বাংলা স্কুপ, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪:
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেছেন, যেভাবেই হোক ঘুষ খাওয়া বন্ধ করতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই।
তিনি বলেন, ঘুষ ও দুর্নীতি বন্ধের মাধ্যমে কারাগারের বেশিরভাগ সমস্যার সমাধান সম্ভব। এজন্য ঘুষ ও দুর্নীতিতে না জড়িয়ে কারা কর্মকর্তাদের হারানো সম্মান ফিরিয়ে আনার আহ্বান জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।
তিনি সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর বকশিবাজারে কারা অধিদপ্তরে কারা কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভায় একথা বলেন।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন শুধু কোটার জন্য হয়নি। এর পেছনে মূল কারণ হিসেবে কাজ করেছে ঘুষ, দুর্নীতি ও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি। তাই ঘুষ খাওয়া চলবে না। যেভাবেই হোক ঘুষ খাওয়া বন্ধ করতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই।
কারাগারকে সংশোধনাগার হিসেবে গড়ে তোলার আহবান জানিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, কারারক্ষী ও কয়েদিদের খাবারের মান উন্নত করতে হবে। প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তাদের দক্ষতা বৃদ্ধি করতে হবে।
তিনি এসময় কারা কর্মচারীদের ব্যক্তিগত ডোসিয়ার, শৃঙ্খলা এবং কল্যাণ নিশ্চিতকরণে সংশ্লিষ্টদের প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেন।
কারা কর্মকর্তাদের উদ্দেশে তিনি বলেন, কারাগারের নিরাপত্তা বিধান করা আপনাদের মূল দায়িত্ব। ঘুষ ও দুর্নীতি বন্ধের মাধ্যমে কারাগারের বেশিরভাগ সমস্যার সমাধান সম্ভব। তাই ঘুষ না খেয়ে আপনাদের সম্মান পুনরুদ্ধার করুন। কেননা, ঘুষ খেলে ব্যক্তির পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানের সুনাম ক্ষুন্ন হয়।
উপদেষ্টা এসময় কারা কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিভিন্ন দাবি-দাওয়া সম্পর্কে অবহিত হন।
কারা মহাপরিদর্শক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ মোঃ মোতাহের হোসেনসহ কারা অধিদপ্তরের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাবৃন্দ মতবিনিময় সভায় অংশগ্রহণ করেন।
ডেস্ক/এসকে
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেছেন, যেভাবেই হোক ঘুষ খাওয়া বন্ধ করতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই।
তিনি বলেন, ঘুষ ও দুর্নীতি বন্ধের মাধ্যমে কারাগারের বেশিরভাগ সমস্যার সমাধান সম্ভব। এজন্য ঘুষ ও দুর্নীতিতে না জড়িয়ে কারা কর্মকর্তাদের হারানো সম্মান ফিরিয়ে আনার আহ্বান জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।
তিনি সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর বকশিবাজারে কারা অধিদপ্তরে কারা কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভায় একথা বলেন।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন শুধু কোটার জন্য হয়নি। এর পেছনে মূল কারণ হিসেবে কাজ করেছে ঘুষ, দুর্নীতি ও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি। তাই ঘুষ খাওয়া চলবে না। যেভাবেই হোক ঘুষ খাওয়া বন্ধ করতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই।
কারাগারকে সংশোধনাগার হিসেবে গড়ে তোলার আহবান জানিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, কারারক্ষী ও কয়েদিদের খাবারের মান উন্নত করতে হবে। প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তাদের দক্ষতা বৃদ্ধি করতে হবে।
তিনি এসময় কারা কর্মচারীদের ব্যক্তিগত ডোসিয়ার, শৃঙ্খলা এবং কল্যাণ নিশ্চিতকরণে সংশ্লিষ্টদের প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেন।
কারা কর্মকর্তাদের উদ্দেশে তিনি বলেন, কারাগারের নিরাপত্তা বিধান করা আপনাদের মূল দায়িত্ব। ঘুষ ও দুর্নীতি বন্ধের মাধ্যমে কারাগারের বেশিরভাগ সমস্যার সমাধান সম্ভব। তাই ঘুষ না খেয়ে আপনাদের সম্মান পুনরুদ্ধার করুন। কেননা, ঘুষ খেলে ব্যক্তির পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানের সুনাম ক্ষুন্ন হয়।
উপদেষ্টা এসময় কারা কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিভিন্ন দাবি-দাওয়া সম্পর্কে অবহিত হন।
কারা মহাপরিদর্শক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ মোঃ মোতাহের হোসেনসহ কারা অধিদপ্তরের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাবৃন্দ মতবিনিময় সভায় অংশগ্রহণ করেন।
ডেস্ক/এসকে