ভাষা সৈনিক এম আজিজুল জলিল ইন্তেকাল করেছেন। (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজেউন।) ওয়াশিংটন ডিসির একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত বুধবার (২০ নভেম্বর) তিনি মারা যান। তার বয়স হয়েছিল ৯১ বছর।
মেরিল্যান্ড পটোম্যাকের ইসলামিক কমিউনিটি সেন্টার মসজিদে বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) জানাজার পর তাকে দাফন করা হয়েছে জর্জ ওয়াশিংটন গোরস্থানে। পরিবারে তিনি স্ত্রী, তিন ছেলে, পুত্রবধূ ও নাতি-নাতনিদের রেখে গেছেন, যারা সবাই যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী।
ভারতে জলপাইগুড়িতে ১৯৩৩ সালে জন্ম নেন জলিল। দেশে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়াশোনা করে উচ্চশিক্ষা নেন, যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড এবং ইমপেরিয়াল কলেজ লন্ডনে।
নিজের লেখা গ্রন্থে আজিজুল জলিল জানান, বায়ান্ন সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ভাষার জন্য বিক্ষোভকালে পাশে থাকা বরকত পুলিশের গুলিবিদ্ধ হলে তিনি রক্তে ভেজা এই বন্ধুকে রিকশা করে হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছিলেন। সেই ঘটনার হৃদয়বিদারক বর্ণনা ম্যারিল্যান্ডে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অনেকের শোনার সৌভাগ্য হয়েছে। ১৯৭১ সালের মার্চ মাসে বাংলাদেশে হত্যাযজ্ঞ শুরু হলে আজিজুল জলিল পাকিস্তানের নৃশংসতার বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছিলেন বহুজাতিক সংস্থায় কর্মরত থেকেও।
বাংলা স্কুপ/ ডেস্ক/ এনআইএন/এসকে
মেরিল্যান্ড পটোম্যাকের ইসলামিক কমিউনিটি সেন্টার মসজিদে বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) জানাজার পর তাকে দাফন করা হয়েছে জর্জ ওয়াশিংটন গোরস্থানে। পরিবারে তিনি স্ত্রী, তিন ছেলে, পুত্রবধূ ও নাতি-নাতনিদের রেখে গেছেন, যারা সবাই যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী।
ভারতে জলপাইগুড়িতে ১৯৩৩ সালে জন্ম নেন জলিল। দেশে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়াশোনা করে উচ্চশিক্ষা নেন, যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড এবং ইমপেরিয়াল কলেজ লন্ডনে।
নিজের লেখা গ্রন্থে আজিজুল জলিল জানান, বায়ান্ন সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ভাষার জন্য বিক্ষোভকালে পাশে থাকা বরকত পুলিশের গুলিবিদ্ধ হলে তিনি রক্তে ভেজা এই বন্ধুকে রিকশা করে হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছিলেন। সেই ঘটনার হৃদয়বিদারক বর্ণনা ম্যারিল্যান্ডে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অনেকের শোনার সৌভাগ্য হয়েছে। ১৯৭১ সালের মার্চ মাসে বাংলাদেশে হত্যাযজ্ঞ শুরু হলে আজিজুল জলিল পাকিস্তানের নৃশংসতার বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছিলেন বহুজাতিক সংস্থায় কর্মরত থেকেও।
বাংলা স্কুপ/ ডেস্ক/ এনআইএন/এসকে