
নিরাপত্তা পরিষদের বেঁধে দেওয়া সীমা অতিক্রম করে চলতি বছর আট মাসে রাশিয়া থেকে ১০ লাখের বেশি ব্যারেল তেল আমদানি করেছে উত্তর কোরিয়া। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণে এই তথ্য উঠে এসেছে। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) এই তথ্য প্রকাশ করেছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ওপেন সোর্স সেন্টার ও দেশটির সংবাদমাধ্যম বিবিসি।
প্রতিবেদনে বলা হয়, উত্তর কোরিয়ার তেলবাহী ট্যাংকারগুলো মার্চ মাস থেকে রাশিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় ভোসটোচনি বন্দরে ৪০ বারের বেশি যাতায়াত করেছে। স্যাটেলাইট ছবি, অটোমেটিক আইডেন্টিফিকেশন সিস্টেম ডাটা (এআইএস) ও উত্তর কোরিয়ার নিষেধাজ্ঞা লঙ্ঘনকারী কর্মকাণ্ড পর্যবেক্ষণকারী মেরিটাইম টহল মিশনের প্রকাশিত ছবিতে এ প্রমাণ পাওয়া গেছে।
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিষেধাজ্ঞার কারণে বছরে সর্বোচ্চ পাঁচ লাখ ব্যারেল পরিশোধিত পেট্রোলিয়াম পণ্য আমদানি করার অনুমতি রয়েছে উত্তর কোরিয়ার। তবে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পিয়ংইয়ং তেল আমদানি চালিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
উত্তর কোরিয়ার তেল আমদানি প্রতিরোধে চলতি বছরের শুরুতে যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়া একটি বিশেষ টাস্ক ফোর্স গঠন করে। তবে নিরাপত্তা পরিষদের অচলাবস্থার কারণে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞার কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
সম্প্রতি উত্তর কোরিয়া ও রাশিয়ার মধ্যে কূটনৈতিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক গভীর হয়েছে। জুন মাসে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের উত্তর কোরিয়া সফরে দুই দেশের নেতারা একটি পারস্পরিক প্রতিরক্ষা চুক্তিতে সম্মত হন।
এদিকে, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়ার সামরিক সহযোগিতা নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র, ইউক্রেন ও দক্ষিণ কোরিয়া অভিযোগ করেছে যে, রাশিয়ায় সামরিক সরঞ্জাম এবং ১০ হাজারের বেশি সেনা সরবরাহ করেছে উত্তর কোরিয়া।
রাশিয়ার জাতিসংঘ প্রতিনিধি ভ্যাসিলি নেবেনঝিয়া দাবি করেছেন, উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে রাশিয়ার সামরিক সহযোগিতায় আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন হয়নি। অন্যদিকে, রাশিয়ায় সেনা প্রেরণের বিষয়টি স্বীকার করেনি উত্তর কোরিয়া। তবে এমন কোনও পদক্ষেপ নেওয়া হলে তা আন্তর্জাতিক আইনের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হবে বলেই মন্তব্য করেছে তারা।
বাংলা স্কুপ/ ডেস্ক/ এনআইএন/এসকে
প্রতিবেদনে বলা হয়, উত্তর কোরিয়ার তেলবাহী ট্যাংকারগুলো মার্চ মাস থেকে রাশিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় ভোসটোচনি বন্দরে ৪০ বারের বেশি যাতায়াত করেছে। স্যাটেলাইট ছবি, অটোমেটিক আইডেন্টিফিকেশন সিস্টেম ডাটা (এআইএস) ও উত্তর কোরিয়ার নিষেধাজ্ঞা লঙ্ঘনকারী কর্মকাণ্ড পর্যবেক্ষণকারী মেরিটাইম টহল মিশনের প্রকাশিত ছবিতে এ প্রমাণ পাওয়া গেছে।
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিষেধাজ্ঞার কারণে বছরে সর্বোচ্চ পাঁচ লাখ ব্যারেল পরিশোধিত পেট্রোলিয়াম পণ্য আমদানি করার অনুমতি রয়েছে উত্তর কোরিয়ার। তবে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পিয়ংইয়ং তেল আমদানি চালিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
উত্তর কোরিয়ার তেল আমদানি প্রতিরোধে চলতি বছরের শুরুতে যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়া একটি বিশেষ টাস্ক ফোর্স গঠন করে। তবে নিরাপত্তা পরিষদের অচলাবস্থার কারণে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞার কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
সম্প্রতি উত্তর কোরিয়া ও রাশিয়ার মধ্যে কূটনৈতিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক গভীর হয়েছে। জুন মাসে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের উত্তর কোরিয়া সফরে দুই দেশের নেতারা একটি পারস্পরিক প্রতিরক্ষা চুক্তিতে সম্মত হন।
এদিকে, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়ার সামরিক সহযোগিতা নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র, ইউক্রেন ও দক্ষিণ কোরিয়া অভিযোগ করেছে যে, রাশিয়ায় সামরিক সরঞ্জাম এবং ১০ হাজারের বেশি সেনা সরবরাহ করেছে উত্তর কোরিয়া।
রাশিয়ার জাতিসংঘ প্রতিনিধি ভ্যাসিলি নেবেনঝিয়া দাবি করেছেন, উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে রাশিয়ার সামরিক সহযোগিতায় আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন হয়নি। অন্যদিকে, রাশিয়ায় সেনা প্রেরণের বিষয়টি স্বীকার করেনি উত্তর কোরিয়া। তবে এমন কোনও পদক্ষেপ নেওয়া হলে তা আন্তর্জাতিক আইনের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হবে বলেই মন্তব্য করেছে তারা।
বাংলা স্কুপ/ ডেস্ক/ এনআইএন/এসকে