
হ্যাকাররা উগান্ডার কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ১ কোটি ৬৮ লাখ ডলারের সমপরিমাণ ৬ হাজার ২০০ কোটি উগান্ডান শিলিং চুরি করেছে। বিদেশে অবস্থানকারী হ্যাকাররা এই অর্থ চুরি করেছে বলে রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত সংবাদপত্র নিউ ভিশন বৃহস্পতিবার (২৮নভেম্বর) এ তথ্য জানায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘ওয়েস্ট’ নামে পরিচিত একটি হ্যাকার দল এই সাইবার হামলা চালিয়েছে। দলটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াভিত্তিক। তারা চুরি করা অর্থের একটি অংশ জাপানে স্থানান্তর করেছে। ব্যাংকটি চুরি যাওয়া অর্থের অর্ধেকেরও বেশি পুনরুদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছে। তবে ব্যাংক বা উগান্ডার পুলিশ এ বিষয়ে এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো মন্তব্য করেনি।
এই ঘটনার পর উগান্ডার প্রেসিডেন্ট ইয়োওয়েরি মুসেভেনি তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। অন্যদিকে, দেশটির স্বতন্ত্র সংবাদপত্র ডেইলি মনিটর দাবি করেছে, চুরির ঘটনায় হ্যাকারদের সঙ্গে ব্যাংকের কর্মীদের যোগসাজশ থাকতে পারে।
উগান্ডায় ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার চুরির ঘটনা আগেও ঘটেছে। তবে, গ্রাহকদের আস্থা সংকটের আশঙ্কায় অনেক প্রতিষ্ঠানই এসব ঘটনা প্রকাশ্যে আনতে চায় না বলে জানিয়েছে পুলিশ।
দেশটিতে ব্যাংক, আর্থিক পরিষেবা প্রতিষ্ঠান এবং টেলিযোগাযোগ প্রতিষ্ঠান থেকে এর আগেও হ্যাকাররা অর্থ চুরি করেছে। তবে পুলিশ বলছে, কিছু ব্যাংক বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকার করতে চায় না। কারণ, তাদের আশঙ্কা, এসব ঘটনা স্বীকার করলে গ্রাহকেরা তাদের কাছ থেকে মুখ ফিরিয়ে নেবেন।
এর আগে বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনা হয়েছিল। ২০১৬ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি ৮১ মিলিয়ন বা ৮ কোটি ১০ লাখ ডলার হ্যাকাররা চুরি করে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ইতিহাসে সেটাই ছিল সবচেয়ে বড় চুরির ঘটনা, যা আলোড়ন তুলেছিল সারা বিশ্বে। ফলে দেশে দেশে কেন্দ্রীয় ব্যাংক তাদের নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করে। তথ্য আদান–প্রদানব্যবস্থায় বড় ধরনের সংস্কার আনে সুইফট।
বাংলাস্কুপ/ ডেস্ক/ এনআইএন/এসকে
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘ওয়েস্ট’ নামে পরিচিত একটি হ্যাকার দল এই সাইবার হামলা চালিয়েছে। দলটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াভিত্তিক। তারা চুরি করা অর্থের একটি অংশ জাপানে স্থানান্তর করেছে। ব্যাংকটি চুরি যাওয়া অর্থের অর্ধেকেরও বেশি পুনরুদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছে। তবে ব্যাংক বা উগান্ডার পুলিশ এ বিষয়ে এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো মন্তব্য করেনি।
এই ঘটনার পর উগান্ডার প্রেসিডেন্ট ইয়োওয়েরি মুসেভেনি তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। অন্যদিকে, দেশটির স্বতন্ত্র সংবাদপত্র ডেইলি মনিটর দাবি করেছে, চুরির ঘটনায় হ্যাকারদের সঙ্গে ব্যাংকের কর্মীদের যোগসাজশ থাকতে পারে।
উগান্ডায় ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার চুরির ঘটনা আগেও ঘটেছে। তবে, গ্রাহকদের আস্থা সংকটের আশঙ্কায় অনেক প্রতিষ্ঠানই এসব ঘটনা প্রকাশ্যে আনতে চায় না বলে জানিয়েছে পুলিশ।
দেশটিতে ব্যাংক, আর্থিক পরিষেবা প্রতিষ্ঠান এবং টেলিযোগাযোগ প্রতিষ্ঠান থেকে এর আগেও হ্যাকাররা অর্থ চুরি করেছে। তবে পুলিশ বলছে, কিছু ব্যাংক বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকার করতে চায় না। কারণ, তাদের আশঙ্কা, এসব ঘটনা স্বীকার করলে গ্রাহকেরা তাদের কাছ থেকে মুখ ফিরিয়ে নেবেন।
এর আগে বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনা হয়েছিল। ২০১৬ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি ৮১ মিলিয়ন বা ৮ কোটি ১০ লাখ ডলার হ্যাকাররা চুরি করে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ইতিহাসে সেটাই ছিল সবচেয়ে বড় চুরির ঘটনা, যা আলোড়ন তুলেছিল সারা বিশ্বে। ফলে দেশে দেশে কেন্দ্রীয় ব্যাংক তাদের নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করে। তথ্য আদান–প্রদানব্যবস্থায় বড় ধরনের সংস্কার আনে সুইফট।
বাংলাস্কুপ/ ডেস্ক/ এনআইএন/এসকে