আরও তিন- চারদিন আগে থেকেই সাগরপারের এই জনপদে শীতের আগমন ঘটেছে। তাই কলাপাড়া পৌরসভার মিনি মার্কেটে জমে উঠেছে শীতবস্ত্র কেনাকাটা।
মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) সাপ্তাহিক হাটের দিন এখানে বসে এই হাট। মঙ্গলবার এ মৌসুমের প্রথম হাট বসেছে।
মধ্যবিত্ত, নিম্নবিত্ত, শ্রমজীবীসহ বিভিন্ন শ্রেণির মানুষ এখান থেকেই শীত নিবারণের পোশাক কিনে থাকেন। স্থানীয় ভাষায় এটিকে গাউন বাজার বলা হয়। অন্তত ৫০ টি দোকান বসে ফি হাটে। সকাল থেকে রাত অবধি চলে এখানে বেচাকেনা। তবে ক্রেতাদের দাবি এবছর দাম আগের চেয়ে অনেক বেশি। বিক্রেতারা বলেন, ঢাকা থেকে শীত পোশাকের গাইড এবছর বেশি দামে কিনতে হচ্ছে।
ক্রেতারা জানান, শিশু থেকে সব বয়সের মানুষের ব্যবহৃত শীতবস্ত্র এখানে পাওয়া যাচ্ছে। তবে দাম বেশি হাঁকাচ্ছেন দোকানিরা। মান ও সাইজ ভেদে একশ-দুইশ’ থেকে এক হাজার টাকা পর্যন্ত একেকটি শীত পোশাকের দাম চাওয়া হচ্ছে বলে ক্রেতাদের অভিযোগ। তারপরও দরদাম করে কেনাকাটা করছেন আগত ক্রেতারা। কিনছেন পছন্দসই পোশাকটি।
বাংলা স্কুপ/কলাপাড়া প্রতিনিধি/এসকে
মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) সাপ্তাহিক হাটের দিন এখানে বসে এই হাট। মঙ্গলবার এ মৌসুমের প্রথম হাট বসেছে।
মধ্যবিত্ত, নিম্নবিত্ত, শ্রমজীবীসহ বিভিন্ন শ্রেণির মানুষ এখান থেকেই শীত নিবারণের পোশাক কিনে থাকেন। স্থানীয় ভাষায় এটিকে গাউন বাজার বলা হয়। অন্তত ৫০ টি দোকান বসে ফি হাটে। সকাল থেকে রাত অবধি চলে এখানে বেচাকেনা। তবে ক্রেতাদের দাবি এবছর দাম আগের চেয়ে অনেক বেশি। বিক্রেতারা বলেন, ঢাকা থেকে শীত পোশাকের গাইড এবছর বেশি দামে কিনতে হচ্ছে।
ক্রেতারা জানান, শিশু থেকে সব বয়সের মানুষের ব্যবহৃত শীতবস্ত্র এখানে পাওয়া যাচ্ছে। তবে দাম বেশি হাঁকাচ্ছেন দোকানিরা। মান ও সাইজ ভেদে একশ-দুইশ’ থেকে এক হাজার টাকা পর্যন্ত একেকটি শীত পোশাকের দাম চাওয়া হচ্ছে বলে ক্রেতাদের অভিযোগ। তারপরও দরদাম করে কেনাকাটা করছেন আগত ক্রেতারা। কিনছেন পছন্দসই পোশাকটি।
বাংলা স্কুপ/কলাপাড়া প্রতিনিধি/এসকে