ছাত্র আন্দোলনের স্পিরিট ধরে রাখতে এবং সামনে কোনো সংকট তৈরি হলে ফের যেন রাজপথে নামা যায় সেই লক্ষ্যে কাজ চলছে বলে জানিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম। রোববার (১ ডিসেম্বর) দুপুরের পঞ্চগড় সদর উপজেলায় শহীদ জিয়াউর রহমান ডিগ্রি কলেজ মাঠে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময়ে তিনি এ কথা বলেন।
সারজিস আলম বলেন, তরুণ প্রজন্ম ২০২৪ এর গণঅভ্যুত্থানে যে স্পিরিট নিয়ে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেছে, ওই স্পিরিট যেন থাকে, সামনে আবারও এমন সংকট তৈরি হলে তারা যেন ঐক্যবদ্ধভাবে রাজপথে নামতে পারে, এক সঙ্গে লড়াই করতে পারে, এই স্পিরিট ধরে রাখার জন্য আমরা দেশের বিভিন্ন এলাকায় কাজ করছি। তিনি আরও বলেন, আমরা বিভিন্ন এলাকার স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীসহ শিক্ষকদের সঙ্গে পরিচিত হচ্ছি। স্কুল-কলেজের অসংখ্য সমস্যা ও সীমাবদ্ধতা রয়েছে। সেগুলো জানা এবং সম্ভব হলে আমাদের পক্ষ থেকে সহযোগিতা করা, সমস্যাগুলো দেশের সামনে তুলে ধরা। আমরা মনে করি, এগুলো আমাদের দায়িত্ব।
সারজিস আলম বলেন, অভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে নতুন বাংলাদেশ গড়া, সিস্টেমগুলো সংস্কার করার জন্য এসব বিষয় আসা জরুরি। সেই জায়গা থেকে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। আমরা বিশ্বাস করি, বাংলাদেশের প্রত্যেক জেলা-উপজেলায় এভাবে যাবো এবং আমাদের দায়িত্ব ও কর্তব্যের জায়গা থেকে কাজগুলো করবো।
এসময় কলেজের শিক্ষার্থী ছাড়াও অধ্যক্ষ আনিছুর রহমান প্রধান, সাবেক সংসদ সদস্য রীনা পারভীন, স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান তোফায়েল প্রধান, ছাত্র আন্দোলনের স্থানীয় সমন্বয়ক ফজলে রাব্বী, মোকাদেসুর রহমান সান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এনআইএন/এসকে
সারজিস আলম বলেন, তরুণ প্রজন্ম ২০২৪ এর গণঅভ্যুত্থানে যে স্পিরিট নিয়ে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেছে, ওই স্পিরিট যেন থাকে, সামনে আবারও এমন সংকট তৈরি হলে তারা যেন ঐক্যবদ্ধভাবে রাজপথে নামতে পারে, এক সঙ্গে লড়াই করতে পারে, এই স্পিরিট ধরে রাখার জন্য আমরা দেশের বিভিন্ন এলাকায় কাজ করছি। তিনি আরও বলেন, আমরা বিভিন্ন এলাকার স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীসহ শিক্ষকদের সঙ্গে পরিচিত হচ্ছি। স্কুল-কলেজের অসংখ্য সমস্যা ও সীমাবদ্ধতা রয়েছে। সেগুলো জানা এবং সম্ভব হলে আমাদের পক্ষ থেকে সহযোগিতা করা, সমস্যাগুলো দেশের সামনে তুলে ধরা। আমরা মনে করি, এগুলো আমাদের দায়িত্ব।
সারজিস আলম বলেন, অভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে নতুন বাংলাদেশ গড়া, সিস্টেমগুলো সংস্কার করার জন্য এসব বিষয় আসা জরুরি। সেই জায়গা থেকে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। আমরা বিশ্বাস করি, বাংলাদেশের প্রত্যেক জেলা-উপজেলায় এভাবে যাবো এবং আমাদের দায়িত্ব ও কর্তব্যের জায়গা থেকে কাজগুলো করবো।
এসময় কলেজের শিক্ষার্থী ছাড়াও অধ্যক্ষ আনিছুর রহমান প্রধান, সাবেক সংসদ সদস্য রীনা পারভীন, স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান তোফায়েল প্রধান, ছাত্র আন্দোলনের স্থানীয় সমন্বয়ক ফজলে রাব্বী, মোকাদেসুর রহমান সান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এনআইএন/এসকে