আগরতলায় বাংলাদেশ হাইকমিশনে হামলা ও বাংলাদেশের জাতীয় পতাকায় আগুন দেয়া বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের জন্য চ্যালেঞ্জ ও ভিয়েনা কনভেনশন অন ডিপ্লোমেটিক রিলেশন, ১৯৬১ সুস্পষ্ট লঙ্ঘন বলে মন্তব্য করেছে বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ। মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে বাংলাদেশ ন্যাপ চেয়ারম্যান জেবেল রহমান গানি ও মহাসচিব এম. গোলাম মোস্তফা ভুইয়া এ মন্তব্য করেন।
তারা ভারতের ত্রিপুরার রাজধানী আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনে হামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা, প্রতিবাদ ও ক্ষোভ জানিয়ে এবং গভীর উদ্বেগ-উৎকন্ঠা ও ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বলেন, বাংলাদেশের একটি কূটনৈতিক মিশনের ওপর এই জঘন্য হামলা এবং বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার অসম্মান একটি ছকে পরিণত হয়েছে, গত ২৮ নভেম্বর কলকাতায় একই ধরনের হিংসাত্মক বিক্ষোভ হয়েছিল। আগরতলায় কূটনৈতিক মিশনের ওপর এমন হামলা ভিয়েনা কনভেনশন অন ডিপ্লোমেটিক রিলেশন, ১৯৬১ সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।
নেতৃদ্বয় বলেন, ‘আন্তর্জাতিক আইন অনুসারে বিদেশি কূটনৈতিক মিশনগুলোকে সব ধরনের অনধিকার প্রবেশ ও ক্ষয়ক্ষতি থেকে রক্ষা করা স্বাগতিক দেশেরই দায়িত্ব। তারা এটি করতে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। মনে রাখতে হবে, আগরতলার যে সহকারী হাইকমিশন রয়েছে, সেটি বাংলাদেশেরই অংশ। সেখানে হামলা করা এবং কর্মকর্তাদের ওপর নিপীড়ন করা বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের ওপর চরম আঘাত।
তারা বলেন, ভারত-বাংলাদেশের বন্ধুত্ব হতে হবে অবশ্যই পারস্পরিক বোঝাপড়া ও সমমর্যাদার ভিত্তিতে। সেখানে বড় ভাই সুলভ আচরণ কখনো কাম্য হতে পারে না। দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের ক্ষেত্রে পারস্পরিক আদান-প্রদানই মূল কথা। ভারতকে বুঝতে হবে এই বাংলাদেশ স্বাধীন, সার্বভৌম ওআত্মমর্যাদাশীল। প্রতিবেশী হিসাবে ভারতকে মনে রাখতে হবে বাংলাদেশ সমমর্যাদা আর সমানাধিকার ভিত্তিক বন্ধুত্বে বিশ্বাসী।
নেতৃদ্বয় বলেন, ভারত ও বাংলাদেশের সম্পর্ক যেন তিক্ততায় পর্যবসিত না হয় সেজন্য উদারতা ও মানবতার হাতকে সম্প্রসারিত করে ভালোবাসার বহি:প্রকাশ ঘটিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সকল সমস্যার সমাধান করতে হবে। বাংলাদেশ ও ভারত পরস্পরের কাছে অপরিহার্য। বন্ধু পরিবর্তন হয়, কিন্তু প্রতিবেশী বদলানো যায় না। তাই স্বাধীন দেশ হিসেবে সমমর্যাদার ভিত্তিতে দুই দেশের বন্ধুত্ব থাকতে হবে।
বাংলা স্কুপ/ ডেস্ক/ এনআইএন/এসকে
তারা ভারতের ত্রিপুরার রাজধানী আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনে হামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা, প্রতিবাদ ও ক্ষোভ জানিয়ে এবং গভীর উদ্বেগ-উৎকন্ঠা ও ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বলেন, বাংলাদেশের একটি কূটনৈতিক মিশনের ওপর এই জঘন্য হামলা এবং বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার অসম্মান একটি ছকে পরিণত হয়েছে, গত ২৮ নভেম্বর কলকাতায় একই ধরনের হিংসাত্মক বিক্ষোভ হয়েছিল। আগরতলায় কূটনৈতিক মিশনের ওপর এমন হামলা ভিয়েনা কনভেনশন অন ডিপ্লোমেটিক রিলেশন, ১৯৬১ সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।
নেতৃদ্বয় বলেন, ‘আন্তর্জাতিক আইন অনুসারে বিদেশি কূটনৈতিক মিশনগুলোকে সব ধরনের অনধিকার প্রবেশ ও ক্ষয়ক্ষতি থেকে রক্ষা করা স্বাগতিক দেশেরই দায়িত্ব। তারা এটি করতে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। মনে রাখতে হবে, আগরতলার যে সহকারী হাইকমিশন রয়েছে, সেটি বাংলাদেশেরই অংশ। সেখানে হামলা করা এবং কর্মকর্তাদের ওপর নিপীড়ন করা বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের ওপর চরম আঘাত।
তারা বলেন, ভারত-বাংলাদেশের বন্ধুত্ব হতে হবে অবশ্যই পারস্পরিক বোঝাপড়া ও সমমর্যাদার ভিত্তিতে। সেখানে বড় ভাই সুলভ আচরণ কখনো কাম্য হতে পারে না। দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের ক্ষেত্রে পারস্পরিক আদান-প্রদানই মূল কথা। ভারতকে বুঝতে হবে এই বাংলাদেশ স্বাধীন, সার্বভৌম ওআত্মমর্যাদাশীল। প্রতিবেশী হিসাবে ভারতকে মনে রাখতে হবে বাংলাদেশ সমমর্যাদা আর সমানাধিকার ভিত্তিক বন্ধুত্বে বিশ্বাসী।
নেতৃদ্বয় বলেন, ভারত ও বাংলাদেশের সম্পর্ক যেন তিক্ততায় পর্যবসিত না হয় সেজন্য উদারতা ও মানবতার হাতকে সম্প্রসারিত করে ভালোবাসার বহি:প্রকাশ ঘটিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সকল সমস্যার সমাধান করতে হবে। বাংলাদেশ ও ভারত পরস্পরের কাছে অপরিহার্য। বন্ধু পরিবর্তন হয়, কিন্তু প্রতিবেশী বদলানো যায় না। তাই স্বাধীন দেশ হিসেবে সমমর্যাদার ভিত্তিতে দুই দেশের বন্ধুত্ব থাকতে হবে।
বাংলা স্কুপ/ ডেস্ক/ এনআইএন/এসকে