জাতীয় পতাকা অবমাননার অভিযোগে দায়ের হওয়া মামলায় বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র ও পুণ্ডরীক ধামের অধ্যক্ষ চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর জামিন নামঞ্জুর করেছেন আদালত।
মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) দুপুর পৌনে ১২টার দিকে চট্টগ্রাম ষষ্ঠ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক কাজী শরীফুল ইসলাম এ আদেশ দেন।
চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের আইনজীবী স্বরূপ কান্তি নাথ সংবাদমাধ্যমকে বলেন, এই মামলা ভিত্তিহীন ও ষড়যন্ত্রমূক। আমরা আজ জামিন আবেদন করেছি। শুনানি শেষে জামিন আবেদন নামঞ্জুর করা হয়। আমরা কারাগারে উনার ডিভিশন ও ধর্মীয় বিধান পালনের দুটি আবেদন করেছিলাম। আবেদন দুটি মঞ্জুর করেছে আদালত। আজকের আদেশে আমরা সংক্ষুব্ধ। আগামীকালই আবার জামিনের আবেদন করব।
এদিকে, জামিন আবেদন নামঞ্জুর হওয়ায় চিন্ময় দাসের ক্ষুব্ধ অনুসারীরা আদালত প্রাঙ্গনে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন।
এর আগে বেলা পৌনে ১১টার দিকে কড়া নিরাপত্তার মধ্যে চিন্ময় দাসকে আদালতে হাজির করা হয়। তাকে প্রিজন ভ্যান থেকে নামিয়ে আদালত তোলার সময়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিপুল সংখ্যক সদস্য উপস্থিত ছিলেন সেখানে।
চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে রাতেই চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
গত ২৫ অক্টোবর চট্টগ্রামের লালদিঘী মাঠে জনসভার পর ৩০ অক্টোবর জাতীয় পতাকা অবমাননার অভিযোগ এনে চট্টগ্রামের কোতোয়ালি থানায় ১৯ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা হয়, সেখানে চিন্ময় দাশকেও আসামি করা হয়। মামলা হওয়ার এক মাসের মাথায় সোমবার (২৫ নভেম্বর) বিকালে ঢাকার শাহজালাল আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দর থেকে তাকে আটক করা হয়। পরে জানানো হয়, কোতোয়ালি থানার ওই মামলায় চিন্ময় কৃষ্ণ দাশকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এর প্রতিবাদে ঢাকা, চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, খুলনা, দিনাজপুর, কক্সবাজারসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় সোমবার গভীর রাত পর্যন্ত বিক্ষোভ চলে।
সম্প্রতি বাংলাদেশ সনাতন জাগরণ মঞ্চ ও বাংলাদেশ সম্মিলিত সংখ্যালঘু জোট নামে দুটি সংগঠন ‘বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের’ ব্যানারে কর্মসূচি পালন শুরু করে। নতুন এই জোটের মুখপাত্র করা হয় চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে। কয়েক দিন এই জোট আট দফা দাবিতে রংপুরে সমাবেশ করে।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে
মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) দুপুর পৌনে ১২টার দিকে চট্টগ্রাম ষষ্ঠ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক কাজী শরীফুল ইসলাম এ আদেশ দেন।
চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের আইনজীবী স্বরূপ কান্তি নাথ সংবাদমাধ্যমকে বলেন, এই মামলা ভিত্তিহীন ও ষড়যন্ত্রমূক। আমরা আজ জামিন আবেদন করেছি। শুনানি শেষে জামিন আবেদন নামঞ্জুর করা হয়। আমরা কারাগারে উনার ডিভিশন ও ধর্মীয় বিধান পালনের দুটি আবেদন করেছিলাম। আবেদন দুটি মঞ্জুর করেছে আদালত। আজকের আদেশে আমরা সংক্ষুব্ধ। আগামীকালই আবার জামিনের আবেদন করব।
এদিকে, জামিন আবেদন নামঞ্জুর হওয়ায় চিন্ময় দাসের ক্ষুব্ধ অনুসারীরা আদালত প্রাঙ্গনে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন।
এর আগে বেলা পৌনে ১১টার দিকে কড়া নিরাপত্তার মধ্যে চিন্ময় দাসকে আদালতে হাজির করা হয়। তাকে প্রিজন ভ্যান থেকে নামিয়ে আদালত তোলার সময়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিপুল সংখ্যক সদস্য উপস্থিত ছিলেন সেখানে।
চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে রাতেই চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
গত ২৫ অক্টোবর চট্টগ্রামের লালদিঘী মাঠে জনসভার পর ৩০ অক্টোবর জাতীয় পতাকা অবমাননার অভিযোগ এনে চট্টগ্রামের কোতোয়ালি থানায় ১৯ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা হয়, সেখানে চিন্ময় দাশকেও আসামি করা হয়। মামলা হওয়ার এক মাসের মাথায় সোমবার (২৫ নভেম্বর) বিকালে ঢাকার শাহজালাল আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দর থেকে তাকে আটক করা হয়। পরে জানানো হয়, কোতোয়ালি থানার ওই মামলায় চিন্ময় কৃষ্ণ দাশকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এর প্রতিবাদে ঢাকা, চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, খুলনা, দিনাজপুর, কক্সবাজারসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় সোমবার গভীর রাত পর্যন্ত বিক্ষোভ চলে।
সম্প্রতি বাংলাদেশ সনাতন জাগরণ মঞ্চ ও বাংলাদেশ সম্মিলিত সংখ্যালঘু জোট নামে দুটি সংগঠন ‘বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের’ ব্যানারে কর্মসূচি পালন শুরু করে। নতুন এই জোটের মুখপাত্র করা হয় চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে। কয়েক দিন এই জোট আট দফা দাবিতে রংপুরে সমাবেশ করে।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে