বাংলা স্কুপ, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪:
গরম পড়তেই রোজ নিয়ম করে এসি (এয়ার কন্ডিশনার) চালিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু এসি সম্পর্কে এমনই কিছু বিষয় রয়েছে, যেগুলি আমাদের প্রায় অনেকেরই অজানা। এসির সবচেয়ে সাধারণ সমস্যা হচ্ছে গ্যাস কমে যাওয়া। প্রফেশনাল টেকনিশিয়ান ডাকার দরকার নেই। নিজেই খুব সহজে বুঝতে পারবেন আপনার এসির গ্যাস কমেছে কি না। কারণ, গ্যাস কমে গেলে বেশ কয়েকটি লক্ষণ দেখা যায়। জেনে নিন লক্ষণগুলো -
১. ঠাণ্ডা কমে যাওয়া: এসি চালানোর পরও ঘর যথেষ্ট ঠাণ্ডা হচ্ছে না বা তাপমাত্রা কমছে না। এটি গ্যাসের অভাবের অন্যতম প্রধান লক্ষণ।
২. অতিরিক্ত সময় নেয়া: এসি ঠাণ্ডা করতে সাধারণ সময়ের চেয়ে বেশি সময় নিচ্ছে বা নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় পৌঁছাতে দেরি হচ্ছে।
৩. ইনডোর ইউনিটের কুলিং কয়েলে বরফ জমা: গ্যাস কম থাকলে এসির কুলিং কয়েলগুলোতে বরফ জমে যেতে পারে, যা কুলিং ক্ষমতাকে আরও কমিয়ে দেয়।
৪. আনইভেন কুলিং: এসি চালানোর পরেও ঘরের কিছু অংশ ঠাণ্ডা হলেও অন্য অংশে তাপমাত্রা বেশি থাকতে পারে, যার ফলে সমানভাবে কুলিং হচ্ছে না।
৫. এসি থেকে অদ্ভুত শব্দ: গ্যাস কমে গেলে এসি থেকে সাধারণত অদ্ভুত ফিসফিস বা হিসহিস শব্দ শোনা যেতে পারে, যা লিকেজের কারণে হয়।
৬. বিল বেড়ে যাওয়া: এসির গ্যাস কমে গেলে ইউনিটকে আরও বেশি সময় ধরে এবং কঠিনভাবে কাজ করতে হয়, যা বিদ্যুৎ বিল বাড়িয়ে দেয়।
যদি এসব লক্ষণ দেখা যায়, তবে এসির গ্যাস চেক করানো এবং প্রফেশনাল টেকনিশিয়ান দিয়ে গ্যাস রিফিল করানো উচিত।
ডেস্ক/এসকে
গরম পড়তেই রোজ নিয়ম করে এসি (এয়ার কন্ডিশনার) চালিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু এসি সম্পর্কে এমনই কিছু বিষয় রয়েছে, যেগুলি আমাদের প্রায় অনেকেরই অজানা। এসির সবচেয়ে সাধারণ সমস্যা হচ্ছে গ্যাস কমে যাওয়া। প্রফেশনাল টেকনিশিয়ান ডাকার দরকার নেই। নিজেই খুব সহজে বুঝতে পারবেন আপনার এসির গ্যাস কমেছে কি না। কারণ, গ্যাস কমে গেলে বেশ কয়েকটি লক্ষণ দেখা যায়। জেনে নিন লক্ষণগুলো -
১. ঠাণ্ডা কমে যাওয়া: এসি চালানোর পরও ঘর যথেষ্ট ঠাণ্ডা হচ্ছে না বা তাপমাত্রা কমছে না। এটি গ্যাসের অভাবের অন্যতম প্রধান লক্ষণ।
২. অতিরিক্ত সময় নেয়া: এসি ঠাণ্ডা করতে সাধারণ সময়ের চেয়ে বেশি সময় নিচ্ছে বা নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় পৌঁছাতে দেরি হচ্ছে।
৩. ইনডোর ইউনিটের কুলিং কয়েলে বরফ জমা: গ্যাস কম থাকলে এসির কুলিং কয়েলগুলোতে বরফ জমে যেতে পারে, যা কুলিং ক্ষমতাকে আরও কমিয়ে দেয়।
৪. আনইভেন কুলিং: এসি চালানোর পরেও ঘরের কিছু অংশ ঠাণ্ডা হলেও অন্য অংশে তাপমাত্রা বেশি থাকতে পারে, যার ফলে সমানভাবে কুলিং হচ্ছে না।
৫. এসি থেকে অদ্ভুত শব্দ: গ্যাস কমে গেলে এসি থেকে সাধারণত অদ্ভুত ফিসফিস বা হিসহিস শব্দ শোনা যেতে পারে, যা লিকেজের কারণে হয়।
৬. বিল বেড়ে যাওয়া: এসির গ্যাস কমে গেলে ইউনিটকে আরও বেশি সময় ধরে এবং কঠিনভাবে কাজ করতে হয়, যা বিদ্যুৎ বিল বাড়িয়ে দেয়।
যদি এসব লক্ষণ দেখা যায়, তবে এসির গ্যাস চেক করানো এবং প্রফেশনাল টেকনিশিয়ান দিয়ে গ্যাস রিফিল করানো উচিত।
ডেস্ক/এসকে