সোনা, হিরা বা মূল্যবান ধাতুর পাচারের কথা হামেশাই শোনা যায়। এমনকি বিরল সরীসৃপ পাচারের ঘটনাও প্রকাশ্যে এসেছে। কিন্তু এবার বড় বড় মাকড়সা, বিছে এবং বিরল পিঁপড়ে পাচারের ঘটনা প্রকাশ্যে এলো। এই কীটগুলি পাচার করতে গিয়েই দক্ষিণ আমেরিকার পেরুতে ধরা পড়লেন দক্ষিণ কোরিয়ার এক যুবক।
সংবাদমাধ্যম সিএনএন-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, জর্জ চাভেস আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ওই যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়। বিমানবন্দর সূত্রে খবর, যুবকের জামার নীচে পেটের কাছে একটি ব্যাগে রাখা ছিল ৩২০টি ট্যারেন্টুলা, ১১০টি বিছে এবং বেশ কয়েকটি বুলেট অ্যান্ট। বিমানবন্দর সূত্রে খবর, ফ্রান্স হয়ে দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার কথা ছিল ধৃত যুবকের। কিন্তু তার আগেই ধরা পড়ে যান।
প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ জানতে পেরেছে, পেরুর মাদ্রে দে ডিয়স অঞ্চল থেকে সংগ্রহ করে কীটগুলিকে দক্ষিণ কোরিয়ায় পাচার করা হচ্ছিল। এমনভাবে পেটের সঙ্গে ব্যাগের মধ্যে ওই কীটগুলিকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল যে, কোনভাবেই তা খালি চোখে ঠাওর করা সম্ভব ছিল না বলেই জানিয়েছেন এক তদন্তকারী আধিকারিক।
জানা গেছে, ৩২০টি ট্যারেন্টুলার মধ্যে ৩৫টি পূর্ণবয়স্ক। বন্যপ্রাণ বিশেষজ্ঞ ওয়াল্টার সিলভা জানিয়েছেন, বিপন্ন প্রজাতির মধ্যে পড়ে ট্যারেন্টুলা। আন্তর্জাতিক বাজারে এই মাকড়সার কয়েক লক্ষ টাকা দাম। তাই পাচারের পরিমাণও বাড়ছে। শুধু পেরুই নয়, এই ধরনের বিপন্ন প্রজাতির কীট, সরীসৃপ প্রতিনিয়ত পাচার হচ্ছে কলম্বিয়া থেকেও। সূত্র : আনন্দবাজার অনলাইন
বাংলা স্কুপ/ডেস্ক/এসকে
সংবাদমাধ্যম সিএনএন-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, জর্জ চাভেস আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ওই যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়। বিমানবন্দর সূত্রে খবর, যুবকের জামার নীচে পেটের কাছে একটি ব্যাগে রাখা ছিল ৩২০টি ট্যারেন্টুলা, ১১০টি বিছে এবং বেশ কয়েকটি বুলেট অ্যান্ট। বিমানবন্দর সূত্রে খবর, ফ্রান্স হয়ে দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার কথা ছিল ধৃত যুবকের। কিন্তু তার আগেই ধরা পড়ে যান।
প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ জানতে পেরেছে, পেরুর মাদ্রে দে ডিয়স অঞ্চল থেকে সংগ্রহ করে কীটগুলিকে দক্ষিণ কোরিয়ায় পাচার করা হচ্ছিল। এমনভাবে পেটের সঙ্গে ব্যাগের মধ্যে ওই কীটগুলিকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল যে, কোনভাবেই তা খালি চোখে ঠাওর করা সম্ভব ছিল না বলেই জানিয়েছেন এক তদন্তকারী আধিকারিক।
জানা গেছে, ৩২০টি ট্যারেন্টুলার মধ্যে ৩৫টি পূর্ণবয়স্ক। বন্যপ্রাণ বিশেষজ্ঞ ওয়াল্টার সিলভা জানিয়েছেন, বিপন্ন প্রজাতির মধ্যে পড়ে ট্যারেন্টুলা। আন্তর্জাতিক বাজারে এই মাকড়সার কয়েক লক্ষ টাকা দাম। তাই পাচারের পরিমাণও বাড়ছে। শুধু পেরুই নয়, এই ধরনের বিপন্ন প্রজাতির কীট, সরীসৃপ প্রতিনিয়ত পাচার হচ্ছে কলম্বিয়া থেকেও। সূত্র : আনন্দবাজার অনলাইন
বাংলা স্কুপ/ডেস্ক/এসকে