শুরু হলো নিবন্ধন ফিরে পেতে জামায়াতে ইসলামীর করা আপিলের শুনানি। মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের সমন্বয়ে গঠিত চার সদস্যের বেঞ্চে শুনানি শুরু হয়।
এদিন জামায়াতের আইনজীবীরা শুনানি করেন। দলটির আইনজীবীরা আদালতকে বলেন, জনস্বার্থের কথা বলে জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল চেয়ে যারা রিট করেছিল, তাদের সেটি করার এখতিয়ার নেই। রাজনৈতিক কারণেই রিটটি করা হয় বলে আদালতে তুলে ধরা হয়। পরে আদালত ১০ ডিসেম্বর পর্যন্ত শুনানি মুলতবি করেন।
দলের নিবন্ধন বাতিলের বিরুদ্ধে দেশের সর্বোচ্চ আদালতে আপিল করা হলেও শুধু আইনজীবী উপস্থিত না থাকার কারণ দেখিয়ে তাদের আবেদন খারিজ করে দিয়েছিলেন তৎকালীন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ।
জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল চেয়ে ২০০৮ সালে হাইকোর্টে রিট করে তরিকত ফেডারেশনসহ আরেকটি ইসলামিক দল। এ রিটের আলোকে ২০১৩ সালে নিবন্ধন অবৈধ ঘোষণা করেন হাইকোর্ট। যা বহাল থাকে আপিল বিভাগেও। রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর আপিলটি আবার পুনরুজ্জীবিত করা হয়।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিবেদক/ এনআইএন/এসকে
এদিন জামায়াতের আইনজীবীরা শুনানি করেন। দলটির আইনজীবীরা আদালতকে বলেন, জনস্বার্থের কথা বলে জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল চেয়ে যারা রিট করেছিল, তাদের সেটি করার এখতিয়ার নেই। রাজনৈতিক কারণেই রিটটি করা হয় বলে আদালতে তুলে ধরা হয়। পরে আদালত ১০ ডিসেম্বর পর্যন্ত শুনানি মুলতবি করেন।
দলের নিবন্ধন বাতিলের বিরুদ্ধে দেশের সর্বোচ্চ আদালতে আপিল করা হলেও শুধু আইনজীবী উপস্থিত না থাকার কারণ দেখিয়ে তাদের আবেদন খারিজ করে দিয়েছিলেন তৎকালীন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ।
জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল চেয়ে ২০০৮ সালে হাইকোর্টে রিট করে তরিকত ফেডারেশনসহ আরেকটি ইসলামিক দল। এ রিটের আলোকে ২০১৩ সালে নিবন্ধন অবৈধ ঘোষণা করেন হাইকোর্ট। যা বহাল থাকে আপিল বিভাগেও। রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর আপিলটি আবার পুনরুজ্জীবিত করা হয়।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিবেদক/ এনআইএন/এসকে