রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের জেরে ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনা বাড়ায় বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের সরবরাহ কমে যাওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। এতে বেড়ে যাচ্ছে এর দামও। বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
এতে বলা হয়, বৃহস্পতিবার জানুয়ারি মাসের জন্য ব্রেন্ট ক্রুডের দাম ব্যারেলপ্রতি ২৮ সেন্ট বা ০.৪ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭৩.০৯ ডলারে। আর ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট (ডব্লিউটিআই) ক্রুডের দাম ব্যারেলপ্রতি ২৮ সেন্ট বা ০.৪ শতাংশ বেড়ে অবস্থান করছে ৬৯.০৩ ডলারে।
মূলত গত ২০ নভেম্বর প্রথমবারের মতো রাশিয়ার অভ্যন্তরে যুক্তরাজ্যের তৈরি দূরপাল্লার স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে ইউক্রেন। যার প্রভাবে নতুন করে বেড়েছে ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনা। এতে বাড়তে শুরু করেছে জ্বালানি তেলের দাম।
তবে সম্প্রতি ইন্টারন্যাশনাল এনার্জি এজেন্সি (আইইএ) জানিয়েছে, বিশ্বব্যাপী অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের চাহিদা আগামী কয়েক বছরে কমতে পারে। এ সময় ওপেক ও সহযোগী দেশগুলো জ্বালানি তেল উত্তোলন হ্রাস করলেও যুক্তরাষ্ট্রসহ অন্যান্য দেশে উত্তোলন বাড়বে। ফলে আগামী বছর চাহিদার তুলনায় জ্বালানি তেলের সরবরাহ বেশি হতে পারে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ওপেক ও সহযোগী দেশগুলোর উত্তোলন হ্রাস অব্যাহত থাকলেও আগামী বছর চাহিদার তুলনায় অতিরিক্ত ১০ লাখ ব্যারেল তেল সরবরাহ হতে পারে। এর মূল কারণ হলো চীনের নিম্নমুখী চাহিদা। এতে তেলের দাম আরও কমে যেতে পারে।
মার্কিন বহুজাতিক বিনিয়োগ ব্যাংক জেপি মরগ্যান সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে বলেছে, আগামী বছরে তেলের দাম ব্যারেলপ্রতি ৬০ ডলারে নেমে আসতে পারে।
বাংলা স্কুপ/ ডেস্ক/ এনআইএন/এসকে
এতে বলা হয়, বৃহস্পতিবার জানুয়ারি মাসের জন্য ব্রেন্ট ক্রুডের দাম ব্যারেলপ্রতি ২৮ সেন্ট বা ০.৪ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭৩.০৯ ডলারে। আর ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট (ডব্লিউটিআই) ক্রুডের দাম ব্যারেলপ্রতি ২৮ সেন্ট বা ০.৪ শতাংশ বেড়ে অবস্থান করছে ৬৯.০৩ ডলারে।
মূলত গত ২০ নভেম্বর প্রথমবারের মতো রাশিয়ার অভ্যন্তরে যুক্তরাজ্যের তৈরি দূরপাল্লার স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে ইউক্রেন। যার প্রভাবে নতুন করে বেড়েছে ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনা। এতে বাড়তে শুরু করেছে জ্বালানি তেলের দাম।
তবে সম্প্রতি ইন্টারন্যাশনাল এনার্জি এজেন্সি (আইইএ) জানিয়েছে, বিশ্বব্যাপী অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের চাহিদা আগামী কয়েক বছরে কমতে পারে। এ সময় ওপেক ও সহযোগী দেশগুলো জ্বালানি তেল উত্তোলন হ্রাস করলেও যুক্তরাষ্ট্রসহ অন্যান্য দেশে উত্তোলন বাড়বে। ফলে আগামী বছর চাহিদার তুলনায় জ্বালানি তেলের সরবরাহ বেশি হতে পারে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ওপেক ও সহযোগী দেশগুলোর উত্তোলন হ্রাস অব্যাহত থাকলেও আগামী বছর চাহিদার তুলনায় অতিরিক্ত ১০ লাখ ব্যারেল তেল সরবরাহ হতে পারে। এর মূল কারণ হলো চীনের নিম্নমুখী চাহিদা। এতে তেলের দাম আরও কমে যেতে পারে।
মার্কিন বহুজাতিক বিনিয়োগ ব্যাংক জেপি মরগ্যান সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে বলেছে, আগামী বছরে তেলের দাম ব্যারেলপ্রতি ৬০ ডলারে নেমে আসতে পারে।
বাংলা স্কুপ/ ডেস্ক/ এনআইএন/এসকে