অপহরণের পর মিরপুর বাঙলা কলেজের শিক্ষার্থী নূরুল আমিন তপুকে শ্বাসরোধ করে হত্যা মামলায় তিন আসামির মৃত্যুদণ্ডের রায় ঘোষণা করেছেন ট্রাইব্যুনাল।
মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) ঢাকার তিন নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক মাসুদ করিম এ রায় ঘোষণা করেন।
মঙ্গলবার কারাগারে থাকা আসামি আরিফুল ও ইমরানকে আদালতে হাজির করা হয়। তবে পলাতক থাকায় অপর আসামি ইয়ামিন উপস্থিত ছিলেন না। রায় ঘোষণা শেষে সাজা পরোয়ানা দিয়ে দুই আসামিকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। ইয়ামিনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে ট্রাইব্যুনাল।
মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, ২০২২ সালের ২ জানুয়ারি তপু নিখোঁজ হন। ওইদিন চাচা দারুসসালাম থানায় নিখোঁজের জিডি করেন। এরপর অপহরণকারীরা ভিকটিমের মুক্তির জন্য তার (চাচা) কাছে এক কোটি টাকা মুক্তিপণ দাবি করেন। এরপর তিনি দারুসসালাম থানায় আবার একটি অপহরণ মামলা দায়ের করেন। মামলার পর ছায়া তদন্ত শুরু করে গোয়েন্দা মিরপুর বিভাগের জোনাল টিম।
ঘটনার দিন অপহরণকারীরা জহুরাবাদস্থ এলাকায় ইমরানের ভাড়া বাসায় তপুকে ডেকে এনে অপহরণ করে। পরে মুক্তিপণ না পেয়ে ইমরানের বাসাতেই তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে। এরপর ভিকটিমের মরদেহ বস্তাবন্দি করে জহুরাবাদের বেড়িবাঁধে ফেলে দেওয়া হয়।
২০২২ সালের ৪ জানুয়ারি রাজধানীর দারুসসালাম, মিরপুর মডেল ও শাহআলী থানা এলাকায় পৃথক অভিযান চালিয়ে করে আসামিদের গ্রেপ্তার করে ডিবি পুলিশ। গ্রেপ্তারের পর আসামিরা আদালতে হত্যার দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দেন।
বাংলা স্কুপ/ ডেস্ক/এসকে
মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) ঢাকার তিন নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক মাসুদ করিম এ রায় ঘোষণা করেন।
মঙ্গলবার কারাগারে থাকা আসামি আরিফুল ও ইমরানকে আদালতে হাজির করা হয়। তবে পলাতক থাকায় অপর আসামি ইয়ামিন উপস্থিত ছিলেন না। রায় ঘোষণা শেষে সাজা পরোয়ানা দিয়ে দুই আসামিকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। ইয়ামিনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে ট্রাইব্যুনাল।
মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, ২০২২ সালের ২ জানুয়ারি তপু নিখোঁজ হন। ওইদিন চাচা দারুসসালাম থানায় নিখোঁজের জিডি করেন। এরপর অপহরণকারীরা ভিকটিমের মুক্তির জন্য তার (চাচা) কাছে এক কোটি টাকা মুক্তিপণ দাবি করেন। এরপর তিনি দারুসসালাম থানায় আবার একটি অপহরণ মামলা দায়ের করেন। মামলার পর ছায়া তদন্ত শুরু করে গোয়েন্দা মিরপুর বিভাগের জোনাল টিম।
ঘটনার দিন অপহরণকারীরা জহুরাবাদস্থ এলাকায় ইমরানের ভাড়া বাসায় তপুকে ডেকে এনে অপহরণ করে। পরে মুক্তিপণ না পেয়ে ইমরানের বাসাতেই তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে। এরপর ভিকটিমের মরদেহ বস্তাবন্দি করে জহুরাবাদের বেড়িবাঁধে ফেলে দেওয়া হয়।
২০২২ সালের ৪ জানুয়ারি রাজধানীর দারুসসালাম, মিরপুর মডেল ও শাহআলী থানা এলাকায় পৃথক অভিযান চালিয়ে করে আসামিদের গ্রেপ্তার করে ডিবি পুলিশ। গ্রেপ্তারের পর আসামিরা আদালতে হত্যার দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দেন।
বাংলা স্কুপ/ ডেস্ক/এসকে