যমুনা নদীর ওপর নবনির্মিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেল সেতুর নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। উদ্বোধনের আগেই সেতুটির নতুন নামকরণ করা হবে জানা গেছে। সব ঠিকঠাক থাকলে আগামী বছরের জানুয়ারিতে এ সেতু উদ্বোধনের কথা রয়েছে।
সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেছেন, উদ্বোধনের আগেই এটির নাম পরিবর্তন করা হবে। তবে নাম এখনও চূড়ান্ত করা হয়নি। তবে সেতু এলাকা বা জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের কোনো শহিদের নামে এর নামকরণ করা হতে পারে এমন ইঙ্গিত দেন তিনি।
১৭ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ের এই সেতুর কাজ আগামী মাসে শেষ হবে, এরপর জানুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহে এটি চালু হতে পারে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেল সেতু নির্মাণ প্রকল্পের পরিচালক আল ফাত্তাহ মো. মাসুদুর রহমান বলেন, এ পর্যন্ত প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি ৯৬ শতাংশ, তবে নির্মাণ কাজের অগ্রগতি হয়েছে ৯৯ শতাংশ। ডিসেম্বর নাগাদ আমরা ট্রেন চলাচলের সব কাজ সম্পন্ন করতে পারব। আমরা জানুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকেই এই সেতু রেল চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করতে চাই।
তারা দ্বিতীয় সপ্তাহে উদ্বোধনের প্রস্তাব দিয়েছেন, তবে নির্দিষ্ট তারিখ সেতু উপদেষ্টাই ঠিক করবেন বলে জানান প্রকল্প পরিচালক (পিডি)।এদিকে জানুয়ারিতে সেতুতে রেল চলাচল শুরু হলেও, একটি ডিজিটাল কম্পিউটার-ভিত্তিক সিগনালিং ব্যবস্থা স্থাপনের কাজ এপ্রিল পর্যন্ত চলতে পারে।
পিডি মাসুদুর রহমান বলেন, ডিজিটাল কম্পিউটার-বেজড সিগন্যাল ইনস্টল করতে এপ্রিল পর্যন্ত লাগতে পারে। তবে এই বিলম্বের কারণে রেল চলাচলে সমস্যা হবে না, কারণ সাময়িকভাবে এনালগ সিগন্যাল ব্যবহার করা যাবে।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/ এনআইএন/এসকে
সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেছেন, উদ্বোধনের আগেই এটির নাম পরিবর্তন করা হবে। তবে নাম এখনও চূড়ান্ত করা হয়নি। তবে সেতু এলাকা বা জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের কোনো শহিদের নামে এর নামকরণ করা হতে পারে এমন ইঙ্গিত দেন তিনি।
১৭ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ের এই সেতুর কাজ আগামী মাসে শেষ হবে, এরপর জানুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহে এটি চালু হতে পারে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেল সেতু নির্মাণ প্রকল্পের পরিচালক আল ফাত্তাহ মো. মাসুদুর রহমান বলেন, এ পর্যন্ত প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি ৯৬ শতাংশ, তবে নির্মাণ কাজের অগ্রগতি হয়েছে ৯৯ শতাংশ। ডিসেম্বর নাগাদ আমরা ট্রেন চলাচলের সব কাজ সম্পন্ন করতে পারব। আমরা জানুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকেই এই সেতু রেল চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করতে চাই।
তারা দ্বিতীয় সপ্তাহে উদ্বোধনের প্রস্তাব দিয়েছেন, তবে নির্দিষ্ট তারিখ সেতু উপদেষ্টাই ঠিক করবেন বলে জানান প্রকল্প পরিচালক (পিডি)।এদিকে জানুয়ারিতে সেতুতে রেল চলাচল শুরু হলেও, একটি ডিজিটাল কম্পিউটার-ভিত্তিক সিগনালিং ব্যবস্থা স্থাপনের কাজ এপ্রিল পর্যন্ত চলতে পারে।
পিডি মাসুদুর রহমান বলেন, ডিজিটাল কম্পিউটার-বেজড সিগন্যাল ইনস্টল করতে এপ্রিল পর্যন্ত লাগতে পারে। তবে এই বিলম্বের কারণে রেল চলাচলে সমস্যা হবে না, কারণ সাময়িকভাবে এনালগ সিগন্যাল ব্যবহার করা যাবে।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/ এনআইএন/এসকে