সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে ও তাঁর তথ্য-প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ করে হত্যার ষড়যন্ত্রের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় আত্মসমর্পণ করে জামিন পেয়েছেন দণ্ডিত সিনিয়র সাংবাদিক শফিক রেহমান।
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সকালে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ জাকির হোসেনের আদালতে আত্মসমর্পণ করে আপিলের শর্তে জামিন চান শফিক রেহমান। তার পক্ষে শুনানি করেন মাসুদ আহমেদ তালুকদার ও সৈয়দ জয়নুল আবেদিন মেসবাহ। শুনানি শেষে আদালত শফিক রেহমানের জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন। একইসঙ্গে এদিন শফিক রেহমানের খালাস চেয়ে আবেদন করেন তার আইনজীবীরা।
শফিক রেহমানের আইনজীবী মাসুদ আহমেদ তালুকদার সাংবাদিকদের বলেন, ‘‘আদালত আপিলের শর্তে তার জামিন মঞ্জুর করেছেন। আমরা সাজা মওকুফের আবেদন করেছি। আদালত পরে তারিখ দেবেন বলে জানিয়েছেন।’’
এর আগে গত ৩০ সেপ্টেম্বর ঢাকার অ্যাডিশনাল চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মাহবুবুল হকের আদালতে এ মামলায় সাজার বিরুদ্ধে আপিল দায়েরের শর্তে আত্মসমর্পণ করেন শফিক রেহমান। শুনানি শেষে আদালত তার বিরুদ্ধে জারি করা গ্রেপ্তারি পরোয়ানা প্রত্যাহার করেন। পাশাপাশি তার সাজা পরোয়ানা স্থগিত করা হয়।
২০২৩ সালের ১৭ আগস্ট ঢাকার তৎকালীন অ্যাডিশনাল চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আসাদুজ্জামান নূর এ মামলায় রায় ঘোষণা করেন। রায়ে সাংবাদিক শফিক রেহমান ও মাহমুদুর রহমানসহ পাঁচজনকে পৃথক দুই ধারায় সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। দণ্ডপ্রাপ্ত অন্য আসামিরা হলেন—জাতীয়তাবাদী সামাজিক সাংস্কৃতিক সংস্থার (জাসাস) সহ-সভাপতি মোহাম্মদ উল্লাহ মামুন, তার ছেলে রিজভী আহাম্মেদ ওরফে সিজার এবং যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী ব্যবসায়ী মিজানুর রহমান ভূঁইয়া।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিবেদক/ এনআইএন/এসকে
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সকালে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ জাকির হোসেনের আদালতে আত্মসমর্পণ করে আপিলের শর্তে জামিন চান শফিক রেহমান। তার পক্ষে শুনানি করেন মাসুদ আহমেদ তালুকদার ও সৈয়দ জয়নুল আবেদিন মেসবাহ। শুনানি শেষে আদালত শফিক রেহমানের জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন। একইসঙ্গে এদিন শফিক রেহমানের খালাস চেয়ে আবেদন করেন তার আইনজীবীরা।
শফিক রেহমানের আইনজীবী মাসুদ আহমেদ তালুকদার সাংবাদিকদের বলেন, ‘‘আদালত আপিলের শর্তে তার জামিন মঞ্জুর করেছেন। আমরা সাজা মওকুফের আবেদন করেছি। আদালত পরে তারিখ দেবেন বলে জানিয়েছেন।’’
এর আগে গত ৩০ সেপ্টেম্বর ঢাকার অ্যাডিশনাল চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মাহবুবুল হকের আদালতে এ মামলায় সাজার বিরুদ্ধে আপিল দায়েরের শর্তে আত্মসমর্পণ করেন শফিক রেহমান। শুনানি শেষে আদালত তার বিরুদ্ধে জারি করা গ্রেপ্তারি পরোয়ানা প্রত্যাহার করেন। পাশাপাশি তার সাজা পরোয়ানা স্থগিত করা হয়।
২০২৩ সালের ১৭ আগস্ট ঢাকার তৎকালীন অ্যাডিশনাল চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আসাদুজ্জামান নূর এ মামলায় রায় ঘোষণা করেন। রায়ে সাংবাদিক শফিক রেহমান ও মাহমুদুর রহমানসহ পাঁচজনকে পৃথক দুই ধারায় সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। দণ্ডপ্রাপ্ত অন্য আসামিরা হলেন—জাতীয়তাবাদী সামাজিক সাংস্কৃতিক সংস্থার (জাসাস) সহ-সভাপতি মোহাম্মদ উল্লাহ মামুন, তার ছেলে রিজভী আহাম্মেদ ওরফে সিজার এবং যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী ব্যবসায়ী মিজানুর রহমান ভূঁইয়া।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিবেদক/ এনআইএন/এসকে