিংবা অন্ততপক্ষে ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল দাবি করি, তবে দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় নিজের অবস্থান থেকে যতটা সম্ভব অবদান রাখতে হবে।
সুপ্রিম কোর্ট বার সভাপতি ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান, উদযাপন পরিষদের আহ্বায়ক, জ্যেষ্ঠ আইনজীবী নিতাই রায় চৌধুরী প্রমুখ।
বাংলাস্কুপ/ ডেস্ক/ এনআইএন/এসকে
বৃহস্পতিবার (৫ ডিসেম্বর) বিকেলে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি মিলনায়তনে বিজয়া পুনর্মিলনী উপলক্ষে আলোচনাসভা ও বিজয়া-এর মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
প্রধান বিচারপতি বলেন, বাংলার ইতিহাস মূলত সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতির বন্ধনের ইতিহাস। সেই আবহমানকাল হতে এই ভূখণ্ডের মানুষ ধর্ম-বর্ণ নির্বেশেষে ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে একে অপরের পাশে দাঁড়িয়েছে।
আইনজীবীদের উদ্দেশ্যে প্রধান বিচারপতি বলেন, আপনাদের সবার প্রতি আমার অনুরোধ থাকবে, রাষ্ট্রের দায়িত্বশীল নাগরিক হিসেবে আমরা যে যার অবস্থান থেকে সাম্প্রায়িক বিভেদকে প্রতিহত করার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাবেন। আমাদের সম্মিলিত প্রয়াসের মাধ্যমে সুপ্রিম কোর্ট বারকে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির উদাহরণ হিসেবে দেশবাসীর কাছে তুলে ধরব।
তিনি বলেন, প্রচলিত সকল ধর্মেই সুবিচার বা ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। তাই আমরা যদি নিজেদের ধার্মিক কিংবা অন্ততপক্ষে ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল দাবি করি, তবে দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় নিজের অবস্থান থেকে যতটা সম্ভব অবদান রাখতে হবে।
সুপ্রিম কোর্ট বার সভাপতি ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান, উদযাপন পরিষদের আহ্বায়ক, জ্যেষ্ঠ আইনজীবী নিতাই রায় চৌধুরী প্রমুখ।
বাংলাস্কুপ/ ডেস্ক/ এনআইএন/এসকে