বাংলা স্কুপ, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪:
সরকার ২০১০ সালের ১ জানুয়ারি থেকে চলতি বছরের ৫ আগস্ট পর্যন্ত সব গুমের ঘটনা তদন্তে ৫ সদস্যের কমিশন গঠন করেছে। কমিশনের প্রধান মনোনীত হয়েছেন হাইকোর্ট বিভাগের সাবেক বিচারপতি মাইনুল ইসলাম চৌধুরী। গুম হওয়া ব্যক্তিদের সন্ধানে গণবিজ্ঞপ্তি জারি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে এ কমিশন।
রোববার (৮ সেপ্টেম্বর) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
সকাল ১১টায় কমিশনের প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরীর সভাপতিত্বে কমিশনের কার্যালয়ে (৯৬, গুলশান এভিনিউ, ঢাকা) এই বৈঠক হয়। কমিশনের সকল সদস্য সভায় উপস্থিত ছিলেন। কমিশনের কার্যক্রম সরকারি ছুটি ছাড়া প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৬টা পর্যন্ত পরিচালিত হবে।
কমিশনের পক্ষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের উপসচিব তানভীর আহমেদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, আইন-শৃঙ্খলা প্রয়োগকারী সংস্থা তথা বাংলাদেশ পুলিশ, র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব), বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ, অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি), বিশেষ শাখা, গোয়েন্দা শাখা, আনসার ব্যাটালিয়ন, জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই), প্রতিরক্ষা বাহিনী, প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তর (ডিজিএফআই), কোস্টগার্ডসহ দেশের আইন প্রয়োগ ও বলবৎকারী কোনো সংস্থার কোনো সদস্য কর্তৃক জোরপূর্বক গুম হওয়া ব্যক্তিদের সন্ধানের জন্য ‘কমিশন অব ইনকোয়ারি’ গঠন করেছে।
ডেস্ক/এসকে
সরকার ২০১০ সালের ১ জানুয়ারি থেকে চলতি বছরের ৫ আগস্ট পর্যন্ত সব গুমের ঘটনা তদন্তে ৫ সদস্যের কমিশন গঠন করেছে। কমিশনের প্রধান মনোনীত হয়েছেন হাইকোর্ট বিভাগের সাবেক বিচারপতি মাইনুল ইসলাম চৌধুরী। গুম হওয়া ব্যক্তিদের সন্ধানে গণবিজ্ঞপ্তি জারি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে এ কমিশন।
রোববার (৮ সেপ্টেম্বর) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
সকাল ১১টায় কমিশনের প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরীর সভাপতিত্বে কমিশনের কার্যালয়ে (৯৬, গুলশান এভিনিউ, ঢাকা) এই বৈঠক হয়। কমিশনের সকল সদস্য সভায় উপস্থিত ছিলেন। কমিশনের কার্যক্রম সরকারি ছুটি ছাড়া প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৬টা পর্যন্ত পরিচালিত হবে।
কমিশনের পক্ষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের উপসচিব তানভীর আহমেদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, আইন-শৃঙ্খলা প্রয়োগকারী সংস্থা তথা বাংলাদেশ পুলিশ, র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব), বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ, অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি), বিশেষ শাখা, গোয়েন্দা শাখা, আনসার ব্যাটালিয়ন, জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই), প্রতিরক্ষা বাহিনী, প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তর (ডিজিএফআই), কোস্টগার্ডসহ দেশের আইন প্রয়োগ ও বলবৎকারী কোনো সংস্থার কোনো সদস্য কর্তৃক জোরপূর্বক গুম হওয়া ব্যক্তিদের সন্ধানের জন্য ‘কমিশন অব ইনকোয়ারি’ গঠন করেছে।
ডেস্ক/এসকে