ক্ষমতার পালাবদলের পরে বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতনের ঘটনা নিয়ে আবার উদ্বেগ প্রকাশ করল ভারত। শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) সাংবাদিক সম্মেলনে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের অবস্থা উদ্বেগজনক। আশা করব সে দেশের সরকার সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে।
বাংলাদেশে হিন্দু, খ্রিস্টান, বৌদ্ধসহ বিভিন্ন ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার অভিযোগ ও চিন্ময়কৃষ্ণ দাসকে গ্রেপ্তারের বিষয়ে জয়সওয়াল বলেন, আমরা আশা করব, চিন্ময় কৃষ্ণের বিরুদ্ধে অভিযোগের বিচার স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ হবে এবং তাঁর আইনি অধিকার রক্ষা করা হবে।
গত ৫ অগস্ট জনবিক্ষোভের জেরে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে ভারতে চলে যান আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা। সেই থেকে তিনি ভারতেই রয়েছেন। অন্য দিকে, বাংলাদেশের নতুন রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তবর্তী সরকারের সঙ্গে নয়াদিল্লির সম্পর্ক নিয়ে তৈরি হয়েছে নানা সংশয়। ধারাবাহিকভাবে হিন্দুদের বসতি এবং মন্দিরে হামলার ঘটনা ঘটছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
এমন প্রেক্ষাপটে বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) ভারতের বিদেশ প্রতিমন্ত্রী কীর্তিবর্ধন সিংহ সংসদে বিবৃতিতে বাংলাদেশ পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন। বলেছিলেন, ‘‘বিগত কয়েক মাস ধরে বাংলাদেশের বিভিন্ন হিন্দু মন্দির এবং বিগ্রহের উপর হামলা এবং ভাঙচুরের রিপোর্ট আসছে। ভারত সরকার এই ধরনের ঘটনা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করছে। তার মধ্যে রয়েছে এই বছরের দুর্গাপুজো চলাকালীন ঢাকার তাঁতিবাজারের মণ্ডপে আক্রমণ, সাতক্ষীরার যশোরেশ্বরী কালীমন্দিরে ডাকাতির মতো ঘটনা। বাংলাদেশ সরকারকে ভারত বলতে চায়, তারা সে দেশে বসবাসকারী হিন্দু এবং সমস্ত সংখ্যালঘু মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করুক এবং তাদের প্রার্থনার জায়গা নিরাপদ রাখুক।’’
পরদিনই সংখ্যালঘু নিপীড়ন নিয়ে ঢাকাকে বার্তা দিল ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। সূত্র : আনন্দবাজার অনলাইন।
বাংলা স্কুপ/ ডেস্ক/এইচ বাশার/এসকে
বাংলাদেশে হিন্দু, খ্রিস্টান, বৌদ্ধসহ বিভিন্ন ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার অভিযোগ ও চিন্ময়কৃষ্ণ দাসকে গ্রেপ্তারের বিষয়ে জয়সওয়াল বলেন, আমরা আশা করব, চিন্ময় কৃষ্ণের বিরুদ্ধে অভিযোগের বিচার স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ হবে এবং তাঁর আইনি অধিকার রক্ষা করা হবে।
গত ৫ অগস্ট জনবিক্ষোভের জেরে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে ভারতে চলে যান আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা। সেই থেকে তিনি ভারতেই রয়েছেন। অন্য দিকে, বাংলাদেশের নতুন রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তবর্তী সরকারের সঙ্গে নয়াদিল্লির সম্পর্ক নিয়ে তৈরি হয়েছে নানা সংশয়। ধারাবাহিকভাবে হিন্দুদের বসতি এবং মন্দিরে হামলার ঘটনা ঘটছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
এমন প্রেক্ষাপটে বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) ভারতের বিদেশ প্রতিমন্ত্রী কীর্তিবর্ধন সিংহ সংসদে বিবৃতিতে বাংলাদেশ পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন। বলেছিলেন, ‘‘বিগত কয়েক মাস ধরে বাংলাদেশের বিভিন্ন হিন্দু মন্দির এবং বিগ্রহের উপর হামলা এবং ভাঙচুরের রিপোর্ট আসছে। ভারত সরকার এই ধরনের ঘটনা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করছে। তার মধ্যে রয়েছে এই বছরের দুর্গাপুজো চলাকালীন ঢাকার তাঁতিবাজারের মণ্ডপে আক্রমণ, সাতক্ষীরার যশোরেশ্বরী কালীমন্দিরে ডাকাতির মতো ঘটনা। বাংলাদেশ সরকারকে ভারত বলতে চায়, তারা সে দেশে বসবাসকারী হিন্দু এবং সমস্ত সংখ্যালঘু মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করুক এবং তাদের প্রার্থনার জায়গা নিরাপদ রাখুক।’’
পরদিনই সংখ্যালঘু নিপীড়ন নিয়ে ঢাকাকে বার্তা দিল ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। সূত্র : আনন্দবাজার অনলাইন।
বাংলা স্কুপ/ ডেস্ক/এইচ বাশার/এসকে