যুব এশিয়া কাপে গ্রুপপর্বের শেষ ম্যাচে শ্রীলঙ্কার মুখোমুখি হয়েছিল বাংলাদেশ। নেপালের বিপক্ষে আগের ম্যাচ জিতে ইতোমধ্যে সেমিফাইনাল নিশ্চিত করলেও শেষ ম্যাচে হেরেছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। শ্রীলঙ্কাকে হারাতে পারলে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হতে পারতো। কিন্তু লঙ্কানদের কাছে ৭ রানে হেরে গ্রুপের দ্বিতীয় দল হিসেবেই সেমিফাইনাল খেলতে যাচ্ছে বাংলাদেশের যুবারা।
মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আগে ব্যাটিং করে শ্রীলঙ্কা ২২৯ রানের লক্ষ্য দেয় বাংলাদেশকে। সেই লক্ষ্যে শুরুটা একদম খারাপ করেনি বাংলাদেশের যুবারা। ১০ ওভারের আগেই ওপেনিং জুটিতে তুলে ফেলে ৫২ রান। জাওয়াদ আবরার ব্যক্তিগত ২৪ রানে আউট হতেই ভাঙে জুটি।
এরপর আজিজুল হাকিম তামিম (৮) ও মোহাম্মদ শিহাব জেমস (৬) রানে আউট হয়েছেন। কিছুটা চাপে পড়া বাংলাদেশ চতুর্থ উইকেটে কালাম সিদ্দিক ও দেবাশীষ দাবাকে নিয়ে ৭৪ রানের জুটি গড়ে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু সেঞ্চুরির দ্বাড়প্রান্তে দাঁড়িয়ে থেকে ৯৫ রানে কালাম আউট হতেই ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ হারায় বাংলাদেশের যুবারা। ১৩৪ বলে ৮ চার ও ১ ছক্কায় ৯৫ রানের ইনিংস খেলে কালাম আউট হওয়ার পর আর কেউই দাঁড়াতে পারেনি লঙ্কান বোলারদের সামনে। শেষ ওভারে জয়ের জন্য বাংলাদেশের প্রয়োজন ছিল ১০ রানের। হাতে এক উইকেটট থাকলেও বাংলাদেশ নিতে পারে ২ রান।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে বাংলাদেশের পেসারদের বোলিং তোপে পড়ে লঙ্কান যুবারা। ৩৬ রানে তিন উইকেট হারানোর পর প্রতিরোধ গড়ে শ্রীলঙ্কা। এই সময় মূলত একাই লড়াই করেছেন চার নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা ভিমাথ দিনসারা। তিনি একপ্রান্ত আগলে ১৩২ বলে ১০ চারে খেলেছেন ১০৬ রানের ইনিংস। এর বাইরে কেউই তেমন অবদান রাখতে পারেননি। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান এসেছে অধিনায়ক ভিহাস থিউমিকার (২২) ব্যাট থেকে। এছাড়া লাকভিন আবেসিংহে ২১, ভিরান চামুদিথা ২০ ও পুলিন্দু পেরেরা করেন ২০ রান।
বাংলাদেশের হয়ে বল হাতে ৫০ রান দিয়ে ৪টি উইকেট নেন আল ফাহাদ। রিজান হোসেন ৪০ রান দিয়ে নেন ৩টি উইকেট। এছাড়া ইকবাল হোসেন ইমন ও মো. রাফি উজ্জামান রাফি ১টি করে উইকেট নেন।
৩ ম্যাচ থেকে তিনটিতেই জিতে ৬ পয়েন্ট নিয়ে শ্রীলঙ্কা ‘বি’ গ্রুপের পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে ও বাংলাদেশ আছে দ্বিতীয় স্থানে। আগামী ৬ ডিসেম্বর দুটি সেমিফাইনাল এবং ৮ ডিসেম্বর ফাইনাল অনুষ্ঠিত হবে। বাংলাদেশের যুবারা গত এশিয়া কাপের চ্যাম্পিয়ন। সেমিফাইনালে বাংলাদেশের সম্ভাব্য প্রতিপক্ষ পাকিস্তান। তাদের গ্রুপ পর্বের আরেকটি ম্যাচ রয়েছে।
বাংলাস্কুপ/ ডেস্ক/ এনআইএন/এসকে
মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আগে ব্যাটিং করে শ্রীলঙ্কা ২২৯ রানের লক্ষ্য দেয় বাংলাদেশকে। সেই লক্ষ্যে শুরুটা একদম খারাপ করেনি বাংলাদেশের যুবারা। ১০ ওভারের আগেই ওপেনিং জুটিতে তুলে ফেলে ৫২ রান। জাওয়াদ আবরার ব্যক্তিগত ২৪ রানে আউট হতেই ভাঙে জুটি।
এরপর আজিজুল হাকিম তামিম (৮) ও মোহাম্মদ শিহাব জেমস (৬) রানে আউট হয়েছেন। কিছুটা চাপে পড়া বাংলাদেশ চতুর্থ উইকেটে কালাম সিদ্দিক ও দেবাশীষ দাবাকে নিয়ে ৭৪ রানের জুটি গড়ে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু সেঞ্চুরির দ্বাড়প্রান্তে দাঁড়িয়ে থেকে ৯৫ রানে কালাম আউট হতেই ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ হারায় বাংলাদেশের যুবারা। ১৩৪ বলে ৮ চার ও ১ ছক্কায় ৯৫ রানের ইনিংস খেলে কালাম আউট হওয়ার পর আর কেউই দাঁড়াতে পারেনি লঙ্কান বোলারদের সামনে। শেষ ওভারে জয়ের জন্য বাংলাদেশের প্রয়োজন ছিল ১০ রানের। হাতে এক উইকেটট থাকলেও বাংলাদেশ নিতে পারে ২ রান।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে বাংলাদেশের পেসারদের বোলিং তোপে পড়ে লঙ্কান যুবারা। ৩৬ রানে তিন উইকেট হারানোর পর প্রতিরোধ গড়ে শ্রীলঙ্কা। এই সময় মূলত একাই লড়াই করেছেন চার নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা ভিমাথ দিনসারা। তিনি একপ্রান্ত আগলে ১৩২ বলে ১০ চারে খেলেছেন ১০৬ রানের ইনিংস। এর বাইরে কেউই তেমন অবদান রাখতে পারেননি। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান এসেছে অধিনায়ক ভিহাস থিউমিকার (২২) ব্যাট থেকে। এছাড়া লাকভিন আবেসিংহে ২১, ভিরান চামুদিথা ২০ ও পুলিন্দু পেরেরা করেন ২০ রান।
বাংলাদেশের হয়ে বল হাতে ৫০ রান দিয়ে ৪টি উইকেট নেন আল ফাহাদ। রিজান হোসেন ৪০ রান দিয়ে নেন ৩টি উইকেট। এছাড়া ইকবাল হোসেন ইমন ও মো. রাফি উজ্জামান রাফি ১টি করে উইকেট নেন।
৩ ম্যাচ থেকে তিনটিতেই জিতে ৬ পয়েন্ট নিয়ে শ্রীলঙ্কা ‘বি’ গ্রুপের পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে ও বাংলাদেশ আছে দ্বিতীয় স্থানে। আগামী ৬ ডিসেম্বর দুটি সেমিফাইনাল এবং ৮ ডিসেম্বর ফাইনাল অনুষ্ঠিত হবে। বাংলাদেশের যুবারা গত এশিয়া কাপের চ্যাম্পিয়ন। সেমিফাইনালে বাংলাদেশের সম্ভাব্য প্রতিপক্ষ পাকিস্তান। তাদের গ্রুপ পর্বের আরেকটি ম্যাচ রয়েছে।
বাংলাস্কুপ/ ডেস্ক/ এনআইএন/এসকে