বলে প্রচণ্ড গতির সঙ্গে লাইন-লেন্থের সঠিক ব্যবহারে বাইশ গজে ভয়ংকর হয়ে উঠেছেন নাহিদ রানা। তরুণ এই পেসার জ্যামাইকা টেস্টে নিয়েছেন ক্যারিয়ারের প্রথম পাঁচ উইকেট। গত মার্চে অভিষেক হওয়া রানা মাত্র ক্যারিয়ারের ৬ষ্ঠ টেস্ট খেলছেন। বাংলাদেশের পেস বোলিং কোচ আন্দ্রে অ্যাডামস নিশ্চিত ছিলেন, খুব দ্রুতই পাঁচ উইকেট পেতে যাচ্ছেন এই পেসার। কারণ বলে গতি থাকলে উইকেট আসবেই।
অথচ, ক্যারিয়ারের শুরুর সময়টায় নাহিদের বোলিং বেশ অগোছালো ছিল। অভিষেক টেস্টে লঙ্কানদের বিপক্ষে দুই ইনিংসে পাঁচ উইকেট নিলেও খরুচে ছিলেন। পাকিস্তানের বিপক্ষে পরের সিরিজের প্রথম টেস্টেও ছিলেন খুবই খরুচে। তবে দ্বিতীয় টেস্ট থেকে বদলে যেতে থাকেন রানা। দ্বিতীয় ইনিংসে চার উইকেট নিয়ে ম্যাচের মোড় বদলে দেন। আর এসবের পেছনেই আছেন আন্দ্রে অ্যাডামস।
রানাকে নিয়ে বোলিং কোচ অ্যাডামস বলেন, ‘আমরা জানতাম, কোনো একটি পর্যায়ে এটি (৫ উইকেট) আসবেই। ১৫০ কিলোমিটার গতিতে বল করে গেলে একটা সময় উইকেট ধরা দেবেই। গত এক বছরে যেটা হয়েছে, সে আগের চেয়ে অনেক ‘অ্যাকুরেট’ হয়েছে। ফেব্রুয়ারিতে যখন শুরু করেছিল, তখন অনেক এলোমেলো ছিল। এখন টার্গেটের জায়গায় অনেক উন্নতি করেছে।’
তরুণ গতিময় পেসারদের ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো তার শরীরকে অতিরিক্ত চাপ না দেওয়া। তাহলেই চোট হানা দেয়। রানাকে এসব বিষয়ে সতর্ক করছে অ্যাডামস। পাশাপাশি জানালেন, অতি-কোচিং বা অনেক পরামর্শ দিয়ে রানার প্রতিভা তারা নষ্ট করবেন না, ‘সে খুবই ক্ষুধার্থ এক বোলার। খুবই গতিময়। আমরা স্রেফ তাকে কিছু পরামর্শ দেই এবং বাকিটা তার সহজাত প্রবৃত্তির ওপর ছেড়ে দেই।’
২২ বছর বয়সী এই ফাস্ট বোলারের বাড়তি যত্ন নেওয়ার কথা বলতেও ভোলেননি অ্যাডামস, ‘আমাদের উচিত সঠিকভাবে তার দেখভাল করা। এজন্যই প্রথম টেস্টে তাকে খেলানো হয়নি। সে এখনও তরুণ, অনেক জোরে বল করে। তার ওয়ার্কলোড সামলাতে হবে। ওরও নিজের খেলাটা বুঝতে হবে এবং সুযোগ তৈরি করতে হবে। মিরাজ, তাসকিন এবং হাসানের মতো ছেলেরা ওকে মাঠে অনেক সহায়তা করে।’
বাংলা স্কুপ/ ডেস্ক/ এনআইএন/এসকে
অথচ, ক্যারিয়ারের শুরুর সময়টায় নাহিদের বোলিং বেশ অগোছালো ছিল। অভিষেক টেস্টে লঙ্কানদের বিপক্ষে দুই ইনিংসে পাঁচ উইকেট নিলেও খরুচে ছিলেন। পাকিস্তানের বিপক্ষে পরের সিরিজের প্রথম টেস্টেও ছিলেন খুবই খরুচে। তবে দ্বিতীয় টেস্ট থেকে বদলে যেতে থাকেন রানা। দ্বিতীয় ইনিংসে চার উইকেট নিয়ে ম্যাচের মোড় বদলে দেন। আর এসবের পেছনেই আছেন আন্দ্রে অ্যাডামস।
রানাকে নিয়ে বোলিং কোচ অ্যাডামস বলেন, ‘আমরা জানতাম, কোনো একটি পর্যায়ে এটি (৫ উইকেট) আসবেই। ১৫০ কিলোমিটার গতিতে বল করে গেলে একটা সময় উইকেট ধরা দেবেই। গত এক বছরে যেটা হয়েছে, সে আগের চেয়ে অনেক ‘অ্যাকুরেট’ হয়েছে। ফেব্রুয়ারিতে যখন শুরু করেছিল, তখন অনেক এলোমেলো ছিল। এখন টার্গেটের জায়গায় অনেক উন্নতি করেছে।’
তরুণ গতিময় পেসারদের ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো তার শরীরকে অতিরিক্ত চাপ না দেওয়া। তাহলেই চোট হানা দেয়। রানাকে এসব বিষয়ে সতর্ক করছে অ্যাডামস। পাশাপাশি জানালেন, অতি-কোচিং বা অনেক পরামর্শ দিয়ে রানার প্রতিভা তারা নষ্ট করবেন না, ‘সে খুবই ক্ষুধার্থ এক বোলার। খুবই গতিময়। আমরা স্রেফ তাকে কিছু পরামর্শ দেই এবং বাকিটা তার সহজাত প্রবৃত্তির ওপর ছেড়ে দেই।’
২২ বছর বয়সী এই ফাস্ট বোলারের বাড়তি যত্ন নেওয়ার কথা বলতেও ভোলেননি অ্যাডামস, ‘আমাদের উচিত সঠিকভাবে তার দেখভাল করা। এজন্যই প্রথম টেস্টে তাকে খেলানো হয়নি। সে এখনও তরুণ, অনেক জোরে বল করে। তার ওয়ার্কলোড সামলাতে হবে। ওরও নিজের খেলাটা বুঝতে হবে এবং সুযোগ তৈরি করতে হবে। মিরাজ, তাসকিন এবং হাসানের মতো ছেলেরা ওকে মাঠে অনেক সহায়তা করে।’
বাংলা স্কুপ/ ডেস্ক/ এনআইএন/এসকে