নীলফামারী জেনারেল হাসপাতালের ইন্টার্ন চিকিৎসক ডা. সুরাইয়া জান্নাত সম্পার ওপর হামলার নিন্দা জানিয়েছেন বিএনপির স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক ডা. রফিকুল ইসলাম। একই সঙ্গে তিনি এই ঘটনাসহ অতীতে চিকিৎসকদের হেনস্তাকারী সকল দোষীদের বিচারের আওতায় আনার দাবিও জানিয়েছেন।
বুধবার (২০ নভেম্বর) এক বিবৃতিতে ডা. রফিকুল ইসলাম এই দাবি জানান।
বিবৃতিতে বলা হয়, গত ১৯ নভেম্বর ২০২৪ ইং তারিখে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট নীলফামারীর জেনারেল হাসপাতালে ইন্টার্ন চিকিৎসক নীলফামারী মেডিকেল কলেজের ১ম ব্যাচের নারী চিকিৎসক ডা. সুরাইয়া জান্নাত সম্পার উপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। এসময় মুমূর্ষু রোগীর সেবাদানকালে রোগীর স্বজন নামের সন্ত্রাসীদের অযৌক্তিক দাবি পূরণ না করায় তার উপর শারীরিক হামলা করা হয়, প্রাণনাশের হুমকি দেয়া হয় ও হাসপাতালের ডিউটি ডাক্তারের রুম ভাংচুর করা হয়। একই সাথে উক্ত চিকিৎসককে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করা হয়, প্রাণনাশের হুমকি দেয়া হয় এবং অনুমতি ছাড়া ফেসবুক লাইভে গিয়ে আজেবাজে মন্তব্য করা হয়-যা অত্যন্ত নিন্দনীয় ও গর্হিত অপরাধ।
ডা. রফিক বলেন, ৫ আগস্টের ছাত্র-জনতার অভ্যূত্থানের পর থেকে হাসপাতালগুলোতে একের পর এক হামলার ঘটনা ঘটছে। গত ফ্যাসিস্ট সরকারের রেখে যাওয়া প্রেতাত্মারা আজও বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে পদায়িত আছেন, তাদের ষড়যন্ত্র থেমে নেই। তারা স্বাস্থ্যখাত থেকে শুরু করে সব খাতে অস্থিরতা তৈরি করার চেষ্টা করছে। তারই ধারাবাহিকতায় একের পর এক হাসপাতালগুলোতে হামলা ও চিকিৎসকদের নির্যাতনের ঘটনা ঘটছে। এভাবে চলতে পারে না।
ডাঃ সুরাইয়া জান্নাত সম্পার উপর এই জঘন্য হামলার নিন্দা জানিয়ে বিএনপির স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক অবিলম্বে এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিসহ অতীতে চিকিৎসকদের হেনস্তাকারী সকল দোষীদের বিচারের আওতায় আনার দাবি জানান।
একইসঙ্গে তিনি সরকারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদ থেকে ফ্যাসিস্ট সরকারের দোসরদের অপসারণ করে দেশের বিরুদ্ধে করা সকল ষড়যন্ত্র ও স্বাস্থ্যখাতকে অস্থিতিশীল করার কূটকৌশল রুখে দেয়ার জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। ডা. রফিকুল ইসলাম অবিলম্বে চিকিৎসক ও রোগীদের অধিকার সমুন্নত রেখে স্বাস্থ্য সুরক্ষা আইন প্রণয়ন ও তার বাস্তবায়নে কার্যকর পদক্ষেপ নেয়ার জন্য জোর দাবিও জানিয়েছেন বিবৃতিতে।
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে
বুধবার (২০ নভেম্বর) এক বিবৃতিতে ডা. রফিকুল ইসলাম এই দাবি জানান।
বিবৃতিতে বলা হয়, গত ১৯ নভেম্বর ২০২৪ ইং তারিখে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট নীলফামারীর জেনারেল হাসপাতালে ইন্টার্ন চিকিৎসক নীলফামারী মেডিকেল কলেজের ১ম ব্যাচের নারী চিকিৎসক ডা. সুরাইয়া জান্নাত সম্পার উপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। এসময় মুমূর্ষু রোগীর সেবাদানকালে রোগীর স্বজন নামের সন্ত্রাসীদের অযৌক্তিক দাবি পূরণ না করায় তার উপর শারীরিক হামলা করা হয়, প্রাণনাশের হুমকি দেয়া হয় ও হাসপাতালের ডিউটি ডাক্তারের রুম ভাংচুর করা হয়। একই সাথে উক্ত চিকিৎসককে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করা হয়, প্রাণনাশের হুমকি দেয়া হয় এবং অনুমতি ছাড়া ফেসবুক লাইভে গিয়ে আজেবাজে মন্তব্য করা হয়-যা অত্যন্ত নিন্দনীয় ও গর্হিত অপরাধ।
ডা. রফিক বলেন, ৫ আগস্টের ছাত্র-জনতার অভ্যূত্থানের পর থেকে হাসপাতালগুলোতে একের পর এক হামলার ঘটনা ঘটছে। গত ফ্যাসিস্ট সরকারের রেখে যাওয়া প্রেতাত্মারা আজও বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে পদায়িত আছেন, তাদের ষড়যন্ত্র থেমে নেই। তারা স্বাস্থ্যখাত থেকে শুরু করে সব খাতে অস্থিরতা তৈরি করার চেষ্টা করছে। তারই ধারাবাহিকতায় একের পর এক হাসপাতালগুলোতে হামলা ও চিকিৎসকদের নির্যাতনের ঘটনা ঘটছে। এভাবে চলতে পারে না।
ডাঃ সুরাইয়া জান্নাত সম্পার উপর এই জঘন্য হামলার নিন্দা জানিয়ে বিএনপির স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক অবিলম্বে এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিসহ অতীতে চিকিৎসকদের হেনস্তাকারী সকল দোষীদের বিচারের আওতায় আনার দাবি জানান।
একইসঙ্গে তিনি সরকারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদ থেকে ফ্যাসিস্ট সরকারের দোসরদের অপসারণ করে দেশের বিরুদ্ধে করা সকল ষড়যন্ত্র ও স্বাস্থ্যখাতকে অস্থিতিশীল করার কূটকৌশল রুখে দেয়ার জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। ডা. রফিকুল ইসলাম অবিলম্বে চিকিৎসক ও রোগীদের অধিকার সমুন্নত রেখে স্বাস্থ্য সুরক্ষা আইন প্রণয়ন ও তার বাস্তবায়নে কার্যকর পদক্ষেপ নেয়ার জন্য জোর দাবিও জানিয়েছেন বিবৃতিতে।
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে