জর্ডানের রাজধানী আম্মানে অবস্থিত ইসরাইলি দূতাবাসে গুলিবর্ষণের ঘটনা ঘটেছে।
রোববার (২৪ নভেম্বর) ভোরে এক অস্ত্রধারী দূতাবাস লক্ষ্য করে কয়েক মিনিট ধরে গুলি চালায় বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, গুলির শব্দের পরপরই জর্ডানের নিরাপত্তা বাহিনী ইসরাইলি দূতাবাসের চারপাশের সড়ক বন্ধ করে দেয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে নিরাপত্তা বাহিনী দ্রুত এলাকাটি ঘিরে ফেলে এবং স্থানীয় বাড়িঘর তল্লাশি শুরু করে।
ইসরাইলি সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, জর্ডানের নিরাপত্তা বাহিনী দূতাবাস ঘিরে রেখে সম্ভাব্য হামলাকারীর সন্ধানে ব্যাপক অভিযান চালিয়েছে।
ঘটনার পর ইসরাইলি দূতাবাসের সুরক্ষা ব্যবস্থা আরও জোরদার করা হয়েছে। তবে এ হামলায় কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। হামলার কারণ বা দায় স্বীকারকারী কোনো পক্ষের পরিচয় এখনো নিশ্চিত করা যায়নি।
তবে সাম্প্রতিক সময়ে মধ্যপ্রাচ্যের উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতি এবং ফিলিস্তিনি প্রশ্নে ইসরাইলের বিরুদ্ধে ক্রমবর্ধমান ক্ষোভের প্রেক্ষিতে এ ধরনের ঘটনার সূত্রপাত বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
ইসরাইল ও জর্ডানের মধ্যে দীর্ঘদিনের শান্তি চুক্তি থাকা সত্ত্বেও ফিলিস্তিন ইস্যুতে দুই দেশের সম্পর্ক প্রায়ই উত্তেজনাপূর্ণ হয়ে ওঠে। রোববারের এই ঘটনার পর উভয় দেশেই রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক আলোচনার বিষয়বস্তু নতুন মোড় নিতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সূত্র: মেহের নিউজ এজেন্সি
বাংলা স্কুপ/ডেস্ক/এসকে
রোববার (২৪ নভেম্বর) ভোরে এক অস্ত্রধারী দূতাবাস লক্ষ্য করে কয়েক মিনিট ধরে গুলি চালায় বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, গুলির শব্দের পরপরই জর্ডানের নিরাপত্তা বাহিনী ইসরাইলি দূতাবাসের চারপাশের সড়ক বন্ধ করে দেয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে নিরাপত্তা বাহিনী দ্রুত এলাকাটি ঘিরে ফেলে এবং স্থানীয় বাড়িঘর তল্লাশি শুরু করে।
ইসরাইলি সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, জর্ডানের নিরাপত্তা বাহিনী দূতাবাস ঘিরে রেখে সম্ভাব্য হামলাকারীর সন্ধানে ব্যাপক অভিযান চালিয়েছে।
ঘটনার পর ইসরাইলি দূতাবাসের সুরক্ষা ব্যবস্থা আরও জোরদার করা হয়েছে। তবে এ হামলায় কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। হামলার কারণ বা দায় স্বীকারকারী কোনো পক্ষের পরিচয় এখনো নিশ্চিত করা যায়নি।
তবে সাম্প্রতিক সময়ে মধ্যপ্রাচ্যের উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতি এবং ফিলিস্তিনি প্রশ্নে ইসরাইলের বিরুদ্ধে ক্রমবর্ধমান ক্ষোভের প্রেক্ষিতে এ ধরনের ঘটনার সূত্রপাত বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
ইসরাইল ও জর্ডানের মধ্যে দীর্ঘদিনের শান্তি চুক্তি থাকা সত্ত্বেও ফিলিস্তিন ইস্যুতে দুই দেশের সম্পর্ক প্রায়ই উত্তেজনাপূর্ণ হয়ে ওঠে। রোববারের এই ঘটনার পর উভয় দেশেই রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক আলোচনার বিষয়বস্তু নতুন মোড় নিতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সূত্র: মেহের নিউজ এজেন্সি
বাংলা স্কুপ/ডেস্ক/এসকে