হবিগঞ্জের আজমিরীগঞ্জে পঞ্চায়েত কমিটির টাকার হিসাব নিয়ে দুপক্ষের সংঘর্ষে ওসিসহ ৪০ জন আহত হয়েছেন। খবর পেয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বুধবার (২৭ নভেম্বর) উপজেলার নোয়াগড় গ্রামে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, নোয়াগড় গ্রাম সর্দার আওয়ামী লীগ নেতা শাজাহান মিয়ার কাছে গ্রাম পঞ্চায়েত কমিটি ও মাদ্রাসার ১ কোটি টাকা জমা ছিল। এ টাকার হিসেব বুঝিয়ে দিতে শাহজাহানকে কয়েকবার তাগাদা দিলেও সে তাতে কর্ণপাত করেনি। এ নিয়ে শাহজাহান মিয়ার লোকজনের সঙ্গে মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির সভাপতি বশীর মিয়ার লোকজনের বাকবিতণ্ডা ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটে।
এর জেরে বুধবার সকালে উভয়পক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। ২ ঘণ্টা সংঘর্ষ চলার পর পুলিশ ও সেনাবাহিনী গিয়ে সংঘর্ষ নিয়ন্ত্রণে আনে। সংঘর্ষে গুরুতর আহতদের আজমিরীগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তবে পরিস্থিতি বর্তমানে স্বাভাবিক রয়েছে বলে জানায় পুলিশ।
স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. জুনাব আলী বলেন, ফান্ডের টাকার হিসাব নিয়ে মঙ্গলবার রাতে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এরই জেরে বুধবার দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের সৃষ্টি হয়।
আজমিরীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এবিএম মাঈদুল হাছান জানান, সংঘর্ষের খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে যাই। সংঘর্ষ নিয়ন্ত্রণের একপর্যায়ে আমি আহত হই। তবে পরিস্থিতি বর্তমানে স্বাভাবিক রয়েছে।
বাংলাস্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, নোয়াগড় গ্রাম সর্দার আওয়ামী লীগ নেতা শাজাহান মিয়ার কাছে গ্রাম পঞ্চায়েত কমিটি ও মাদ্রাসার ১ কোটি টাকা জমা ছিল। এ টাকার হিসেব বুঝিয়ে দিতে শাহজাহানকে কয়েকবার তাগাদা দিলেও সে তাতে কর্ণপাত করেনি। এ নিয়ে শাহজাহান মিয়ার লোকজনের সঙ্গে মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির সভাপতি বশীর মিয়ার লোকজনের বাকবিতণ্ডা ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটে।
এর জেরে বুধবার সকালে উভয়পক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। ২ ঘণ্টা সংঘর্ষ চলার পর পুলিশ ও সেনাবাহিনী গিয়ে সংঘর্ষ নিয়ন্ত্রণে আনে। সংঘর্ষে গুরুতর আহতদের আজমিরীগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তবে পরিস্থিতি বর্তমানে স্বাভাবিক রয়েছে বলে জানায় পুলিশ।
স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. জুনাব আলী বলেন, ফান্ডের টাকার হিসাব নিয়ে মঙ্গলবার রাতে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এরই জেরে বুধবার দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের সৃষ্টি হয়।
আজমিরীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এবিএম মাঈদুল হাছান জানান, সংঘর্ষের খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে যাই। সংঘর্ষ নিয়ন্ত্রণের একপর্যায়ে আমি আহত হই। তবে পরিস্থিতি বর্তমানে স্বাভাবিক রয়েছে।
বাংলাস্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে