যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে আরও ৮২ জন প্রবাসী বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) রাত ১১টায় লেবানন এমিরেটস এয়ারলাইনসের ইকে-৫৮৪ ফ্লাইট যোগে দেশে ফেরেন তারা।
এ পর্যন্ত ১১টি ফ্লাইটে সর্বমোট ৬৯৭ জন বাংলাদেশিকে লেবানন থেকে বাংলাদেশে প্রত্যাবাসন করা হয়েছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, বৈরুতে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) সহযোগিতায় তাদের দেশে প্রত্যাবাসন করা হয়েছে। এর মধ্যে ৭৬ জন সম্পূর্ণ সরকারি খরচে এবং ৬ জন আইওএমের অর্থায়নে দেশে ফিরে এসেছেন। জানা গেছে, দেশে আসা ৭৬ জন বৈরুতে বাংলাদেশ দূতাবাসে রেজিস্ট্রেশন করেছিলেন এবং বাকি ৬ জন আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থায় রেজিস্ট্রেশন করেন।
প্রত্যাবাসনকৃত এসব বাংলাদেশি নাগরিককে বিমানবন্দরে অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার কর্মকর্তারা। ফিরে আসা বাংলাদেশিদের সঙ্গে বিমানবন্দরে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান যুদ্ধের ভয়াবহতা নিয়ে কথা বলেন ও তাদের খোঁজখবর নেন।
এ পর্যন্ত দেশটিতে একজন বাংলাদেশি বোমা হামলায় নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। লেবাননে চলমান সাম্প্রতিক যুদ্ধাবস্থায় যতজন প্রবাসী বাংলাদেশি দেশে ফিরে আসতে ইচ্ছুক তাদের সবাইকে সরকার নিজ খরচে দেশে ফেরত আনবে। বৈরুতে বাংলাদেশ দূতাবাস দেশে ফিরে আসতে ইচ্ছুক বাংলাদেশিদের নিরাপদে প্রত্যাবর্তন এবং যেসব প্রবাসী বাংলাদেশি ফিরে আসতে অনিচ্ছুক তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা গ্রহণ করেছে।
বাংলা স্কুপ/ ডেস্ক/ এনআইএন/এসকে
এ পর্যন্ত ১১টি ফ্লাইটে সর্বমোট ৬৯৭ জন বাংলাদেশিকে লেবানন থেকে বাংলাদেশে প্রত্যাবাসন করা হয়েছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, বৈরুতে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) সহযোগিতায় তাদের দেশে প্রত্যাবাসন করা হয়েছে। এর মধ্যে ৭৬ জন সম্পূর্ণ সরকারি খরচে এবং ৬ জন আইওএমের অর্থায়নে দেশে ফিরে এসেছেন। জানা গেছে, দেশে আসা ৭৬ জন বৈরুতে বাংলাদেশ দূতাবাসে রেজিস্ট্রেশন করেছিলেন এবং বাকি ৬ জন আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থায় রেজিস্ট্রেশন করেন।
প্রত্যাবাসনকৃত এসব বাংলাদেশি নাগরিককে বিমানবন্দরে অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার কর্মকর্তারা। ফিরে আসা বাংলাদেশিদের সঙ্গে বিমানবন্দরে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান যুদ্ধের ভয়াবহতা নিয়ে কথা বলেন ও তাদের খোঁজখবর নেন।
এ পর্যন্ত দেশটিতে একজন বাংলাদেশি বোমা হামলায় নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। লেবাননে চলমান সাম্প্রতিক যুদ্ধাবস্থায় যতজন প্রবাসী বাংলাদেশি দেশে ফিরে আসতে ইচ্ছুক তাদের সবাইকে সরকার নিজ খরচে দেশে ফেরত আনবে। বৈরুতে বাংলাদেশ দূতাবাস দেশে ফিরে আসতে ইচ্ছুক বাংলাদেশিদের নিরাপদে প্রত্যাবর্তন এবং যেসব প্রবাসী বাংলাদেশি ফিরে আসতে অনিচ্ছুক তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা গ্রহণ করেছে।
বাংলা স্কুপ/ ডেস্ক/ এনআইএন/এসকে