ফরিদপুরের ভাঙ্গায় অগ্নিদগ্ধ হয়ে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। রোববার (১৭ নভেম্বর) ঢাকা মেডিকেল কলেজের বার্ন ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাদের মৃত্যু হয়। নিহত দুই শিশু একই গ্রামের ছিদ্দিক মুন্সীর ছেলে ইসমাইল মুন্সি (৪) ও আসাদ মুন্সীর ছেলে ইয়াসিন মুন্সি (৩)।
সোমবার (১৮ নভেম্বর) সকালে জানাজা শেষে স্থানীয় কবরস্থানে তাদের দাফন করা হয়। তাদের জানাজায় হাজারো মানুষ অংশ নেয়। এ ঘটনায় পুরো এলাকায় শোকের ছায়া পড়ে যায়। ভাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক মৌলি চৌধুরী জানান, অগ্নিদগ্ধ ইয়াসিনের ৬৮ ভাগ ও ইসমাইলের ৯০ ভাগ শরীর পুড়ে গেছে।
জানা গেছে, রোববার দুপুরে ভাঙ্গা উপজেলার ঘারুয়া ইউনিয়নের রশিবপুরা গ্রামে অগ্নিদগ্ধ হয় দুই শিশু। পরে আহতাবস্থায় তাদেরকে প্রথমে ভাঙ্গা হাসপাতাল ও পরে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়।
ঘারুয়া ইউনিয়নের রশিবপুরা গ্রামের বাসিন্দা দাখিল মাদ্রাসার সুপার মাওলানা মো. ইদ্রিস আলী জানান, অগ্নিদগ্ধ দুই শিশুকে উদ্ধার করে প্রথমে ভাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও পরে ঢাকা বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রোববার দুই শিশুর মৃত্যু হয়। সোমবার সকালে ভাঙ্গায় নিয়ে এসে তাদের দাফন করা হয়।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে
সোমবার (১৮ নভেম্বর) সকালে জানাজা শেষে স্থানীয় কবরস্থানে তাদের দাফন করা হয়। তাদের জানাজায় হাজারো মানুষ অংশ নেয়। এ ঘটনায় পুরো এলাকায় শোকের ছায়া পড়ে যায়। ভাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক মৌলি চৌধুরী জানান, অগ্নিদগ্ধ ইয়াসিনের ৬৮ ভাগ ও ইসমাইলের ৯০ ভাগ শরীর পুড়ে গেছে।
জানা গেছে, রোববার দুপুরে ভাঙ্গা উপজেলার ঘারুয়া ইউনিয়নের রশিবপুরা গ্রামে অগ্নিদগ্ধ হয় দুই শিশু। পরে আহতাবস্থায় তাদেরকে প্রথমে ভাঙ্গা হাসপাতাল ও পরে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়।
ঘারুয়া ইউনিয়নের রশিবপুরা গ্রামের বাসিন্দা দাখিল মাদ্রাসার সুপার মাওলানা মো. ইদ্রিস আলী জানান, অগ্নিদগ্ধ দুই শিশুকে উদ্ধার করে প্রথমে ভাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও পরে ঢাকা বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রোববার দুই শিশুর মৃত্যু হয়। সোমবার সকালে ভাঙ্গায় নিয়ে এসে তাদের দাফন করা হয়।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে