রংপুরের তারাগঞ্জ উপজেলায় চলতি আমন মৌসুমে আমন ধান কাটার পর ধানখেতগুলোতে ইঁদুরের গর্ত খুঁড়ে ধানের শিষ সংগ্রহ করতে ভিড় করছে শিশু-কিশোরের দল। এসব শিশু প্রতিদিন সকালে অথবা স্কুল ছুটির পর বিকালে দল বেঁধে ছুটে যাচ্ছে ফসলের মাঠে।
বুধবার (২৭নভেম্বর) উপজেলার সয়ার ও হাড়িয়ারকুঠি ইউনিয়নে ঘুরে দেখা যায়, কৃষকেরা আমন ধান কেটে নেওয়ার পর খেতে অবশিষ্ট পড়ে থাকা ধানের শীর্ষ কুড়িয়ে নিচ্ছে শিশুরা। সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত জমিতে পড়ে থাকা এসব অবশিষ্ট ধান তারা কুড়িয়ে এবং ইঁদুরের গর্ত খুঁজে পেলে গর্তগুলো খুঁড়ে ধান বের করে তারা।
ইঁদুরের গর্ত থেকে ধান বের করা ঝুঁকি থাকা সত্ত্বেও শিশু-কিশোরেরা গর্তের চারপাশ খুঁড়ে এসব ধান সংগ্রহ করে। ধান কুড়াতে আসা শিশুদের সঙ্গে কথা বললে তারা জানায়, প্রতিদিন ৮-১০ কেজির মতো ধান পায় তারা। এগুলো সংগ্রহ করার পর এলাকার হাট বাজারে বিক্রি করে সেই টাকা অনেকেই তাদের পরিবারকে দেয়; আবার কেউ নিজের পছন্দমতো পোশাক কেনাকাটা করে।
হাড়িয়ারকুঠি খারুভাজ গ্রামের কৃষক আব্দুর রাজ্জাক বলেন, আগেকার সময়ে মাঠ ভরে যেত ধান কুড়ানি শিশুদের আনাগোনায়। তখনকার সময়ে ধান কাটার একটা উৎসবমুখর পরিবেশ ছিল। এখনকার সময়ে তেমন একটা ধান কুড়ানি শিশু চোখে পড়ে না।
বাংলাস্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে
বুধবার (২৭নভেম্বর) উপজেলার সয়ার ও হাড়িয়ারকুঠি ইউনিয়নে ঘুরে দেখা যায়, কৃষকেরা আমন ধান কেটে নেওয়ার পর খেতে অবশিষ্ট পড়ে থাকা ধানের শীর্ষ কুড়িয়ে নিচ্ছে শিশুরা। সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত জমিতে পড়ে থাকা এসব অবশিষ্ট ধান তারা কুড়িয়ে এবং ইঁদুরের গর্ত খুঁজে পেলে গর্তগুলো খুঁড়ে ধান বের করে তারা।
ইঁদুরের গর্ত থেকে ধান বের করা ঝুঁকি থাকা সত্ত্বেও শিশু-কিশোরেরা গর্তের চারপাশ খুঁড়ে এসব ধান সংগ্রহ করে। ধান কুড়াতে আসা শিশুদের সঙ্গে কথা বললে তারা জানায়, প্রতিদিন ৮-১০ কেজির মতো ধান পায় তারা। এগুলো সংগ্রহ করার পর এলাকার হাট বাজারে বিক্রি করে সেই টাকা অনেকেই তাদের পরিবারকে দেয়; আবার কেউ নিজের পছন্দমতো পোশাক কেনাকাটা করে।
হাড়িয়ারকুঠি খারুভাজ গ্রামের কৃষক আব্দুর রাজ্জাক বলেন, আগেকার সময়ে মাঠ ভরে যেত ধান কুড়ানি শিশুদের আনাগোনায়। তখনকার সময়ে ধান কাটার একটা উৎসবমুখর পরিবেশ ছিল। এখনকার সময়ে তেমন একটা ধান কুড়ানি শিশু চোখে পড়ে না।
বাংলাস্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে