পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় টানা তিন দিন ধরে শীতের তীব্রতা বেড়েছে। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) সকাল ৯টায় তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৪ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগে, গতকাল ২১ নভেম্বর তাপমাত্রা ছিল ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং ২০ নভেম্বর ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
তেঁতুলিয়া ও আশপাশের এলাকায় শীতের পরশ বাড়ছে। সকালবেলা হালকা কুয়াশা ভেদ করে সূর্যের আলো ছড়িয়ে পড়লেও, শীতের তীব্রতা অনুভূত হচ্ছে। বিশেষ করে রাতের পরশে উত্তরের হিমেল বাতাসে শীত আরও বাড়ছে। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, সন্ধ্যার পর থেকেই শীতের অনুভূতি বাড়তে থাকে। মাঝরাতের পর ভোর পর্যন্ত কাঁথা ছাড়া ঘুমানো যাচ্ছে না।
সকালে বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, ভোরে কাজ শুরু করেছেন বিভিন্ন শ্রমিক, দিনমজুর, চা ও পাথর শ্রমিক, ভ্যানচালক এবং কৃষকরা। শীতের কারণে শীতজনিত রোগও বেড়েছে। শিশু ও বয়স্করা সর্দি, কাশি, নিউমোনিয়া ও ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতাল ও অন্যান্য স্বাস্থ্যকেন্দ্রে।
তেঁতুলিয়ার প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. রাসেল শাহ জানান, এই তিন দিন ধরে তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৪ থেকে ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে ওঠানামা করছে এবং সামনের দিনগুলোতে তাপমাত্রা আরও কমতে পারে।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে
তেঁতুলিয়া ও আশপাশের এলাকায় শীতের পরশ বাড়ছে। সকালবেলা হালকা কুয়াশা ভেদ করে সূর্যের আলো ছড়িয়ে পড়লেও, শীতের তীব্রতা অনুভূত হচ্ছে। বিশেষ করে রাতের পরশে উত্তরের হিমেল বাতাসে শীত আরও বাড়ছে। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, সন্ধ্যার পর থেকেই শীতের অনুভূতি বাড়তে থাকে। মাঝরাতের পর ভোর পর্যন্ত কাঁথা ছাড়া ঘুমানো যাচ্ছে না।
সকালে বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, ভোরে কাজ শুরু করেছেন বিভিন্ন শ্রমিক, দিনমজুর, চা ও পাথর শ্রমিক, ভ্যানচালক এবং কৃষকরা। শীতের কারণে শীতজনিত রোগও বেড়েছে। শিশু ও বয়স্করা সর্দি, কাশি, নিউমোনিয়া ও ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতাল ও অন্যান্য স্বাস্থ্যকেন্দ্রে।
তেঁতুলিয়ার প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. রাসেল শাহ জানান, এই তিন দিন ধরে তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৪ থেকে ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে ওঠানামা করছে এবং সামনের দিনগুলোতে তাপমাত্রা আরও কমতে পারে।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে