রাঙামাটির ভূস্বর্গ খ্যাত সাজেকে দিনভর গোলাগুলির ঘটনায় পর্যটকরা ফিরতে পারেননি খাগড়াছড়ি। পর্যটকদের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে বুধবার (৪ ডিসেম্বর) সাজেক ভ্রমণে নিরুৎসাহিত করেছে জেলা প্রশাসন। মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) রাতে মোবাইল ফোনে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রাঙামাটির জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন খান।
খাগড়াছড়ি জিপ গাড়ির লাইনম্যান ইয়াছিন আরাফত জানান, সকালে খাগড়াছড়ি থেকে ২৫-৩০টি গাড়ি সাজেক গিয়েছে। যাতে প্রায় চার শতাধিক পর্যটক রয়েছে। সকালে সাজেক থেকে ২০ থেকে ২৫টি গাড়ি খাগড়াছড়ি এসেছে। দুই আঞ্চলিক দলের মধ্যে গত কয়েকদিন ধরে গোলাগুলির ঘটনা ঘটছে। পর্যটকদের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে বিকালে কোনও পর্যটক গাড়ি সাজেক থেকে খাগড়াছড়ি আসেনি।
সাজেক রিসোর্ট মালিক সমিতির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মতিজয় ত্রিপুরা বলেন, সাজেক ও মাচালংয়ের ৭নং ওয়ার্ডের শিপপাড়া নামক এলাকায় এই গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। যা পর্যটন কেন্দ্র থেকে প্রায় ২০ কিলোমিটার দূরে। গোলাগুলির কারণে বিকেলে প্রায় ১০টি পর্যটকবাহী গাড়ি সাজেক ছেড়ে যায়নি। রাতে প্রায় পাঁচ শতাধিক পর্যটক সাজেক অবস্থান করছেন।
রাঙামটির জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন খান জানান, দুই আঞ্চলিক দলের গোলাগুলির ঘটনায় পর্যটকদের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে বুধবার একদিন সাজেকে পর্যটক ভ্রমণে নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে। পরিস্থিতি বিবেচনা করে পরে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। যারা আছেন, তাদের নিরাপদে কাল ফিরিয়ে আনা হবে।
স্থানীয় সূত্র থেকে জানা গেছে, এলাকা নিয়ন্ত্রণে কয়েকদিন ধরে সাজেক ও মাচালং এলাকায় সন্তু লারমার জেএসএস ও প্রসীত খিস্যার ইপিডিএফের মধ্যে দফায় দফায় গোলাগুলির ঘটনার খবর পাওয়া যায়। তবে এখনও হতাহতের কোনও খবর পাওয়া যায়নি।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে
খাগড়াছড়ি জিপ গাড়ির লাইনম্যান ইয়াছিন আরাফত জানান, সকালে খাগড়াছড়ি থেকে ২৫-৩০টি গাড়ি সাজেক গিয়েছে। যাতে প্রায় চার শতাধিক পর্যটক রয়েছে। সকালে সাজেক থেকে ২০ থেকে ২৫টি গাড়ি খাগড়াছড়ি এসেছে। দুই আঞ্চলিক দলের মধ্যে গত কয়েকদিন ধরে গোলাগুলির ঘটনা ঘটছে। পর্যটকদের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে বিকালে কোনও পর্যটক গাড়ি সাজেক থেকে খাগড়াছড়ি আসেনি।
সাজেক রিসোর্ট মালিক সমিতির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মতিজয় ত্রিপুরা বলেন, সাজেক ও মাচালংয়ের ৭নং ওয়ার্ডের শিপপাড়া নামক এলাকায় এই গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। যা পর্যটন কেন্দ্র থেকে প্রায় ২০ কিলোমিটার দূরে। গোলাগুলির কারণে বিকেলে প্রায় ১০টি পর্যটকবাহী গাড়ি সাজেক ছেড়ে যায়নি। রাতে প্রায় পাঁচ শতাধিক পর্যটক সাজেক অবস্থান করছেন।
রাঙামটির জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন খান জানান, দুই আঞ্চলিক দলের গোলাগুলির ঘটনায় পর্যটকদের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে বুধবার একদিন সাজেকে পর্যটক ভ্রমণে নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে। পরিস্থিতি বিবেচনা করে পরে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। যারা আছেন, তাদের নিরাপদে কাল ফিরিয়ে আনা হবে।
স্থানীয় সূত্র থেকে জানা গেছে, এলাকা নিয়ন্ত্রণে কয়েকদিন ধরে সাজেক ও মাচালং এলাকায় সন্তু লারমার জেএসএস ও প্রসীত খিস্যার ইপিডিএফের মধ্যে দফায় দফায় গোলাগুলির ঘটনার খবর পাওয়া যায়। তবে এখনও হতাহতের কোনও খবর পাওয়া যায়নি।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে