
২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে দায়েরকৃত সব রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলার তালিকা চেয়ে সারা দেশের পাবলিক প্রসিকিউটর ও মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটরদের চিঠি দিয়েছে আইন মন্ত্রণালয়।
মন্ত্রণালয়ের তৈরি করে দেয়া নির্ধারিত ছক অনুসারে মামলার তালিকা প্রস্তুত করত আগামী ১৭ই ডিসেম্বরের মধ্যে আইন ও বিচার বিভাগের সলিসিটর বরাবর কিংবা solicitor@lawjusticediv.gov.bd ঠিকানায় তা পাঠানোর অনুরোধ করা হয়েছে।
আইন মন্ত্রণালয়ের তৈরি করে দেয়া ছকে ক্রম, সংশ্লিষ্ট জেলার নামসহ আদালতের নাম, মামলার নম্বর, এজাহারকারী/ নালিশকারীর নাম ও পরিচয়, মোট আসামির সংখ্যা এবং এরমধ্যে অজ্ঞাতনামা আসামির সংখ্যা (যদি থাকে), এজাহার/নালিশে উল্লিখিত ঘটনার তারিখ, মামলাটি কোন আইনের কোন ধারায় দায়েরকৃত, মামলাটি কোন পর্যায়ে (তদন্তাধীন, নাকি বিচারাধীন) আছে তথ্য সন্নিবেশ করতে বলা হয়েছে।
সোমবার (২ ডিসেম্বর) উপ-সলিসিটর সানা মো. মারুফ হোসাইন স্বাক্ষরিত এ সম্পর্কিত চিঠিতে বলা হয়েছে, গত ৬ই জানুয়ারি ২০০৯ তারিখ থেকে ৫ই আগস্ট ২০২৪ তারিখ পর্যন্ত সময়ে বিশেষত ২০১৪, ২০১৮ এবং ২০২৪ সালে অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের অব্যবহৃত পূর্বে এবং তৎপরবর্তীতে রাজনৈতিক নেতাকর্মী ও অন্যদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত হয়রানিমূলক মামলা (যা অনেক ক্ষেত্রে গায়েবি মামলা নামে পরিচিত) দায়ের করা হয়।
এসব মামলা সম্পর্কিত সঠিক ও পূর্ণাঙ্গ তথ্য না থাকায় আইনানুগভাবে প্রতিকারমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা সম্ভব হচ্ছে না বিধায় চিঠিতে উল্লিখিত ছক অনুসারে উক্ত মামলাসমূহের তথ্যাদি জরুরি ভিত্তিতে পাওয়া একান্ত আবশ্যক। এমতাবস্থায়, চিঠিতে উল্লিখিত ছক অনুসারে সকল জেলায়/মহানগরে দায়েরকৃত রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলার তালিকা আগামী ১৭ই ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখের মধ্যে সলিসিটর, সলিসিটর অনুবিভাগ, আইন ও বিচার বিভাগ, আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট প্রাঙ্গণ, ঢাকা বরাবর অথবা solicitor@lawjusticediv.gov.bd ই-মেইল ঠিকানায় পাঠানোর অনুরোধ করা হলো।
চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, মামলার তালিকা প্রণয়নে বিশেষভাবে যত্নবান ও দায়িত্বশীল হওয়াসহ সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। উল্লেখ্য, প্রাপ্ত মামলার তালিকা মন্ত্রণালয় কর্তৃক পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে যাচাই-বাছাই করা হবে।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এনআইএন/এসকে
মন্ত্রণালয়ের তৈরি করে দেয়া নির্ধারিত ছক অনুসারে মামলার তালিকা প্রস্তুত করত আগামী ১৭ই ডিসেম্বরের মধ্যে আইন ও বিচার বিভাগের সলিসিটর বরাবর কিংবা solicitor@lawjusticediv.gov.bd ঠিকানায় তা পাঠানোর অনুরোধ করা হয়েছে।
আইন মন্ত্রণালয়ের তৈরি করে দেয়া ছকে ক্রম, সংশ্লিষ্ট জেলার নামসহ আদালতের নাম, মামলার নম্বর, এজাহারকারী/ নালিশকারীর নাম ও পরিচয়, মোট আসামির সংখ্যা এবং এরমধ্যে অজ্ঞাতনামা আসামির সংখ্যা (যদি থাকে), এজাহার/নালিশে উল্লিখিত ঘটনার তারিখ, মামলাটি কোন আইনের কোন ধারায় দায়েরকৃত, মামলাটি কোন পর্যায়ে (তদন্তাধীন, নাকি বিচারাধীন) আছে তথ্য সন্নিবেশ করতে বলা হয়েছে।
সোমবার (২ ডিসেম্বর) উপ-সলিসিটর সানা মো. মারুফ হোসাইন স্বাক্ষরিত এ সম্পর্কিত চিঠিতে বলা হয়েছে, গত ৬ই জানুয়ারি ২০০৯ তারিখ থেকে ৫ই আগস্ট ২০২৪ তারিখ পর্যন্ত সময়ে বিশেষত ২০১৪, ২০১৮ এবং ২০২৪ সালে অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের অব্যবহৃত পূর্বে এবং তৎপরবর্তীতে রাজনৈতিক নেতাকর্মী ও অন্যদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত হয়রানিমূলক মামলা (যা অনেক ক্ষেত্রে গায়েবি মামলা নামে পরিচিত) দায়ের করা হয়।
এসব মামলা সম্পর্কিত সঠিক ও পূর্ণাঙ্গ তথ্য না থাকায় আইনানুগভাবে প্রতিকারমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা সম্ভব হচ্ছে না বিধায় চিঠিতে উল্লিখিত ছক অনুসারে উক্ত মামলাসমূহের তথ্যাদি জরুরি ভিত্তিতে পাওয়া একান্ত আবশ্যক। এমতাবস্থায়, চিঠিতে উল্লিখিত ছক অনুসারে সকল জেলায়/মহানগরে দায়েরকৃত রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলার তালিকা আগামী ১৭ই ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখের মধ্যে সলিসিটর, সলিসিটর অনুবিভাগ, আইন ও বিচার বিভাগ, আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট প্রাঙ্গণ, ঢাকা বরাবর অথবা solicitor@lawjusticediv.gov.bd ই-মেইল ঠিকানায় পাঠানোর অনুরোধ করা হলো।
চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, মামলার তালিকা প্রণয়নে বিশেষভাবে যত্নবান ও দায়িত্বশীল হওয়াসহ সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। উল্লেখ্য, প্রাপ্ত মামলার তালিকা মন্ত্রণালয় কর্তৃক পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে যাচাই-বাছাই করা হবে।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এনআইএন/এসকে