বাংলা স্কুপ, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪:
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ভারত সবসময় তার পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর সঙ্গে প্রভুত্ব করেছে, যা কারো জন্যই শুভ নয়। তবে পারস্পারিক শ্রদ্ধাবোধের মাধ্যমে সম্পর্ক এগিয়ে নেওয়া উচিত।
সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে জিয়াউর রহমানের সমাধিসৌধে শ্রদ্ধা জানানোর পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
মির্জা ফখরুল বলেন, পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর সঙ্গে ভারতের যে আচরণ ও রাজনীতি, সেটা কোন প্রেক্ষাপটে কীভাবে করছে, তা তারাই ভালো বোঝেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক আমরা দেখতে পাচ্ছি শুধু বাংলাদেশ নয়, পার্শ্ববর্তী দেশের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক খুব ভালো যাচ্ছে না। তার অন্যতম প্রধান কারণ ভারত সবসময় একটা প্রভুত্বের রাজনীতি পার্শ্ববর্তী দেশের সঙ্গে করে। যেটা ভারত ও পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর জন্য শুভ বয়ে আনবে না। সুতরাং পারস্পরিক সম্মান ও স্বার্থের ভিত্তিতে এ সম্পর্ক গড়ে তোলা উচিত বলে আমরা মনে করি।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, দীর্ঘ প্রায় ১৬ বছরের ফ্যাসিবাদী আওয়ামী শাসনের হাত থেকে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মাধ্যমে দেশ মুক্ত হয়েছে। এই বিপ্লবে দেশের অসংখ্য ছাত্র-জনতা, এমনকি নারী ও শিশু প্রাণ দিয়েছেন। এই গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে নারীদের যে অবদান, সেটাকে আমরা কখনোই অস্বীকার করতে পারবো না।
তিনি বলেন, যে স্বাধীনতা আজকে অর্জন করা হয়েছে, সেই স্বাধীনতাকে সুসংহত করার জন্য; গণতন্ত্রকে পুনরুদ্ধার করার জন্য এবং দেশে আইনের শাসন, জনগণের শাসন প্রতিষ্ঠা করার জন্য জাতীয়তাবাদী মহিলা দল তাদের সংগ্রাম অব্যাহত রাখবে।
মির্জা ফখরুল বলেন, আমরা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ও তাদের সদস্যদের সঙ্গে দুইবার দেখা করেছি। প্রতিবারই বলে এসেছি তারা যেসব সংস্কার করতে চান, সেগুলো ঘোষণা করে জনগণের সামনে তুলে ধরতে। সেগুলো সংস্কারের সময় নির্ধারণ করা, যাতে করে একটা যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন হতে পারে। জনগণের ক্ষমতা যাতে জনগণের হাতে তুলে দিতে পারে, সেই ব্যাপারে অনুরোধ করেছি।
তিনি বলেন, যে স্বাধীনতা অর্জন হযেছে তার সুফল পেতে গণতন্ত্র ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
এসময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান, ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন, মহিলা দলের সভানেত্রী আফরোজা আব্বাস, সুলতানা আহমেদ প্রমুখ।
ডেস্ক/এসকে
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ভারত সবসময় তার পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর সঙ্গে প্রভুত্ব করেছে, যা কারো জন্যই শুভ নয়। তবে পারস্পারিক শ্রদ্ধাবোধের মাধ্যমে সম্পর্ক এগিয়ে নেওয়া উচিত।
সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে জিয়াউর রহমানের সমাধিসৌধে শ্রদ্ধা জানানোর পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
মির্জা ফখরুল বলেন, পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর সঙ্গে ভারতের যে আচরণ ও রাজনীতি, সেটা কোন প্রেক্ষাপটে কীভাবে করছে, তা তারাই ভালো বোঝেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক আমরা দেখতে পাচ্ছি শুধু বাংলাদেশ নয়, পার্শ্ববর্তী দেশের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক খুব ভালো যাচ্ছে না। তার অন্যতম প্রধান কারণ ভারত সবসময় একটা প্রভুত্বের রাজনীতি পার্শ্ববর্তী দেশের সঙ্গে করে। যেটা ভারত ও পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর জন্য শুভ বয়ে আনবে না। সুতরাং পারস্পরিক সম্মান ও স্বার্থের ভিত্তিতে এ সম্পর্ক গড়ে তোলা উচিত বলে আমরা মনে করি।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, দীর্ঘ প্রায় ১৬ বছরের ফ্যাসিবাদী আওয়ামী শাসনের হাত থেকে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মাধ্যমে দেশ মুক্ত হয়েছে। এই বিপ্লবে দেশের অসংখ্য ছাত্র-জনতা, এমনকি নারী ও শিশু প্রাণ দিয়েছেন। এই গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে নারীদের যে অবদান, সেটাকে আমরা কখনোই অস্বীকার করতে পারবো না।
তিনি বলেন, যে স্বাধীনতা আজকে অর্জন করা হয়েছে, সেই স্বাধীনতাকে সুসংহত করার জন্য; গণতন্ত্রকে পুনরুদ্ধার করার জন্য এবং দেশে আইনের শাসন, জনগণের শাসন প্রতিষ্ঠা করার জন্য জাতীয়তাবাদী মহিলা দল তাদের সংগ্রাম অব্যাহত রাখবে।
মির্জা ফখরুল বলেন, আমরা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ও তাদের সদস্যদের সঙ্গে দুইবার দেখা করেছি। প্রতিবারই বলে এসেছি তারা যেসব সংস্কার করতে চান, সেগুলো ঘোষণা করে জনগণের সামনে তুলে ধরতে। সেগুলো সংস্কারের সময় নির্ধারণ করা, যাতে করে একটা যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন হতে পারে। জনগণের ক্ষমতা যাতে জনগণের হাতে তুলে দিতে পারে, সেই ব্যাপারে অনুরোধ করেছি।
তিনি বলেন, যে স্বাধীনতা অর্জন হযেছে তার সুফল পেতে গণতন্ত্র ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
এসময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান, ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন, মহিলা দলের সভানেত্রী আফরোজা আব্বাস, সুলতানা আহমেদ প্রমুখ।
ডেস্ক/এসকে