বাংলা স্কুপ, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪:
রংপুরে কোটা সংস্কার আন্দোলনে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দুই পুলিশ সদস্যের চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। এরা হলেন তাজহাট মেট্রোপলিটন থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) আমির হোসেন ও কনস্টেবল সুজন চন্দ্র রায়।
মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) সকালে রংপুর চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-২ এর বিচারক আসাদুজ্জামান শুনানি শেষে এ রিমাণ্ড মঞ্জুর করেন। এর আগে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) পক্ষ থেকে তাদের পাঁচ দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করা হয়। পিবিআই বর্তমানে মামলাটি তদন্ত করছে।
অভিযুক্ত এ দুই পুলিশ সদস্যকে সোমবার ( ৯ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ লাইন থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গত ১৬ জুলাই রংপুরে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে পুলিশ ও ছাত্রলীগ-যু্বলীগের সঙ্গে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। ওইদিন পুলিশের গুলিতে আবু সাঈদের মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় ১৭ জুলাই তাজহাট থানায় মামলা করা হয়। মামলার বাদী ওই থানার উপপরিদর্শক ও বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ বিভূতি ভূষণ রায়।
পরে গত ১৮ আগস্ট ১৭ জনকে আসামি করে মেট্রোপলিটন তাজহাট থানায় মামলা করেন আবু সাঈদের বড় ভাই রমজান আলী।
গত ৩ আগস্ট অভিযুক্ত এএসআই আমীর আলী এবং কনস্টেবল সুজন চন্দ্র রায়কে চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছিল।
ডেস্ক/এসকে
রংপুরে কোটা সংস্কার আন্দোলনে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দুই পুলিশ সদস্যের চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। এরা হলেন তাজহাট মেট্রোপলিটন থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) আমির হোসেন ও কনস্টেবল সুজন চন্দ্র রায়।
মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) সকালে রংপুর চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-২ এর বিচারক আসাদুজ্জামান শুনানি শেষে এ রিমাণ্ড মঞ্জুর করেন। এর আগে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) পক্ষ থেকে তাদের পাঁচ দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করা হয়। পিবিআই বর্তমানে মামলাটি তদন্ত করছে।
অভিযুক্ত এ দুই পুলিশ সদস্যকে সোমবার ( ৯ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ লাইন থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গত ১৬ জুলাই রংপুরে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে পুলিশ ও ছাত্রলীগ-যু্বলীগের সঙ্গে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। ওইদিন পুলিশের গুলিতে আবু সাঈদের মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় ১৭ জুলাই তাজহাট থানায় মামলা করা হয়। মামলার বাদী ওই থানার উপপরিদর্শক ও বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ বিভূতি ভূষণ রায়।
পরে গত ১৮ আগস্ট ১৭ জনকে আসামি করে মেট্রোপলিটন তাজহাট থানায় মামলা করেন আবু সাঈদের বড় ভাই রমজান আলী।
গত ৩ আগস্ট অভিযুক্ত এএসআই আমীর আলী এবং কনস্টেবল সুজন চন্দ্র রায়কে চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছিল।
ডেস্ক/এসকে