উত্তরের জেলা দিনাজপুরে বাড়ছে শীতের তীব্রতা। গত কয়েকদিনের তুলনায় সোমবার (২৫ নভেম্বর) তাপমাত্রা আরও কমেছে। শীতের মাত্রাও অনেকটা বেড়েছে। শীতের কারণে বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া মানুষ।
গত কয়েকদিন ধরেই জেলায় শীত অনুভূত হচ্ছে। ভোর থেকে শুরু করে সকাল পর্যন্ত কুয়াশা পড়ছে। সকাল ৯টা পর্যন্ত সূর্যের দেখা মিলছে না। আবার বিকালের পর থেকে কুয়াশা পড়ছে। সেই সঙ্গে বাড়ছে শীতের তীব্রতা। শীতে দিনাজপুর শিশু হাসপাতাল ও সদর হাসপাতালে জনিত রোগীর সংখ্যা অনেক বেশি। নিউমোনিয়া, শ্বাসকষ্ট, হাঁপানিসহ বিভিন্ন প্রকার রোগে আক্রান্ত হচ্ছে শিশু ও বৃদ্ধ মানুষ।
গত এক সপ্তাহ ধরে ১৭ ডিগ্রি থেকে ১৩ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসে ওঠানামা করছে তাপমাত্রা। সোমবার (২৫ নভেম্বর) সকাল ৭টায় জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৩ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অধিদপ্তর দিনাজপুরের ইনচার্জ তোফাজ্জল হোসেন বলেন, দিনাজপুর অঞ্চলে ধীরে ধীরে তাপমাত্রা কমতে শুরু করেছে। সোমবার সকাল ৯টায় দিনাজপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৩ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৪ ভাগ, বাতাসের গড় গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় দুই কিলোমিটার। রোববার যেখানে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ১৬ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ তোফাজ্জল হোসেন আরও জানিয়েছেন, ডিসেম্বর মাসে শীতের তীব্রতা আরও অনেক বৃদ্ধি পাবে। সেই সঙ্গে বয়ে যেতে পারে শৈত্য প্রবাহ।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে
গত কয়েকদিন ধরেই জেলায় শীত অনুভূত হচ্ছে। ভোর থেকে শুরু করে সকাল পর্যন্ত কুয়াশা পড়ছে। সকাল ৯টা পর্যন্ত সূর্যের দেখা মিলছে না। আবার বিকালের পর থেকে কুয়াশা পড়ছে। সেই সঙ্গে বাড়ছে শীতের তীব্রতা। শীতে দিনাজপুর শিশু হাসপাতাল ও সদর হাসপাতালে জনিত রোগীর সংখ্যা অনেক বেশি। নিউমোনিয়া, শ্বাসকষ্ট, হাঁপানিসহ বিভিন্ন প্রকার রোগে আক্রান্ত হচ্ছে শিশু ও বৃদ্ধ মানুষ।
গত এক সপ্তাহ ধরে ১৭ ডিগ্রি থেকে ১৩ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসে ওঠানামা করছে তাপমাত্রা। সোমবার (২৫ নভেম্বর) সকাল ৭টায় জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৩ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অধিদপ্তর দিনাজপুরের ইনচার্জ তোফাজ্জল হোসেন বলেন, দিনাজপুর অঞ্চলে ধীরে ধীরে তাপমাত্রা কমতে শুরু করেছে। সোমবার সকাল ৯টায় দিনাজপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৩ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৪ ভাগ, বাতাসের গড় গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় দুই কিলোমিটার। রোববার যেখানে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ১৬ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ তোফাজ্জল হোসেন আরও জানিয়েছেন, ডিসেম্বর মাসে শীতের তীব্রতা আরও অনেক বৃদ্ধি পাবে। সেই সঙ্গে বয়ে যেতে পারে শৈত্য প্রবাহ।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে