গুমের অভিযো গের্যাব-২ এর সাবেক পুলিশ সুপার মহিউদ্দিন ফারুকী ও বরিশাল রেঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আলেপ উদ্দিনকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের অধীনে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। ফলে এই প্রথম কাউকে ট্রাইব্যুনালে গুমের মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হলো।
তাদের হাজিরের পর সোমবার (২ ডিসেম্বর) চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এ আদেশ দেন। ট্রাইব্যুনালে প্রসিকিউশন পক্ষে উপস্থিত ছিলেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলামসহ অন্যান্য প্রসিকিউটররা।
এর আগে, সকাল ১১টায় তাদের গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগারের হাই-সিকিউরিটি সেল থেকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। এসময় দুজনকেই হাসিখুশি থাকতে দেখা যায়।
প্রসঙ্গত, গত ২৮ নভেম্বর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল তাদের হাজির করার নির্দেশ দিয়েছিলেন। দুজনই র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) কর্মকর্তা ছিলেন। তাদের বিরুদ্ধে অসংখ্য গুম ও গুমের সময় সরাসরি নির্যাতনের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
পরে প্রসিকিউশন জানায়, তদন্তের ভিত্তিতে তাদের বিরুদ্ধে প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া গেছে। এর ভিত্তিতেই ট্রাইব্যুনালে দুটি আবেদন করা হয়। আবেদন দুটি মঞ্জুর করে আদালত তাদের হাজির করতে নির্দেশ দিয়েছিলেন। এ দুই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অসংখ্য অভিযোগ পাওয়া গেছে। তবে প্রসিকিউশনের পক্ষ থেকে গুমের বিষয়ে একটি মামলা করা হয়। এ দুজনের একজনের নাম আলেপ উদ্দিন ও আরেকজনের নাম মহিউদ্দিন ফারুকী।
বাংলা স্কুপ/ ডেস্ক/ এনআইএন/এসকে
তাদের হাজিরের পর সোমবার (২ ডিসেম্বর) চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এ আদেশ দেন। ট্রাইব্যুনালে প্রসিকিউশন পক্ষে উপস্থিত ছিলেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলামসহ অন্যান্য প্রসিকিউটররা।
এর আগে, সকাল ১১টায় তাদের গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগারের হাই-সিকিউরিটি সেল থেকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। এসময় দুজনকেই হাসিখুশি থাকতে দেখা যায়।
প্রসঙ্গত, গত ২৮ নভেম্বর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল তাদের হাজির করার নির্দেশ দিয়েছিলেন। দুজনই র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) কর্মকর্তা ছিলেন। তাদের বিরুদ্ধে অসংখ্য গুম ও গুমের সময় সরাসরি নির্যাতনের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
পরে প্রসিকিউশন জানায়, তদন্তের ভিত্তিতে তাদের বিরুদ্ধে প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া গেছে। এর ভিত্তিতেই ট্রাইব্যুনালে দুটি আবেদন করা হয়। আবেদন দুটি মঞ্জুর করে আদালত তাদের হাজির করতে নির্দেশ দিয়েছিলেন। এ দুই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অসংখ্য অভিযোগ পাওয়া গেছে। তবে প্রসিকিউশনের পক্ষ থেকে গুমের বিষয়ে একটি মামলা করা হয়। এ দুজনের একজনের নাম আলেপ উদ্দিন ও আরেকজনের নাম মহিউদ্দিন ফারুকী।
বাংলা স্কুপ/ ডেস্ক/ এনআইএন/এসকে