চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে রিমন আলী (২৮) নামের এক ব্যক্তির গোপনাঙ্গ কেটে দেয়ার অভিযোগ উঠেছে তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে।
মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) দিবাগত রাতে শিবগঞ্জ উপজেলার শ্যামপুর ইউনিয়নের চামাভান্ডার গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। রিমন আলী উপজেলার শ্যামপুর ইউনিয়নের চামা-ভান্ডার গ্রামের জামরুল ইসলামের ছেলে।
এ বিষয়ে আহত রিমন আলী বলেন, ‘সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখি আমার গোপনাঙ্গ কাটা অবস্থায়। আমার স্ত্রী এই কাজ করেছে। পরে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে গেছিলাম।’
রিমনের চাচাতো ভাই মিস্টার আলী বলেন, ‘একমাস আগে শিবগঞ্জ উপজেলার মনাকষা ইউনিয়নের সাহাপাড়া গ্রামে বিয়ে করেন আমার চাচাতো ভাই। বিয়ের পর থেকেই তাদের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা লেগেই আছে। গতকাল রাতেও তারা বাগ্বিতণ্ডা করছিলেন। পরে আমি তাদের দুজনকে অনেক বুঝিয়ে একসঙ্গে রেখেছিলাম। সকালে হঠাৎ জানতে পারি রিমনের স্ত্রী তার গোপনাঙ্গ কেটে দিয়েছেন। তবে কী দিয়ে কেটেছে বোঝা যাচ্ছে না। প্রায় ৭০ শতাংশ কেটে গেছে।’
শ্যামপুর ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য আব্দুল খালেক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘কিছুদিন আগেই বিয়ে হয়েছে রিমনের। বিয়ের পর থেকেই তাদের মধ্যে বনিবনা হয় না, ঝগড়া লেগেই থাকে। সেটি এখন রূপ নিল ভয়াবহতায়। সকালে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নেন রিমন আলী। চিকিৎসা নেয়ার পর রিমন আলী এখন বাসায় আছেন বলেও জানান ইউপি সদস্য।’
বাংলা স্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে
মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) দিবাগত রাতে শিবগঞ্জ উপজেলার শ্যামপুর ইউনিয়নের চামাভান্ডার গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। রিমন আলী উপজেলার শ্যামপুর ইউনিয়নের চামা-ভান্ডার গ্রামের জামরুল ইসলামের ছেলে।
এ বিষয়ে আহত রিমন আলী বলেন, ‘সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখি আমার গোপনাঙ্গ কাটা অবস্থায়। আমার স্ত্রী এই কাজ করেছে। পরে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে গেছিলাম।’
রিমনের চাচাতো ভাই মিস্টার আলী বলেন, ‘একমাস আগে শিবগঞ্জ উপজেলার মনাকষা ইউনিয়নের সাহাপাড়া গ্রামে বিয়ে করেন আমার চাচাতো ভাই। বিয়ের পর থেকেই তাদের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা লেগেই আছে। গতকাল রাতেও তারা বাগ্বিতণ্ডা করছিলেন। পরে আমি তাদের দুজনকে অনেক বুঝিয়ে একসঙ্গে রেখেছিলাম। সকালে হঠাৎ জানতে পারি রিমনের স্ত্রী তার গোপনাঙ্গ কেটে দিয়েছেন। তবে কী দিয়ে কেটেছে বোঝা যাচ্ছে না। প্রায় ৭০ শতাংশ কেটে গেছে।’
শ্যামপুর ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য আব্দুল খালেক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘কিছুদিন আগেই বিয়ে হয়েছে রিমনের। বিয়ের পর থেকেই তাদের মধ্যে বনিবনা হয় না, ঝগড়া লেগেই থাকে। সেটি এখন রূপ নিল ভয়াবহতায়। সকালে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নেন রিমন আলী। চিকিৎসা নেয়ার পর রিমন আলী এখন বাসায় আছেন বলেও জানান ইউপি সদস্য।’
বাংলা স্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে