ডিজিটাল দুনিয়ায় তথ্যসুরক্ষায় সংবিধানের ৪৩-এর খ ধারা সংশোধন করে ইন্টারনেটকে মৌলিক অধিকার হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়ার দাবি জানিয়েছে মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন। সংগঠনটির সঙ্গে একমত হয়ে খাত সংশ্লিষ্টরা মৌলিক অধিকারের পাশাপাশি এ প্রযুক্তি এবং ডেটা উন্মুক্ত রাখতে সরকারের দায়বদ্ধতা নিশ্চিত করা উচিত বলে মতামত ব্যক্ত করেন। বুধবার (২৭নভেম্বর) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি হলে অনুষ্ঠিত সেমিনারে এ দাবি জানানো হয়।
মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে সভায় অন্যদের মধ্যে আলোচনায় অংশ নেন প্রযুক্তি বিশ্লেষক ফাহিম মাশরুর, তানভীর হাসান জোহা, আইআইজিএবি সভাপতি আমিনুল হাকিম, আইএসপিএবির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. আব্দুল কাইয়ুম রাশেদ, প্রতিযোগিতা কমিশনের সাবেক পরিচালক খালিদ আবু নাসের, এবি পার্টির যুগ্ম সদস্য সচিব ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ প্রমুখ।
আমিনুল হাকিম বলেন, রাষ্ট্রের ৪র্থ ও ৫ম মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করতে হলে ইন্টারনেটকে মৌলিক অধিকার হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়ার বিকল্প নেই। তাই এ নিয়ে এখন সবাইকে সোচ্চার হতে হবে। সাফাই গাইতে নয় অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশে ব্রডব্যান্ডের দাম কম। এ দাম আরও কমিয়ে আনতে এনটিটিএন ও ট্রান্সমিশন সবচেয়ে বড় বাধা। সরকার ৪ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত অবকাঠামো দুটি বেসরকারি এনটিটিএনের কাছে জিম্মি রয়েছে। পাচারকৃত টাকা ফেরত আনার মতো এটিও সরকারের কাছে ফিরিয়ে আনার দাবি জানান তিনি।
বাংলাদেশ গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, সংবিধানের ৪৩ অনুচ্ছেদের (খ) উপ-অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, চিঠিপত্রের ও যোগাযোগের অন্যান্য উপায়ের গোপনীয়তা রক্ষার অধিকার থাকিবে। যেহেতু বর্তমানে চিঠি আদান-প্রদানের মাধ্যম আর নেই, তাই ই-মেইল হোয়াটসঅ্যাপ কিংবা প্রযুক্তির অন্যান্য সব মাধ্যম ব্যবহারের ক্ষেত্রে এমনকি সরকারের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কাছে নাগরিকের প্রদেয় তথ্য সুরক্ষিত রাখতে সংবিধানে সুস্পষ্টভাবে ইন্টারনেট ও ডিজিটাল বিন্যাসে নাগরিকের ডাটা সুরক্ষা অন্তর্ভুক্তি উল্লেখ থাকা অতি আবশ্যক বলে আমরা মনে করছি।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিবেদক/ এনআইএন/এসকে
মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে সভায় অন্যদের মধ্যে আলোচনায় অংশ নেন প্রযুক্তি বিশ্লেষক ফাহিম মাশরুর, তানভীর হাসান জোহা, আইআইজিএবি সভাপতি আমিনুল হাকিম, আইএসপিএবির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. আব্দুল কাইয়ুম রাশেদ, প্রতিযোগিতা কমিশনের সাবেক পরিচালক খালিদ আবু নাসের, এবি পার্টির যুগ্ম সদস্য সচিব ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ প্রমুখ।
আমিনুল হাকিম বলেন, রাষ্ট্রের ৪র্থ ও ৫ম মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করতে হলে ইন্টারনেটকে মৌলিক অধিকার হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়ার বিকল্প নেই। তাই এ নিয়ে এখন সবাইকে সোচ্চার হতে হবে। সাফাই গাইতে নয় অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশে ব্রডব্যান্ডের দাম কম। এ দাম আরও কমিয়ে আনতে এনটিটিএন ও ট্রান্সমিশন সবচেয়ে বড় বাধা। সরকার ৪ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত অবকাঠামো দুটি বেসরকারি এনটিটিএনের কাছে জিম্মি রয়েছে। পাচারকৃত টাকা ফেরত আনার মতো এটিও সরকারের কাছে ফিরিয়ে আনার দাবি জানান তিনি।
বাংলাদেশ গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, সংবিধানের ৪৩ অনুচ্ছেদের (খ) উপ-অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, চিঠিপত্রের ও যোগাযোগের অন্যান্য উপায়ের গোপনীয়তা রক্ষার অধিকার থাকিবে। যেহেতু বর্তমানে চিঠি আদান-প্রদানের মাধ্যম আর নেই, তাই ই-মেইল হোয়াটসঅ্যাপ কিংবা প্রযুক্তির অন্যান্য সব মাধ্যম ব্যবহারের ক্ষেত্রে এমনকি সরকারের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কাছে নাগরিকের প্রদেয় তথ্য সুরক্ষিত রাখতে সংবিধানে সুস্পষ্টভাবে ইন্টারনেট ও ডিজিটাল বিন্যাসে নাগরিকের ডাটা সুরক্ষা অন্তর্ভুক্তি উল্লেখ থাকা অতি আবশ্যক বলে আমরা মনে করছি।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিবেদক/ এনআইএন/এসকে