চীনের সঙ্গে ড্র করার পর বিশ্বকাপের সুবাস পাচ্ছিলো বাংলাদেশ। অপেক্ষাকৃত দুর্বল থাইল্যান্ডকে হারাতে পারলেই মিলবে জুনিয়র হকির বিশ্বকাপের টিকিট। মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) জুনিয়র এশিয়া কাপে এমন সমীকরণের সামনে স্থান নির্ধারণী ম্যাচে বাংলাদেশ কোনও ভুল করেনি। থাইল্যান্ডকে ৭-২গোলে বিধ্বস্ত করে মওদুদুর রহমান শুভর দল প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ নিশ্চিত করেছে। তাতে হকির যে কোনও আসরে এবারই প্রথম বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ পাচ্ছে বাংলাদেশ। ২০২৫ সালে ডিসেম্বরে ভারতে হবে সেই বিশ্বকাপ।
৫-৮ নির্ধারণী ম্যাচে বাংলাদেশ আজ বড় ব্যবধানে জিতে ন্যুনতম ষষ্ঠ হওয়া নিশ্চিত করেছে। পঞ্চম হওয়ার জন্য এখন দক্ষিণ কোরিয়া ও চীনের মধ্যেকার দলের মধ্যে একটি দলের বিপক্ষে খেলতে হবে। মঙ্গলবার ওমানের মাস্কটে ম্যাচে বাংলাদেশের দাপট ছিল দেখার মতো। বিল্ডআপ খেলে একের পর এক গোল করেছেন হাসান-জয়রা। ম্যাচ বড় ব্যবধানে জিততে তাদের সেভাবে কোনও বেগই পেতে হয়নি। ম্যাচের ৩ মিনিটে বাংলাদেশ এগিয়ে যায়। মোহাম্মদ জয়ের কোনাকুনি হিটে গোলকিপার পরাস্ত হন। তিন মিনিট পর ব্যবধান হয় দ্বিগুন। পেনাল্টি কর্নার থেকে আমিরুল ইসলামের জোরালো হিটে গোলকিপার কিছুই করতে পারেননি। আনন্দে মাতে লাল-সবুজ দলের খেলোয়াড়রা।
১৬ মিনিটে বাংলাদেশ তৃতীয় গোলের দেখা পায়। মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ পোস্টের একদম সামনে থেকে আলতো পুশে জড়িয়ে দেন পোস্টে। থাইরা মাঝে মধ্যে আক্রমণে উঠে গোল করতে চেষ্টা করে। তবে ৬০ মিনিটের ম্যাচে দুই গোলের বেশি করতে পারেনি। গোলকিপার নয়ন আজও দারুণ খেলেছেন। এছাড়া রক্ষণভাগও দিয়েছে পরীক্ষা। ৩০ মিনিটে থাইল্যান্ড ঘুরে দাঁড়ানোর উপলক্ষ হিসেবে এক গোল করতে সমর্থ হয়। টানা দ্বিতীয় পেনাল্টি কর্নার থেকে চুয়েমকে কৃস্টানা গড়ানো হিটে ব্যবধান কমান।
তৃতীয় কোয়ার্টারে গোল আরও বেশি হয়েছে। চার মিনিট পর বাংলাদেশ আবারও গোলের ধারায় ফেরে। সতীর্থের পাসে মোহাম্মদ হাসান রিভার্স হিটে জাল কাঁপান। ৩৫ মিনিটে আবার থাইদের দাপট। পেনাল্টি কর্নার থেকে ফুমি কৃষ্টানা দারুণ এক হিটে স্কোরলাইন ৪-২ করেন। দুই মিনিট পর বাংলাদেশ আক্রমণ থেকে পঞ্চম গোল করতে সমর্থ হয়। মোহাম্মদ ইসলামের পাসে মোহাম্মদ খান শুধু স্টিক দিয়ে বলের গতি পরিবর্তন করে দেন। ৩৯ মিনিটে হয়েছে ষষ্ঠ গোল। মোহাম্মদ জয় রিভার্স হিটে দলকে ষষ্ঠ গোল এনে দেন। ৪৮ মিনিটে আক্রমণ থেকে মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ সপ্তম গোল করে দলকে বড় জয় এনে দিতে সহায়তা করেন।
বাংলা স্কুপ/ ডেস্ক/ এনআইএন/এসকে
৫-৮ নির্ধারণী ম্যাচে বাংলাদেশ আজ বড় ব্যবধানে জিতে ন্যুনতম ষষ্ঠ হওয়া নিশ্চিত করেছে। পঞ্চম হওয়ার জন্য এখন দক্ষিণ কোরিয়া ও চীনের মধ্যেকার দলের মধ্যে একটি দলের বিপক্ষে খেলতে হবে। মঙ্গলবার ওমানের মাস্কটে ম্যাচে বাংলাদেশের দাপট ছিল দেখার মতো। বিল্ডআপ খেলে একের পর এক গোল করেছেন হাসান-জয়রা। ম্যাচ বড় ব্যবধানে জিততে তাদের সেভাবে কোনও বেগই পেতে হয়নি। ম্যাচের ৩ মিনিটে বাংলাদেশ এগিয়ে যায়। মোহাম্মদ জয়ের কোনাকুনি হিটে গোলকিপার পরাস্ত হন। তিন মিনিট পর ব্যবধান হয় দ্বিগুন। পেনাল্টি কর্নার থেকে আমিরুল ইসলামের জোরালো হিটে গোলকিপার কিছুই করতে পারেননি। আনন্দে মাতে লাল-সবুজ দলের খেলোয়াড়রা।
১৬ মিনিটে বাংলাদেশ তৃতীয় গোলের দেখা পায়। মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ পোস্টের একদম সামনে থেকে আলতো পুশে জড়িয়ে দেন পোস্টে। থাইরা মাঝে মধ্যে আক্রমণে উঠে গোল করতে চেষ্টা করে। তবে ৬০ মিনিটের ম্যাচে দুই গোলের বেশি করতে পারেনি। গোলকিপার নয়ন আজও দারুণ খেলেছেন। এছাড়া রক্ষণভাগও দিয়েছে পরীক্ষা। ৩০ মিনিটে থাইল্যান্ড ঘুরে দাঁড়ানোর উপলক্ষ হিসেবে এক গোল করতে সমর্থ হয়। টানা দ্বিতীয় পেনাল্টি কর্নার থেকে চুয়েমকে কৃস্টানা গড়ানো হিটে ব্যবধান কমান।
তৃতীয় কোয়ার্টারে গোল আরও বেশি হয়েছে। চার মিনিট পর বাংলাদেশ আবারও গোলের ধারায় ফেরে। সতীর্থের পাসে মোহাম্মদ হাসান রিভার্স হিটে জাল কাঁপান। ৩৫ মিনিটে আবার থাইদের দাপট। পেনাল্টি কর্নার থেকে ফুমি কৃষ্টানা দারুণ এক হিটে স্কোরলাইন ৪-২ করেন। দুই মিনিট পর বাংলাদেশ আক্রমণ থেকে পঞ্চম গোল করতে সমর্থ হয়। মোহাম্মদ ইসলামের পাসে মোহাম্মদ খান শুধু স্টিক দিয়ে বলের গতি পরিবর্তন করে দেন। ৩৯ মিনিটে হয়েছে ষষ্ঠ গোল। মোহাম্মদ জয় রিভার্স হিটে দলকে ষষ্ঠ গোল এনে দেন। ৪৮ মিনিটে আক্রমণ থেকে মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ সপ্তম গোল করে দলকে বড় জয় এনে দিতে সহায়তা করেন।
বাংলা স্কুপ/ ডেস্ক/ এনআইএন/এসকে